শিবিরের তাণ্ডবঃ বাসে আগুন
রাজধানীর মতিঝিল, পল্টন ও দৈনিক বাংলার
মোড়সহ আশেপাশের এলাকায় ফের তাণ্ডব চালানোর চেষ্টা চালাচ্ছে শিবির। পুলিশি
প্রতিরোধের মুখে পালিয়ে গেলেও সকাল সোয়া ১০টার দিকে
অতর্কিতে
বের হয়ে দৈনিক বাংলার মোড় এলাকায় একটি যাত্রীবাহী বাসে আগুন দেন শিবির
কর্মীরা। আধা ঘন্টার মধ্যে পল্টনের নাইটিংগেল মোড়েও আরেকটি বাসে আগুন দেওয়া
হয়। একই সময় মতিঝিলেও একটি বাস ভাংচুর করা হয়। শিবির কর্মীদের ছত্রভঙ্গ
করতে টিয়ারশেল ছুড়ছে পুলিশ।
প্রত্যক্ষদর্শীরা
জানান, বুধবার ভোর থেকেই নাশকতা চালানোর চেষ্টা চালাচ্ছিল শিবির। তাদের
ঠেকাতে পুলিশ-র্যাব, ডিবি পুলিশসহ আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ধাওয়া
দেয়। এ সময় শত শত রাউন্ড ফাঁকা গুলি ছোড়া হয়। এর মধ্যে কাকরাইল থেকে
শান্তিনগর মোড় পর্যন্ত এলাকায় ১৭ রাউন্ড ফাঁকা গুলি ছোড়া হয় বলে জানিয়েছে
পুলিশ।
পুলিশের ধাওয়ায় পালিয়ে গিয়ে মতিঝিল, পল্টন, দৈনিক বাংলার মোড়, ফকিরেরপুল ও আরামবাগের বিভিন্ন অলিতে-গলিতে আশ্রয় নেন শিবির কর্মীরা। সকাল সোয়া ১০টার দিকে ফের বের হয়ে মিছিল সহকারে দৈনিক বাংলার মোড় এলাকায় তাণ্ডব শুরু করেন তারা। এ সময় অতর্কিতে স্টার পরিবহনের একটি যাত্রীবাহী বাসে (নং ঢাকা-ব-১১৩১৬৬) আগুন দেওয়া হয়। প্রায় একই সময়ে মতিঝিলেও একটি বাস ভাংচুর করা হয়। আধা ঘন্টার মধ্যে পল্টনের নাইটিংগেল মোড়েও আরেকটি বাসে আগুন দেওয়া হয়।
পুলিশ টিয়ারশেল ছুড়ে শিবির কর্মীদের ছত্রভঙ্গ করে দিলেও ফের সংগঠিত হওয়ার চেষ্টা চালাচ্ছেন তারা।
এদিকে পুলিশের ছোড়া ফাঁকা গুলির মুহূর্মুহু শব্দে এখনও প্রকম্পিত হচ্ছে রাজধানীর পল্টন মোড়, বিজয়নগর, শান্তিনগর, কাকরাইল মোড়, ফকিরেরপুল, আরামবাগ ও মতিঝিল এলাকা। জামায়াত-শিবির ঘোষিত বুধবারের বিক্ষোভ কর্মসূচিকে কেন্দ্র করে নাশকতা ও মিছিল-সমাবেশ ঠেকাতে পুলিশ শত শত রাউন্ড ফাঁকা গুলি ছুড়ছে বলে জানা গেছে।
বুধবার ভোর থেকেই পল্টন, বায়তুল মোকাররম, ফকিরেরপুল, আরামবাগ ও মতিঝিল এলাকা নিরাপত্তার চাদরে ঢেকে দেওয়া হয়েছে। এসব এলাকায় মোতায়েন করা হয়েছে বিপুল সংখ্যক পুলিশ-ৠাব, ডিবি পুলিশসহ আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যদের। সাদা পোশাকেও গোয়েন্দা পুলিশ সদস্যরা কঠোর নজরদারি চালাচ্ছেন।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন, এর আগে মতিঝিল এলাকায় শিবিরের ঝটিকা মিছিল থেকে গাড়ি ভাঙচুরের চেষ্টাকালে পুলিশের ধাওয়ায় পালিয়ে যান শিবিরের নেতাকর্মীরা। তবে শিবির কর্মীরা ফকিরেরপুল ও আরামবাগের বিভিন্ন অলিতে-গলিতে আশ্রয় নেন। তারা জনতার ভিড়ে মিশে গিয়ে ফের নাশকতা চালানোর চেষ্টা চালাচ্ছেন।
