অস্ট্রেলীয় পার্লামেন্টে বিল উত্থাপন-নাউরু ও পাপুয়া নিউ গিনিতে আবারও শরণার্থী পাঠানোর উদ্যোগ
প্রশান্ত মহাসাগরীয় দুই দেশ নাউরু প্রজাতন্ত্র ও পাপুয়া নিউ গিনিতে (পিএনজি) আবারও আশ্রয়প্রার্থীদের জন্য প্রসেসিং সেন্টার খুলতে যাচ্ছে অস্ট্রেলিয়া। এ-সংক্রান্ত একটি বিল পার্লামেন্টে তোলা হয়েছে। বিরোধী দলও এতে সমর্থনের ইঙ্গিত দিয়েছে।
প্রধানমন্ত্রী জুলিয়া গিলার্ড গতকাল আশা প্রকাশ করেছেন, এক মাসের মধ্যেই প্রসেসিং সেন্টার দুটো চালু হবে।
তবে মানবাধিকার সংস্থাগুলো সরকারের এ উদ্যোগের নিন্দা জানিয়েছে। তাদের দাবি, জাতিসংঘের শরণার্থীবিষয়ক সমঝোতার (কনভেনশন) শর্ত পূরণে সরকার ব্যর্থ।
বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, শরণার্থীদের স্রোত ঠেকাতে নাউরু ও পিএনজির শরণার্থী সেন্টার দুটো পুনরায় চালু করা দরকার। ফলে শরণার্থীরা অস্ট্রেলিয়ায় যেতে নিরুৎসাহ হবে। কারণ, তারা আশ্রয় পাবে কি পাবে না_এর পুরো প্রক্রিয়া শেষ হতে অনেক বছর ঘুরে যায়। ততদিন শরণার্থীদের প্রসেসিং সেন্টারে থাকতে হয়। এ চিন্তা থেকেই ২০০১ সালে জন হাওয়ার্ড সরকার বিতর্কিত এ উদ্যোগ নেয়। তবে কেভিন রাডের সরকার ২০০৭ সালে ক্ষমতায় আসার পর নাউরু ও পিএনজির সেন্টার দুটো বন্ধ করে দেয়। অভিবাসনমন্ত্রী ক্রিস বোয়েন গতকাল বলেন, প্রসেসিং সেন্টার চালুর ব্যাপারে সরকার ও বিরোধী দল সমঝোতার কাছাকাছি পেঁৗছে গেছে।
তবে অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশলের মতো আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থাসহ জাতিসংঘের শরণার্থীবিষয়ক সংস্থা ইউএনএইচসিআর এতে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে। রাজনৈতিক ফায়দা হাসিলের জন্য সরকার আশ্রয়প্রার্থীদের মানবাধিকার উপেক্ষা করছে বলেও অনেকের অভিযোগ। সূত্র : এএফপি, বিবিসি।
তবে মানবাধিকার সংস্থাগুলো সরকারের এ উদ্যোগের নিন্দা জানিয়েছে। তাদের দাবি, জাতিসংঘের শরণার্থীবিষয়ক সমঝোতার (কনভেনশন) শর্ত পূরণে সরকার ব্যর্থ।
বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, শরণার্থীদের স্রোত ঠেকাতে নাউরু ও পিএনজির শরণার্থী সেন্টার দুটো পুনরায় চালু করা দরকার। ফলে শরণার্থীরা অস্ট্রেলিয়ায় যেতে নিরুৎসাহ হবে। কারণ, তারা আশ্রয় পাবে কি পাবে না_এর পুরো প্রক্রিয়া শেষ হতে অনেক বছর ঘুরে যায়। ততদিন শরণার্থীদের প্রসেসিং সেন্টারে থাকতে হয়। এ চিন্তা থেকেই ২০০১ সালে জন হাওয়ার্ড সরকার বিতর্কিত এ উদ্যোগ নেয়। তবে কেভিন রাডের সরকার ২০০৭ সালে ক্ষমতায় আসার পর নাউরু ও পিএনজির সেন্টার দুটো বন্ধ করে দেয়। অভিবাসনমন্ত্রী ক্রিস বোয়েন গতকাল বলেন, প্রসেসিং সেন্টার চালুর ব্যাপারে সরকার ও বিরোধী দল সমঝোতার কাছাকাছি পেঁৗছে গেছে।
তবে অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশলের মতো আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থাসহ জাতিসংঘের শরণার্থীবিষয়ক সংস্থা ইউএনএইচসিআর এতে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে। রাজনৈতিক ফায়দা হাসিলের জন্য সরকার আশ্রয়প্রার্থীদের মানবাধিকার উপেক্ষা করছে বলেও অনেকের অভিযোগ। সূত্র : এএফপি, বিবিসি।
No comments