অনিবন্ধিত সিম দিয়ে অবৈধ ভিওআইপি- ছয় মুঠোফোন অপারেটরকে ছয় কোটি টাকা জরিমানা
অনিবন্ধিত সংযোগ/সিম এবং সেসব দিয়ে অবৈধ উপায়ে ভিওআইপি করার অপরাধে দেশের ছয় মুঠোফোন কোম্পানিকে প্রায় আট লাখ মার্কিন ডলার জরিমানা করেছে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি)। কোম্পানিগুলোকে চিঠি পাওয়ার ৩০ দিনের মধ্যে জরিমানার এ অর্থ পরিশোধ করতে বলা হয়েছে।
গতকাল মঙ্গলবার সন্ধ্যায় দেশের ছয় অপারেটরকে এ চিঠি পাঠানো হয়। অপারেটররা হচ্ছে: গ্রামীণফোন লিমিটেড, বাংলালিংক, রবি, সিটিসেল, এয়ার-টেল ও টেলিটক। এদের মোট ১৫ হাজার ২৫৪টি অবৈধ সংযোগের বিরুদ্ধে জরিমানা করা হয়েছে। মোট জরিমানার পরিমাণ সাত লাখ ৬২ হাজার ৭০০ মার্কিন ডলার বা ছয় কোটি ২৫ লাখ ৪১ হাজার ৪০০ টাকা।
বিটিআরসির সিস্টেম ও সার্ভিস বিভাগের পরিচালক মো. রাকিবুল হাসানের সই করা চিঠিতে বলা হয়েছে, গত কয়েক মাসে অবৈধ ভিওআইপির বিরুদ্ধে র্যাব ও বিটিআরসির যৌথ অভিযানে প্রাপ্ত সংযোগগুলোর প্রতিটির ক্ষেত্রে (সিমপ্রতি) ৫০ মার্কিন ডলার করে জরিমানা করা হয়েছে। কারণ, প্রাপ্ত সংযোগগুলোর ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট অপারেটর কোনো ধরনের গ্রাহক প্রমাণপত্র উপস্থাপন করতে পারেনি।
সবচেয়ে বেশি জরিমানা করা হয়েছে এয়ারটেল বাংলাদেশ লিমিটেডকে, মোট দুই কোটি ৫৫ লাখ ২৫ হাজার ৫০০ টাকা। এই কোম্পানি নিয়মবহির্ভূতভাবে ছয় হাজার ১৮৮টি সিম বিক্রি করেছে।
এর পরে গ্রামীণফোনকে এক কোটি সাত লাখ ৯৫ হাজার ১২৫ কোটি টাকা জরিমানা করা হয়েছে। তারা দুই হাজার ৬১৭টি অবৈধ সিম বিক্রি করেছে।
ওরাসকম টেলিকমকে (বাংলালিংক) তিন হাজার ৮৫৭টি সিমের জন্য এক কোটি ৫৯ লাখ টাকা, প্যাসিফিক বাংলাদেশকে (সিটিসেল) ১৫৯টি সিম বিক্রির জন্য ছয় লাখ ৫৫ হাজার টাকা, রবি আজিয়াটাকে এক হাজার ৩০৯টি সিম বিক্রির জন্য ৫৩ লাখ ৯৯ হাজার টাকা এবং একমাত্র সরকারি প্রতিষ্ঠান টেলিটক বাংলাদেশকে এক হাজার ১২৪টি সিমের জন্য ৪৬ লাখ ৩৬ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে।
তবে গত দুই বছর বিটিআরসি নিজেই বারবার বিভিন্ন প্রমাণসহ বলে এসেছে, সরকারি মুঠোফোন কোম্পানি টেলিটকের সিমের মাধ্যমে অবৈধ ভিওআইপির হার প্রায় ৭০ শতাংশ। এই হার বিভিন্ন সময়ে ৬৫ থেকে ৭১ শতাংশ পর্যন্ত ওঠানামা করেছে। তবে টেলিটককে কম অর্থ জরিমানা করা হয়েছে।
বিটিআরসির সিস্টেম ও সার্ভিস বিভাগের পরিচালক মো. রাকিবুল হাসানের সই করা চিঠিতে বলা হয়েছে, গত কয়েক মাসে অবৈধ ভিওআইপির বিরুদ্ধে র্যাব ও বিটিআরসির যৌথ অভিযানে প্রাপ্ত সংযোগগুলোর প্রতিটির ক্ষেত্রে (সিমপ্রতি) ৫০ মার্কিন ডলার করে জরিমানা করা হয়েছে। কারণ, প্রাপ্ত সংযোগগুলোর ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট অপারেটর কোনো ধরনের গ্রাহক প্রমাণপত্র উপস্থাপন করতে পারেনি।
সবচেয়ে বেশি জরিমানা করা হয়েছে এয়ারটেল বাংলাদেশ লিমিটেডকে, মোট দুই কোটি ৫৫ লাখ ২৫ হাজার ৫০০ টাকা। এই কোম্পানি নিয়মবহির্ভূতভাবে ছয় হাজার ১৮৮টি সিম বিক্রি করেছে।
এর পরে গ্রামীণফোনকে এক কোটি সাত লাখ ৯৫ হাজার ১২৫ কোটি টাকা জরিমানা করা হয়েছে। তারা দুই হাজার ৬১৭টি অবৈধ সিম বিক্রি করেছে।
ওরাসকম টেলিকমকে (বাংলালিংক) তিন হাজার ৮৫৭টি সিমের জন্য এক কোটি ৫৯ লাখ টাকা, প্যাসিফিক বাংলাদেশকে (সিটিসেল) ১৫৯টি সিম বিক্রির জন্য ছয় লাখ ৫৫ হাজার টাকা, রবি আজিয়াটাকে এক হাজার ৩০৯টি সিম বিক্রির জন্য ৫৩ লাখ ৯৯ হাজার টাকা এবং একমাত্র সরকারি প্রতিষ্ঠান টেলিটক বাংলাদেশকে এক হাজার ১২৪টি সিমের জন্য ৪৬ লাখ ৩৬ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে।
তবে গত দুই বছর বিটিআরসি নিজেই বারবার বিভিন্ন প্রমাণসহ বলে এসেছে, সরকারি মুঠোফোন কোম্পানি টেলিটকের সিমের মাধ্যমে অবৈধ ভিওআইপির হার প্রায় ৭০ শতাংশ। এই হার বিভিন্ন সময়ে ৬৫ থেকে ৭১ শতাংশ পর্যন্ত ওঠানামা করেছে। তবে টেলিটককে কম অর্থ জরিমানা করা হয়েছে।
No comments