মোবারকের পতন দিবসে মিসরে পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষ
সাবেক একনায়ক হোসনি মোবারকের পতনের দ্বিতীয় বর্ষপূর্তিতে রাজধানী কায়রোতে বিক্ষোভকারীদের সঙ্গে পুলিশের সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে।
বর্তমান
প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ মুরসির পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ করছিল
আন্দোলনকারীরা। গত সোমবার কায়রোর প্রেসিডেন্ট প্রাসাদ ইত্তিহাদিয়ার কাছে এই
সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। বিবিসি, রয়টার্স।
মোবারকবিরোধী গণতান্ত্রিক বিপ্লবকে 'ছিনতাই' করে মুসলিম ব্রাদারহুড একচেটিয়া ক্ষমতা ভোগ করার চেষ্টা করছে, এই অভিযোগে কয়েক হাজার আন্দোলনকারী শান্তিপূর্ণ বিক্ষোভ মিছিল করে। মিছিল শেষ হওয়ার পরপরই প্রায় অর্ধশত তরুণ ইত্তিহাদিয়া প্রাসাদ লক্ষ্য করে পাথর নিক্ষেপ শুরু করে। তারা প্রাসাদের বাইরে ব্যারিকেডও ভাঙার চেষ্টা করে।
প্রেসিডেন্ট প্রাসাদ ঘিরে থাকা পুলিশ তরুণদের ছত্রভঙ্গ করতে জলকামান ও কাঁদানে গ্যাস ব্যবহার করে। দুই পক্ষের সংঘর্ষ চলার এক পর্যায়ে ঘটনাস্থলে দাঙ্গা পুলিশ উপস্থিত হলে তরুণরা প্রেসিডেন্ট প্রাসাদের কাছ থেকে সরে আশপাশের গলিতে গিয়ে অবস্থান নেয়।
তবে প্রেসিডেন্ট মুরসিবিরোধী পূর্ববর্তী সহিংসতার তুলনায় এবারের সংঘর্ষে সহিংসতার মাত্রা কম ছিল। মিসরের কয়েকটি টেলিভিশন চ্যানেলে সংঘর্ষের ঘটনা সরাসরি সমপ্রচার করা হয়।
প্রেসিডেন্ট প্রাসাদের কাছে অবস্থানরত এক তরুণ আন্দোলকারী আহমেদ ফারঘালি বলেন, 'আমরা সংখ্যায় কম হতে পারি, কিন্তু পুলিশের পোশাক পরা অপরাধীদের সঙ্গে লড়াই থেকে ফিরব না।'
এ সংঘর্ষের নিন্দা জানানোর জন্য সব দলের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন প্রেসিডেন্ট প্রাসাদের মুখপাত্র ইয়াসির আলি। বর্তমান মন্ত্রিপরিষদ বাতিল করে প্রেসিডেন্ট মুরসি একটি ঐক্য সরকার গঠন করতে পারেন, এমন অনুমানকে 'ভিত্তিহীন' গুজব বলে উড়িয়ে দেন তিনি। ২০১০ সালের ১১ ফেব্রুয়ারি মাত্র ১৮ দিনের সহিংস বিক্ষোভ-প্রতিবাদে ক্ষমতা ছাড়তে বাধ্য হন প্রেসিডেন্ট হোসনি মোবারক। এর আগে টানা ৩০ বছর কঠোরভাবে মিসর শাসন করেন তিনি।
দিবসটি উদযাপনে মূল সমাবেশ কায়রোর তাহরির স্কয়ারে অনুষ্ঠিত হয়। এই স্কয়ার থেকেই বিখ্যাত 'আরব বসন্তের' প্রভাবে মোবারকবিরোধী গণতান্ত্রিক আন্দোলন শুরু হয়েছিল।
মোবারকবিরোধী গণতান্ত্রিক বিপ্লবকে 'ছিনতাই' করে মুসলিম ব্রাদারহুড একচেটিয়া ক্ষমতা ভোগ করার চেষ্টা করছে, এই অভিযোগে কয়েক হাজার আন্দোলনকারী শান্তিপূর্ণ বিক্ষোভ মিছিল করে। মিছিল শেষ হওয়ার পরপরই প্রায় অর্ধশত তরুণ ইত্তিহাদিয়া প্রাসাদ লক্ষ্য করে পাথর নিক্ষেপ শুরু করে। তারা প্রাসাদের বাইরে ব্যারিকেডও ভাঙার চেষ্টা করে।
প্রেসিডেন্ট প্রাসাদ ঘিরে থাকা পুলিশ তরুণদের ছত্রভঙ্গ করতে জলকামান ও কাঁদানে গ্যাস ব্যবহার করে। দুই পক্ষের সংঘর্ষ চলার এক পর্যায়ে ঘটনাস্থলে দাঙ্গা পুলিশ উপস্থিত হলে তরুণরা প্রেসিডেন্ট প্রাসাদের কাছ থেকে সরে আশপাশের গলিতে গিয়ে অবস্থান নেয়।
তবে প্রেসিডেন্ট মুরসিবিরোধী পূর্ববর্তী সহিংসতার তুলনায় এবারের সংঘর্ষে সহিংসতার মাত্রা কম ছিল। মিসরের কয়েকটি টেলিভিশন চ্যানেলে সংঘর্ষের ঘটনা সরাসরি সমপ্রচার করা হয়।
প্রেসিডেন্ট প্রাসাদের কাছে অবস্থানরত এক তরুণ আন্দোলকারী আহমেদ ফারঘালি বলেন, 'আমরা সংখ্যায় কম হতে পারি, কিন্তু পুলিশের পোশাক পরা অপরাধীদের সঙ্গে লড়াই থেকে ফিরব না।'
এ সংঘর্ষের নিন্দা জানানোর জন্য সব দলের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন প্রেসিডেন্ট প্রাসাদের মুখপাত্র ইয়াসির আলি। বর্তমান মন্ত্রিপরিষদ বাতিল করে প্রেসিডেন্ট মুরসি একটি ঐক্য সরকার গঠন করতে পারেন, এমন অনুমানকে 'ভিত্তিহীন' গুজব বলে উড়িয়ে দেন তিনি। ২০১০ সালের ১১ ফেব্রুয়ারি মাত্র ১৮ দিনের সহিংস বিক্ষোভ-প্রতিবাদে ক্ষমতা ছাড়তে বাধ্য হন প্রেসিডেন্ট হোসনি মোবারক। এর আগে টানা ৩০ বছর কঠোরভাবে মিসর শাসন করেন তিনি।
দিবসটি উদযাপনে মূল সমাবেশ কায়রোর তাহরির স্কয়ারে অনুষ্ঠিত হয়। এই স্কয়ার থেকেই বিখ্যাত 'আরব বসন্তের' প্রভাবে মোবারকবিরোধী গণতান্ত্রিক আন্দোলন শুরু হয়েছিল।
No comments