সাক্ষাৎকারে ইকুয়েডরের প্রেসিডেন্ট- অ্যাসাঞ্জের আশ্রয়ের বিষয়ে চলতি সপ্তাহে সিদ্ধান্ত
ইকুয়েডরের প্রেসিডেন্ট রাফায়েল কোরেয়া বলেছেন, উইকিলিকসের প্রতিষ্ঠাতা জুলিয়ান অ্যাসাঞ্জকে রাজনৈতিক আশ্রয় দেওয়া হবে কি না, সে বিষয়ে চলতি সপ্তাহে সিদ্ধান্ত নেওয়া হতে পারে। গত সোমবার এক টেলিভিশন সাক্ষাৎকারে তিনি এ কথা বলেন।
রাফায়েল কোরেয়া বলেন, তিনি অ্যাসাঞ্জের প্রতি সহানুভূতিশীল। কিন্তু যুক্তরাজ্যের আইনি প্রক্রিয়া এবং আন্তর্জাতিক আইনের প্রতিও তিনি শ্রদ্ধাশীল। অ্যাসাঞ্জের বিষয়ে দায়িত্বশীল সিদ্ধান্ত নেওয়ার জন্য ইকুয়েডর সরকার ইতিমধ্যে যথেষ্ট তথ্য-উপাত্ত সংগ্রহ করেছে বলে তিনি জানান।
অ্যাসাঞ্জ ঠিক কী কারণে ইকুয়েডরে রাজনৈতিক আশ্রয় চেয়েছেন, তা নিশ্চিত নয়। ১৯ জুলাই অনেকটা আকস্মিকভাবে তিনি লন্ডনের ইকুয়েডর দূতাবাসে আশ্রয় নেন।
যুক্তরাজ্যের পুলিশ অ্যাসাঞ্জকে গ্রেপ্তার করে যাতে সুইডেনে ফেরত পাঠাতে না পারে, সে জন্য অনেকটা নাটকীয়ভাবে তিনি ইকুয়েডর দূতাবাসে আশ্রয় নেন। টেলিভিশনে ইকুয়েডরের প্রেসিডেন্ট বলেন, ‘সুইডেনের আইনি প্রক্রিয়া আমাদের পর্যালোচনা করতে হবে। তাঁকে যুক্তরাষ্ট্রের হাতে তুলে দেওয়ার সম্ভাবনা কতটুকু আমাদের এটাও ভাবনায় রাখতে হবে। সেখানে গোপন আদালতের মাধ্যমে তাঁকে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হতে পারে।’
রাফায়েল বলেন, ‘আমরা আশা করছি, অ্যাসাঞ্জের রাজনৈতিক আশ্রয় নিয়ে বুধবার আমরা বৈঠকে বসব। রয়টার্স।
অ্যাসাঞ্জ ঠিক কী কারণে ইকুয়েডরে রাজনৈতিক আশ্রয় চেয়েছেন, তা নিশ্চিত নয়। ১৯ জুলাই অনেকটা আকস্মিকভাবে তিনি লন্ডনের ইকুয়েডর দূতাবাসে আশ্রয় নেন।
যুক্তরাজ্যের পুলিশ অ্যাসাঞ্জকে গ্রেপ্তার করে যাতে সুইডেনে ফেরত পাঠাতে না পারে, সে জন্য অনেকটা নাটকীয়ভাবে তিনি ইকুয়েডর দূতাবাসে আশ্রয় নেন। টেলিভিশনে ইকুয়েডরের প্রেসিডেন্ট বলেন, ‘সুইডেনের আইনি প্রক্রিয়া আমাদের পর্যালোচনা করতে হবে। তাঁকে যুক্তরাষ্ট্রের হাতে তুলে দেওয়ার সম্ভাবনা কতটুকু আমাদের এটাও ভাবনায় রাখতে হবে। সেখানে গোপন আদালতের মাধ্যমে তাঁকে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হতে পারে।’
রাফায়েল বলেন, ‘আমরা আশা করছি, অ্যাসাঞ্জের রাজনৈতিক আশ্রয় নিয়ে বুধবার আমরা বৈঠকে বসব। রয়টার্স।
No comments