লঞ্চে বাড়ি ফেরায় পিছু ছাড়েনি দুর্ভোগ
আগেই ঈদের ছুটি শুরু হওয়ায় দ্রুত বাড়ি ফিরতে চাইছেন ঘরমুখী যাত্রীরা। কিন্তু আগে ছুটি পেলেও দুর্ভোগ পিছু ছাড়েনি। এবারও বাড়তি ভাড়া নিচ্ছেন লঞ্চের মালিকেরা। সময়সূচি ঠিক থাকলেও লঞ্চ ও ঘাটে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা নেই বলে অভিযোগ করেছেন যাত্রীরা। লঞ্চঘাটে ভাসমান হকারের ভিড় তেমন নেই, কিন্তু সক্রিয় পকেটমাররা।
গতকাল মঙ্গলবার সরেজমিনে দেখা গেছে, দুপুরের লঞ্চগুলোতে যাত্রীরা চিৎকার-চেঁচামেচি করছেন। কারণ, লঞ্চের ভেতরে বসার আসনে ময়লা। গুমোট গরমের ভেতর ছোট ফ্যানগুলো চলছে না। এর মধ্যেও কারও কারও কাছ থেকে দ্বিগুণ ভাড়া আদায় করা হচ্ছে বলেও অভিযোগ করেন যাত্রীরা।
ঢাকা-চাঁদপুর রুটের যাত্রী আয়নাল করিম বলেন, এমনিতেই ভাড়া বাড়তি নিচ্ছে, তার ওপর আসনের অবস্থা শোচনীয়। পরিবার সঙ্গে নিয়ে ভ্রমণে বিব্রত তিনি।
বিভিন্ন রুটের যাত্রী ও লঞ্চ-সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, ঢাকা থেকে চাঁদপুরগামী লঞ্চ ময়ূর-২, ঈগল-১-এর ডেকে আগে ভাড়া আদায় করা হতো ৭০-৮৫ টাকা, এখন ঈদের মৌসুমে নেওয়া হচ্ছে ১০০ টাকার বেশি। আবার প্রথম শ্রেণীর চেয়ারে ১৬০ টাকার জায়গায় নেওয়া হচ্ছে ১৮৫ টাকা, দ্বিতীয় শ্রেণীর চেয়ারে ১০০ টাকার টিকিটে ১৪০ টাকা হাতে লিখে আদায় করা হচ্ছে। ঢাকা-চাঁদপুরগামী লঞ্চ ঈগল-১ ঘুরেও একই চিত্র পাওয়া গেছে।
ঢাকা-পটুয়াখালী রুটে চলাচলকারী পূবালী লঞ্চে পটুয়াখালীর গলাচিপা পর্যন্ত আগের ২০০ টাকার জায়গায় এখন ৩০০ থেকে ৩৬০ টাকা পর্যন্ত ভাড়া আদায় করা হচ্ছে। ঢাকা-বরিশাল রুটের লঞ্চ অগ্রদূত প্লাস, রাজদূত-৭-এ ডেকের ১৫০ টাকার ভাড়া এখন ২৩০ টাকা থেকে শুরু করে যার কাছে যেমন সম্ভব আদায় করা হচ্ছে বলে অভিযোগ জানান সাদিয়া পারভিন নামের এক যাত্রী। যদিও গত ২৯ জুলাই আন্তমন্ত্রণালয়ের বৈঠকে যাত্রীদের কাছ থেকে বাড়তি ভাড়া নেবেন না বলে কথা দিয়েছিলেন লঞ্চের মালিকেরা।
বাড়তি ভাড়া প্রসঙ্গে লঞ্চের মালিকদের সংগঠন অভ্যন্তরীণ নৌ-চলাচল (যাত্রী পরিবহন) সংস্থার মামুনুর রশীদ বলেন, আগে অনেক কম ভাড়া আদায় করা হতো। কিন্তু এখন বিশেষ করে ঈদের ক্ষেত্রে সরকার নির্ধারিত ভাড়া আদায় করা হচ্ছে।
