ইরাকে আত্মঘাতী হামলা ও গুলিতে নিহত ১২
ইরাকের মসুল শহরে আত্মঘাতী গাড়িবোমা হামলা ও অজ্ঞাত বন্দুকধারীর গুলিতে কমপক্ষে ১২ জন নিহত হয়েছেন।
চলতি বছরের এপ্রিলে নির্বাচনকে সামনে রেখে দেশটিতে সাম্প্রদায়িক ও গোত্রগত সহিংসতা বাড়ছে বলে পুলিশ ও হাসপাতাল সূত্র জানিয়েছে।
চলতি বছরের এপ্রিলে নির্বাচনকে সামনে রেখে দেশটিতে সাম্প্রদায়িক ও গোত্রগত সহিংসতা বাড়ছে বলে পুলিশ ও হাসপাতাল সূত্র জানিয়েছে।
গত
সোমবার বাগদাদের ২৪০ মাইল উত্তরে মসুল শহরের একটি সেনা তল্লাশি চৌকিতে
বিস্ফোরকবোঝাই গাড়ি নিয়ে এক আত্মঘাতী হামলা চালায়। এতে ৮ জন নিহত ও ১৮ জন
আহত হয়েছেন। হতাহতদের মধ্যে সেনাসদস্যও রয়েছেন। পরিচয় প্রকাশে অনিচ্ছুক
একজন পুলিশ জানান, 'বিস্ফোরণে এখানকার সবকিছু ধ্বংস হয়ে গেছে। মনে হচ্ছে
বিস্ফোরণের আগে এখানে কোন কিছু ছিল না।' মসুলে পৃথক এক ঘটনায় ৪ জন নিহত
হয়েছেন। এক অজ্ঞাত ব্যক্তি সাইলেন্সার লাগানো আগ্নেয়াস্ত্র ব্যবহার করে
প্রাদেশিক পরিষদের এক কুর্দি সদস্যের দেহরক্ষীসহ আরও ৩ জনকে হত্যা করে বলে
পুলিশ জানিয়েছে। দেশটিতে অনুষ্ঠিতব্য প্রাদেশিক নির্বাচনকে সামনে রেখে
সাম্প্রদায়িক ও গোত্রগত দ্বন্দ্ব ক্রমশ চরম আকার ধারণ করছে।
২০১১ সালের শেষ দিকে ইরাক থেকে যুক্তরাষ্ট্রের সেনাবাহিনী চলে যাওয়ার পর দেশটিতে ২০০৬-০৭ সালের ভয়াবহ সাম্প্রদায়িক সহিংসতা আবার মাথা চাড়া দিয়ে উঠতে যাচ্ছে বলে অনেকে আশঙ্কা করছেন।
ওই সময়ে ইরাকে সাম্প্রদায়িক ও গোত্রগত দাঙ্গায় হাজার হাজার ইরাকি নিহত হয়। রয়টার্স।
২০১১ সালের শেষ দিকে ইরাক থেকে যুক্তরাষ্ট্রের সেনাবাহিনী চলে যাওয়ার পর দেশটিতে ২০০৬-০৭ সালের ভয়াবহ সাম্প্রদায়িক সহিংসতা আবার মাথা চাড়া দিয়ে উঠতে যাচ্ছে বলে অনেকে আশঙ্কা করছেন।
ওই সময়ে ইরাকে সাম্প্রদায়িক ও গোত্রগত দাঙ্গায় হাজার হাজার ইরাকি নিহত হয়। রয়টার্স।
No comments