'পাকিস্তানে বেশি ধর্ষণের শিকার হিন্দু নারীরা'
পাকিস্তানে সবচেয়ে বেশি ধর্ষণের শিকার হন
হিন্দু সম্প্রদায়ের নারীরা। মার্কিন সরকারের স্বতন্ত্র গ্রুপ ইউএস কমিশন অন
ইন্টারন্যাশনাল রিলিজিয়াস ফ্রিডম (ইউএসসিআইআরএফ) সম্প্রতি এ দাবি করেছে।
তাদের হিসাবে, গত দেড় বছরে দেশটিতে সাতজন হিন্দু নারী ধর্ষণের শিকার হয়েছেন।
ইউএসসিআইআরএফের 'পাকিস্তান রিলিজিয়াস ভায়োলেন্স প্রজেক্ট' শীর্ষক প্রতিবেদনের বরাত দিয়ে পাকিস্তানি ডেইলি টাইমস পত্রিকা জানায়, গত দেড় বছরে হিন্দু সম্প্রদায়ের ওপর ১৬টি হামলা হয়েছে। এতে দুজন হিন্দু মারা গেছে। এ ছাড়া এ সময়ে সেখানে শিখ সম্প্রদায়ের ওপর তিনটি হামলা হয়েছে। এতে মারা যায় একজন।
প্রতিবেদনে বলা হয়, পাকিস্তানে সংখ্যালঘু হিন্দু, খ্রিস্টান ও আহমদিয়া সম্প্রদায়ের মানুষের ধর্মীয় স্বাধীনতা সীমিত। দিন দিন এ অবস্থার আরো অবনতি হচ্ছে। জনসংখ্যার দিক দিয়ে দেশটির দ্বিতীয় বৃহত্তম জনগোষ্ঠী খ্রিস্টান। গত দেড় বছরে সেখানে পাঁচ খ্রিস্টান নারী ধর্ষণের শিকার হয়েছেন। এ ছাড়া এ সম্প্রদায়ের ওপর হামলা হয়েছে ৩৭টি। এতে নিহত হয়েছে ১১ জন।
প্রতিবেদনে দাবি করা হয়, দেশটিতে জাতিগত সহিংস ঘটনা বেড়েই চলছে। গত ১৮ মাসে সেখানে এ ধরনের ২০৩টি ঘটনায় ৭১৭ জনের মৃত্যু হয়। এর মধ্যে ৬৩৫ জনই শিয়া মুসলিম।
মেহরাম ছাড়া নারী নিষিদ্ধ : খাইবার পাখতুনখোয়া প্রদেশের কারাক জেলার কোনো নারী পরিবারের পুরুষ সদস্য (মেহরাম) ছাড়া বিপণিবিতানে যেতে পারবেন না। গত শুক্রবার স্থানীয় ওলামারা এক বৈঠকে এ ফতোয়া জারি করেন। ওলামাদের দাবি, এর মাধ্যমে সমাজের ক্রমবর্ধমান অশালীনতা কমবে। ফতোয়াটি বাস্তবায়নে তারা স্থানীয় প্রশাসন ও পুলিশের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন। তবে প্রশাসন এটি বাস্তবায়নে রাজি হয়নি। সূত্র : আইএএনএস, ডন।
ইউএসসিআইআরএফের 'পাকিস্তান রিলিজিয়াস ভায়োলেন্স প্রজেক্ট' শীর্ষক প্রতিবেদনের বরাত দিয়ে পাকিস্তানি ডেইলি টাইমস পত্রিকা জানায়, গত দেড় বছরে হিন্দু সম্প্রদায়ের ওপর ১৬টি হামলা হয়েছে। এতে দুজন হিন্দু মারা গেছে। এ ছাড়া এ সময়ে সেখানে শিখ সম্প্রদায়ের ওপর তিনটি হামলা হয়েছে। এতে মারা যায় একজন।
প্রতিবেদনে বলা হয়, পাকিস্তানে সংখ্যালঘু হিন্দু, খ্রিস্টান ও আহমদিয়া সম্প্রদায়ের মানুষের ধর্মীয় স্বাধীনতা সীমিত। দিন দিন এ অবস্থার আরো অবনতি হচ্ছে। জনসংখ্যার দিক দিয়ে দেশটির দ্বিতীয় বৃহত্তম জনগোষ্ঠী খ্রিস্টান। গত দেড় বছরে সেখানে পাঁচ খ্রিস্টান নারী ধর্ষণের শিকার হয়েছেন। এ ছাড়া এ সম্প্রদায়ের ওপর হামলা হয়েছে ৩৭টি। এতে নিহত হয়েছে ১১ জন।
প্রতিবেদনে দাবি করা হয়, দেশটিতে জাতিগত সহিংস ঘটনা বেড়েই চলছে। গত ১৮ মাসে সেখানে এ ধরনের ২০৩টি ঘটনায় ৭১৭ জনের মৃত্যু হয়। এর মধ্যে ৬৩৫ জনই শিয়া মুসলিম।
মেহরাম ছাড়া নারী নিষিদ্ধ : খাইবার পাখতুনখোয়া প্রদেশের কারাক জেলার কোনো নারী পরিবারের পুরুষ সদস্য (মেহরাম) ছাড়া বিপণিবিতানে যেতে পারবেন না। গত শুক্রবার স্থানীয় ওলামারা এক বৈঠকে এ ফতোয়া জারি করেন। ওলামাদের দাবি, এর মাধ্যমে সমাজের ক্রমবর্ধমান অশালীনতা কমবে। ফতোয়াটি বাস্তবায়নে তারা স্থানীয় প্রশাসন ও পুলিশের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন। তবে প্রশাসন এটি বাস্তবায়নে রাজি হয়নি। সূত্র : আইএএনএস, ডন।
No comments