যাত্রীদের জন্য নিরাপত্তাব্যবস্থা জোরদার করেছে বিআইডব্লিউটিএ। খোলা হয়েছে কন্ট্রোল রুম। প্রবেশপথ থেকে শুরু করে ঘাটের লঞ্চে ওঠা পর্যন্ত যাত্রীদের নিরাপত্তার জন্য পুলিশ, র্যাবসহ সব ধরনের আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সাহায্য নেওয়া হয়েছে। কিন্তু যাত্রীদের বাড়তি ভাড়া নিয়ে হয়রানি বা লঞ্চে পকেট কাটা ইত্যাদির বিষয়ে কিছু করছে না বিআইডব্লিউটিএ কর্তৃপক্ষ।
ঢাকা-চাঁদপুর রুটের যাত্রী আয়নাল করিম বলেন, এমনিতেই ভাড়া বাড়তি নিচ্ছে, তার ওপর আসনের অবস্থা শোচনীয়। পরিবার সঙ্গে নিয়ে ভ্রমণে বিব্রত তিনি।
বিভিন্ন রুটের যাত্রী ও লঞ্চ-সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, ঢাকা থেকে চাঁদপুরগামী লঞ্চ ময়ূর-২, ঈগল-১-এর ডেকে আগে ভাড়া আদায় করা হতো ৭০-৮৫ টাকা, এখন ঈদের মৌসুমে নেওয়া হচ্ছে ১০০ টাকার বেশি। আবার প্রথম শ্রেণীর চেয়ারে ১৬০ টাকার জায়গায় নেওয়া হচ্ছে ১৮৫ টাকা, দ্বিতীয় শ্রেণীর চেয়ারে ১০০ টাকার টিকিটে ১৪০ টাকা হাতে লিখে আদায় করা হচ্ছে। ঢাকা-চাঁদপুরগামী লঞ্চ ঈগল-১ ঘুরেও একই চিত্র পাওয়া গেছে।
ঢাকা-পটুয়াখালী রুটে চলাচলকারী পূবালী লঞ্চে পটুয়াখালীর গলাচিপা পর্যন্ত আগের ২০০ টাকার জায়গায় এখন ৩০০ থেকে ৩৬০ টাকা পর্যন্ত ভাড়া আদায় করা হচ্ছে। ঢাকা-বরিশাল রুটের লঞ্চ অগ্রদূত প্লাস, রাজদূত-৭-এ ডেকের ১৫০ টাকার ভাড়া এখন ২৩০ টাকা থেকে শুরু করে যার কাছে যেমন সম্ভব আদায় করা হচ্ছে বলে অভিযোগ জানান সাদিয়া পারভিন নামের এক যাত্রী। যদিও গত ২৯ জুলাই আন্তমন্ত্রণালয়ের বৈঠকে যাত্রীদের কাছ থেকে বাড়তি ভাড়া নেবেন না বলে কথা দিয়েছিলেন লঞ্চের মালিকেরা।
বাড়তি ভাড়া প্রসঙ্গে লঞ্চের মালিকদের সংগঠন অভ্যন্তরীণ নৌ-চলাচল (যাত্রী পরিবহন) সংস্থার মামুনুর রশীদ বলেন, আগে অনেক কম ভাড়া আদায় করা হতো। কিন্তু এখন বিশেষ করে ঈদের ক্ষেত্রে সরকার নির্ধারিত ভাড়া আদায় করা হচ্ছে।
যাত্রীদের জন্য নিরাপত্তাব্যবস্থা জোরদার করেছে বিআইডব্লিউটিএ। খোলা হয়েছে কন্ট্রোল রুম। প্রবেশপথ থেকে শুরু করে ঘাটের লঞ্চে ওঠা পর্যন্ত যাত্রীদের নিরাপত্তার জন্য পুলিশ, র্যাবসহ সব ধরনের আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সাহায্য নেওয়া হয়েছে। কিন্তু যাত্রীদের বাড়তি ভাড়া নিয়ে হয়রানি বা লঞ্চে পকেট কাটা ইত্যাদির বিষয়ে কিছু করছে না বিআইডব্লিউটিএ কর্তৃপক্ষ।
No comments