যুক্তরাষ্ট্রে বিয়ের হার ১০০ বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন
যুক্তরাষ্ট্রে বর্তমানে বিয়ের হার ৩১.১
শতাংশ। সেখানে ১০০ বছরের মধ্যে এটাই সর্বনিম্ন বিয়ের হার। সম্প্রতি
প্রকাশিত এক জরিপ থেকে এ তথ্য জানা গেছে। ওহাইয়ো অঙ্গরাজ্যের ব্লোয়িং
গ্রিন স্টেট ইউনিভার্সিটির ন্যাশনাল সেন্টার ফর ফ্যামিলি অ্যান্ড ম্যারেজ
রিসার্চ (এনসিএফএমআর) এ গবেষণা চালিয়েছে।
এতে দেখা গেছে,
খুব কম মার্কিন নারীই বিয়ের ব্যাপারে আগ্রহী। বিয়ে করতেও তারা অনেক সময়
নেয়। ১৯২০ সালে বিয়ের হার আশ্চর্যজনকভাবে বৃদ্ধি পায়। ওই সময় বিয়ের হার ছিল
৯২.৩ শতাংশ। ১৯৭০ সালের পর থেকে বিয়ের হার প্রায় ৬০ শতাংশ কমেছে। বর্তমানে
এ হার ৩১.১ শতাংশ। জরিপে দেখা গেছে, একসঙ্গে বসবাস করলেও অনেক জুটি বিয়ে
করে না। এক হাজার জুটির মধ্যে মাত্র ৩১ জুটির সম্পর্ক শেষ পর্যন্ত বিয়েতে
গড়ায়।
এনসিএফএমআরের সহপরিচালক ড. সুসান ব্রাউন বলেন, উত্তরদাতাদের মতে বিয়ে আসলে এখন আর গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নয়। অনেক বিকল্পের মধ্যে এটা একটা হতে পারে। অনেক নারী-পুরুষই একসঙ্গে থাকতে পছন্দ করে। আবার অনেকে একা থাকাতেই বেশি স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করে। গবেষকরা জানান, বর্তমানে নারীরা গড়ে ২৭ বছরে প্রথম বিয়ে করে। একই সঙ্গে পুরুষরা প্রথম বিয়ে করছে বেশি বয়সে। আর্থিক মন্দাও বিয়ের হার কমার পেছনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে।
এ ছাড়া নারীদের মধ্যে বিবাহ বিচ্ছেদ ও আলাদা থাকার প্রবণতা নাটকীয়ভাবে বেড়েছে। ১৯২০ সালে নারীদের মধ্যে এ হার ছিল মাত্র ১ শতাংশ। বর্তমানে এ হার ১৫ শতাংশ। গবেষকরা জানান, যুক্তরাষ্ট্রের সব বর্ণ, এমনকি আদিবাসী গোষ্ঠীগুলোর মধ্যেও বিয়ের হার কমেছে। তবে আফ্রো-আমেরিকানদের মধ্যে এ হার সবচেয়ে কম। সূত্র : পিটিআই।
এনসিএফএমআরের সহপরিচালক ড. সুসান ব্রাউন বলেন, উত্তরদাতাদের মতে বিয়ে আসলে এখন আর গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নয়। অনেক বিকল্পের মধ্যে এটা একটা হতে পারে। অনেক নারী-পুরুষই একসঙ্গে থাকতে পছন্দ করে। আবার অনেকে একা থাকাতেই বেশি স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করে। গবেষকরা জানান, বর্তমানে নারীরা গড়ে ২৭ বছরে প্রথম বিয়ে করে। একই সঙ্গে পুরুষরা প্রথম বিয়ে করছে বেশি বয়সে। আর্থিক মন্দাও বিয়ের হার কমার পেছনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে।
এ ছাড়া নারীদের মধ্যে বিবাহ বিচ্ছেদ ও আলাদা থাকার প্রবণতা নাটকীয়ভাবে বেড়েছে। ১৯২০ সালে নারীদের মধ্যে এ হার ছিল মাত্র ১ শতাংশ। বর্তমানে এ হার ১৫ শতাংশ। গবেষকরা জানান, যুক্তরাষ্ট্রের সব বর্ণ, এমনকি আদিবাসী গোষ্ঠীগুলোর মধ্যেও বিয়ের হার কমেছে। তবে আফ্রো-আমেরিকানদের মধ্যে এ হার সবচেয়ে কম। সূত্র : পিটিআই।
No comments