শিবির কর্মীদের খোঁজে বিভিন্ন গলিতে পুলিশি তল্লাশিও অব্যাহত রয়েছে।
মতিঝিল, পল্টন ও এর আশপাশের এলাকায় থমথমে পরিবেশ বিরাজ করছে। আতঙ্কে এসব এলাকার দোকানপাট বন্ধ হয়ে গেছে। যে কোনো মুহূর্তে ফের শিবির-পুলিশ সংঘর্ষের আশঙ্কা করা হচ্ছে।
এর প্রভাবে কাকরাইল থেকে শান্তিনগর এবং মৌচাক থেকে রামপুরা পর্যন্ত এলাকায়ও দোকানপাট ও রাস্তায় লোক চলাচল বন্ধ হয়ে গেছে।
এদিকে অফিসপাড়া মতিঝিলগামী লোকজন পড়েছেন সবচেয়ে বেশি বিপাকে। তারা পল্টন, ফকিরেরপুল, আরামবাগ, দৈনিক বাংলার মোড় এলাকায় রাস্তার পাশে ও বিভিন্ন গলিতে অবস্থান নিয়েছেন। অফিসগামীরা মতিঝিলের তাদের অফিসে যেতে না পেরে দাঁড়িয়ে রয়েছেন।
নাশকতার আশঙ্কায় বুধবার ভোর থেকেই এসব এলাকায় অভিযান চালিয়ে শিবির কর্মী সন্দেহে শতাধিক জনকে আটক করেছে মতিঝিল থানা পুলিশ।
মতিঝিল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) হায়াতুজ্জামান বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
সকালে মতিঝিল থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) রফিকুল ইসলাম বাংলানিউজকে জানান, সকাল ৮টার দিকে মতিঝিল শাপলা চত্বর এলাকায় শিবিরের এক থেকে দেড়শ’ নেতাকর্মী লাঠিসোটা নিয়ে একটি ঝটিকা মিছিল বের করেন। এ সময় মিছিল থেকে গাড়ি ভাঙচুরের চেষ্টা করলে পুলিশ তাদের ধাওয়া করে ছত্রভঙ্গ করে দেয়।
পুলিশের ধাওয়ায় পালিয়ে গিয়ে মতিঝিল, পল্টন, দৈনিক বাংলার মোড়, ফকিরেরপুল ও আরামবাগের বিভিন্ন অলিতে-গলিতে আশ্রয় নেন শিবির কর্মীরা। সকাল সোয়া ১০টার দিকে ফের বের হয়ে মিছিল সহকারে দৈনিক বাংলার মোড় এলাকায় তাণ্ডব শুরু করেন তারা। এ সময় অতর্কিতে স্টার পরিবহনের একটি যাত্রীবাহী বাসে (নং ঢাকা-ব-১১৩১৬৬) আগুন দেওয়া হয়। প্রায় একই সময়ে মতিঝিলেও একটি বাস ভাংচুর করা হয়। আধা ঘন্টার মধ্যে পল্টনের নাইটিংগেল মোড়েও আরেকটি বাসে আগুন দেওয়া হয়।
পুলিশ টিয়ারশেল ছুড়ে শিবির কর্মীদের ছত্রভঙ্গ করে দিলেও ফের সংগঠিত হওয়ার চেষ্টা চালাচ্ছেন তারা।
এদিকে পুলিশের ছোড়া ফাঁকা গুলির মুহূর্মুহু শব্দে এখনও প্রকম্পিত হচ্ছে রাজধানীর পল্টন মোড়, বিজয়নগর, শান্তিনগর, কাকরাইল মোড়, ফকিরেরপুল, আরামবাগ ও মতিঝিল এলাকা। জামায়াত-শিবির ঘোষিত বুধবারের বিক্ষোভ কর্মসূচিকে কেন্দ্র করে নাশকতা ও মিছিল-সমাবেশ ঠেকাতে পুলিশ শত শত রাউন্ড ফাঁকা গুলি ছুড়ছে বলে জানা গেছে।
