গোসাইরহাটে স্কুলছাত্রী ধর্ষণঃ দেড় মাসেও ধর্ষক ডাকাত সর্দারকে গ্রেফতার করতে পারেনি পুলিশঃ মামলা তুলে নিতে হুমকি by কাজী মনিরুজ্জামান মনির
গোসাইরহাট উপজেলার ইদিলপুর ইউনিয়নের মাছুয়াখালী গ্রামের এক ধর্ষিত স্কুলছাত্রী এখনো নরপিচাশ ভগি্নপতির ভয়ে পালিয়ে বেড়াচ্ছে।
এ
ঘটনায় দেড় মাস পার হলেও পুলিশ আটক করতে পারেনি ধর্ষণকারীকে। এদিকে মামলা
তুলে নেয়ার হুমকি দিচ্ছে অপরাধী আনোয়ার ও তার আত্মীয় স্বজনরা। ধর্ষণকারী
আনোয়ারের পৈচাশিক লালসার কারণে অনিশ্চিত ভবিষ্যতের দিকে এগুচ্ছে ২টি অবুঝ
মেয়ে শিশু, একজন কিশোরী ও একজন গৃহবধূর জীবন। তাদের সামনে এখন শুধু ঘোর
অমানিশার অন্ধকার।
গত ১ জানুয়ারি নতুন বই গ্রহণের জন্য বাড়ি থেকে অপর দুই বান্ধবীর সঙ্গে স্কুলে যাওয়ার পথে গোসাইরহাট উপজেলার ইদিলপুর ইউনিয়নের মাছুয়াখালী গ্রামের ওই ছাত্রীকে অপহরণ করে তুলে নিয়ে যায় তার বড় বোনের স্বামী একই গ্রামের রুস্তম আলী মাতবরের পুত্র আন্তঃজেলা ডাকাতদলের সর্দার আনোয়ার হোসেন মাতবর (৩৫)। অপহরণের পর মেয়েটিকে বরিশাল ও মাদারীপুর জেলার কয়েকটি অজ্ঞাত স্থানে ৮ দিন আটকে রেখে ধর্ষণ করে। এর পর মেয়েটিকে ৮ জানুয়ারি রাত ১২টার দিকে অসুস্থ অবস্থায় তাদের বাড়িতে পেঁৗছে দেয় অন্য উপজেলার লোকরা। মেয়েটিকে অপহরণ করার পর ১ জানুয়ারিই তার পরিবার গোসাইরহাট থানায় অপহরণের ঘটনা জানিয়ে আবেদন করে। কিন্তু থানা পুলিশ বিষয়টিকে আমলে নেয়নি তখন। শরীয়তপুরের জেলা প্রশাসকের হস্তক্ষেপে ১০ জানুয়ারি গোসাইরহাট থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে মামলা নথিভুক্ত করা হয়।
ধর্ষণকারী আনোয়ার মেয়েটির পরিবারের সদস্যদের মামলা তুলে নেয়ার হুমকি দিয়ে বেড়ালেও পুলিশ বলছে আসামিকে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না।
মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা গোসাইরহাট থানার সাব ইন্সপেক্টর এমএ ওয়াদুদ জানান, আনোয়ারের সহযোগী একজনকে আটক করা হয়েছে। আনোয়ারকে কোথাও খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না।
গত ১ জানুয়ারি নতুন বই গ্রহণের জন্য বাড়ি থেকে অপর দুই বান্ধবীর সঙ্গে স্কুলে যাওয়ার পথে গোসাইরহাট উপজেলার ইদিলপুর ইউনিয়নের মাছুয়াখালী গ্রামের ওই ছাত্রীকে অপহরণ করে তুলে নিয়ে যায় তার বড় বোনের স্বামী একই গ্রামের রুস্তম আলী মাতবরের পুত্র আন্তঃজেলা ডাকাতদলের সর্দার আনোয়ার হোসেন মাতবর (৩৫)। অপহরণের পর মেয়েটিকে বরিশাল ও মাদারীপুর জেলার কয়েকটি অজ্ঞাত স্থানে ৮ দিন আটকে রেখে ধর্ষণ করে। এর পর মেয়েটিকে ৮ জানুয়ারি রাত ১২টার দিকে অসুস্থ অবস্থায় তাদের বাড়িতে পেঁৗছে দেয় অন্য উপজেলার লোকরা। মেয়েটিকে অপহরণ করার পর ১ জানুয়ারিই তার পরিবার গোসাইরহাট থানায় অপহরণের ঘটনা জানিয়ে আবেদন করে। কিন্তু থানা পুলিশ বিষয়টিকে আমলে নেয়নি তখন। শরীয়তপুরের জেলা প্রশাসকের হস্তক্ষেপে ১০ জানুয়ারি গোসাইরহাট থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে মামলা নথিভুক্ত করা হয়।
ধর্ষণকারী আনোয়ার মেয়েটির পরিবারের সদস্যদের মামলা তুলে নেয়ার হুমকি দিয়ে বেড়ালেও পুলিশ বলছে আসামিকে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না।
মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা গোসাইরহাট থানার সাব ইন্সপেক্টর এমএ ওয়াদুদ জানান, আনোয়ারের সহযোগী একজনকে আটক করা হয়েছে। আনোয়ারকে কোথাও খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না।
No comments