বুধবার ভোর থেকেই পল্টন, বায়তুল মোকাররম, ফকিরেরপুল, আরামবাগ ও মতিঝিল এলাকা নিরাপত্তার চাদরে ঢেকে দেওয়া হয়েছে। এসব এলাকায় মোতায়েন করা হয়েছে বিপুল সংখ্যক পুলিশ-ৠাব, ডিবি পুলিশসহ আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যদের। সাদা পোশাকেও গোয়েন্দা পুলিশ সদস্যরা কঠোর নজরদারি চালাচ্ছেন।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন, এর আগে মতিঝিল এলাকায় শিবিরের ঝটিকা মিছিল থেকে গাড়ি ভাঙচুরের চেষ্টাকালে পুলিশের ধাওয়ায় পালিয়ে যান শিবিরের নেতাকর্মীরা। তবে শিবির কর্মীরা ফকিরেরপুল ও আরামবাগের বিভিন্ন অলিতে-গলিতে আশ্রয় নেন। তারা জনতার ভিড়ে মিশে গিয়ে ফের নাশকতা চালানোর চেষ্টা চালাচ্ছেন।
শিবির কর্মীদের খোঁজে বিভিন্ন গলিতে পুলিশি তল্লাশিও অব্যাহত রয়েছে।
মতিঝিল, পল্টন ও এর আশপাশের এলাকায় থমথমে পরিবেশ বিরাজ করছে। আতঙ্কে এসব এলাকার দোকানপাট বন্ধ হয়ে গেছে। যে কোনো মুহূর্তে ফের শিবির-পুলিশ সংঘর্ষের আশঙ্কা করা হচ্ছে।
এর প্রভাবে কাকরাইল থেকে শান্তিনগর এবং মৌচাক থেকে রামপুরা পর্যন্ত এলাকায়ও দোকানপাট ও রাস্তায় লোক চলাচল বন্ধ হয়ে গেছে।
এদিকে অফিসপাড়া মতিঝিলগামী লোকজন পড়েছেন সবচেয়ে বেশি বিপাকে। তারা পল্টন, ফকিরেরপুল, আরামবাগ, দৈনিক বাংলার মোড় এলাকায় রাস্তার পাশে ও বিভিন্ন গলিতে অবস্থান নিয়েছেন। অফিসগামীরা মতিঝিলের তাদের অফিসে যেতে না পেরে দাঁড়িয়ে রয়েছেন।
নাশকতার আশঙ্কায় বুধবার ভোর থেকেই এসব এলাকায় অভিযান চালিয়ে শিবির কর্মী সন্দেহে শতাধিক জনকে আটক করেছে মতিঝিল থানা পুলিশ।
মতিঝিল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) হায়াতুজ্জামান বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
সকালে মতিঝিল থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) রফিকুল ইসলাম বাংলানিউজকে জানান, সকাল ৮টার দিকে মতিঝিল শাপলা চত্বর এলাকায় শিবিরের এক থেকে দেড়শ’ নেতাকর্মী লাঠিসোটা নিয়ে একটি ঝটিকা মিছিল বের করেন। এ সময় মিছিল থেকে গাড়ি ভাঙচুরের চেষ্টা করলে পুলিশ তাদের ধাওয়া করে ছত্রভঙ্গ করে দেয়।
প্রতিবেদনঃ সুকুমার সরকার, মান্নান মারুফ, জাহাঙ্গীর সুমন, সিরাজুল ইসলাম সিরাজ, নূর মোহাম্মদ, ইমরান আলী ও মেহেদী হাসান পিয়াস
No comments