ডিসেম্বর থেকে আসছে আরও ২৫ রাষ্ট্রায়ত্ত কোম্পানির শেয়ার
আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন বাংলাদেশ সাবমেরিন কেবল ও অ্যাসেনসিয়াল ড্রাগ কোম্পানি শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত হবে। এর পর পর্যায়ক্রমে সরকার প্রতিশ্রুত বাকি ২৩ কোম্পানির শেয়ার বাজারে ছাড়া হবে। গতকাল বৃহস্পতিবার রাষ্ট্রায়ত্ত বিনিয়োগ সংস্থা ইনভেস্টমেন্ট করপোরেশন অব বাংলাদেশের (আইসিবি) কার্যালয়ে রাষ্টষ্ট্রায়ত্ত ২৫টি কোম্পানির প্রতিনিধির সঙ্গে বৈঠক শেষে সংস্থাটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক ফায়েকুজ্জামান সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান।
তিনি জানান, ইতিমধ্যে বাংলাদেশ সাবমেরিন কেবল ও অ্যাসেনসিয়াল ড্রাগ কোম্পানির প্রাথমিক গণপ্রস্তাবের (আইপিও) আবেদন সিকিউরিটিজ ও এক্সচেঞ্জ কমিশনে (এসইসি) জমা দেওয়া হয়েছে। বাকি কোম্পানির শেয়ার ছাড়ার আনুষ্ঠানিকতা দ্রুততম সময়ের মধ্যে সম্পন্ন করা হবে। শেয়ার ছাড়ার বিষয়ে কোম্পানিগুলোর কাজের অগ্রগতি পর্যালোচনা করতেই গতকাল বৈঠক হয়েছে বলে জানান তিনি।
বাজারে শেয়ার সরবরাহ বৃদ্ধি করতে শেয়ারবাজার সংশ্লিষ্টদের দাবির মুখে সরকার শেয়ারবাজারে রাষ্ট্রায়ত্ত ২৬ কোম্পানির শেয়ার বিক্রির সিদ্ধান্ত নেয়। প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী, কোম্পানিগুলোর শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্তি ত্বরান্বিত করতে গতকাল এসব কোম্পানির প্রতিনিধির সঙ্গে আইসিবি বৈঠক করে। রাষ্ট্রায়ত্ত কোম্পানিগুলোকে শেয়ারবাজারে আনার জন্য ইস্যু ব্যবস্থাপনার দায়িত্ব পালন করছে আইসিবির সহযোগী প্রতিষ্ঠান আইসিবি ক্যাপিটাল ম্যানেজমেন্ট লিমিটেড।
গতকাল আইসিবির সঙ্গে রাষ্ট্রায়ত্ত যেসব কোম্পানির আলোচনা হয়েছে, সেগুলো হলো_ বাংলাদেশ শিপিং করপোরেশন (বিএসসি), বাংলাদেশ সাবমেরিন কেবল, অ্যাসেনসিয়াল ড্রাগ, টেলিটক বাংলাদেশ লিমিটেড, প্রগতি ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড, বাংলাদেশ টেলিকমিউনিকেশন কোম্পানি লিমিটেড (বিপিসিএল), লিকুইফাইড পেট্রোলিয়াম গ্যাস লিমিটেড, চিটাগং ড্রাই ডক লিমিটেড, বাংলাদেশ সার্ভিসেস লিমিটেড, টেলিফোন শিল্প সংস্থা, বাখরাবাদ গ্যাস সিস্টেমস লিমিডেট, রূপান্তরিত গ্যাস কোম্পানি লিমিটেড, গ্যাস ট্রান্সমিশন কোম্পানি লিমিটেড, জালালাবাদ গ্যাস ট্রান্সমিশন অ্যান্ড ডিস্ট্রিবিউশন সিস্টেমস লিমিটেড, পশ্চিমাঞ্চল গ্যাস কোম্পানি লিমিটেড, সিলেট গ্যাস ফিল্ড, বাংলাদেশ গ্যাস ফিল্ড, রুরাল পাওয়ার কোম্পানি লিমিটেড, হোটেলস ইন্টারন্যাশনাল লিমিটেড, বাংলাদেশ ইনস্যুলেটর অ্যান্ড স্যানিটারি ওয়্যার ফ্যাক্টরি লিমিটেড, ছাতক সিমেন্ট কোম্পানি লিমিটেড, কর্ণফুলী পেপার মিলস লিমিটেড, জিইএমকো লিমিটেড, বাংলাদেশ ব্লেড ফ্যাক্টরি লিমিটেড ও বাংলাদেশ কেবল শিল্প কোম্পানি। এ ছাড়া তালিকাভুক্ত কোম্পানির সরকারি অংশের শেয়ার বিক্রি ইতিমধ্যে শুরু হয়েছে।
আইসিবির ব্যবস্থাপনা পরিচালক জানান, আইপিও প্রক্রিয়ায় আগামী ডিসেম্বরে রাষ্ট্রায়ত্ত এসব কোম্পানির মধ্যে বেশ কয়েকটির শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্তির সম্ভবনা রয়েছে। পর্যায়ক্রমে অন্যান্য কোম্পানি তালিকাভুক্তির কার্যক্রম চলবে।
ফায়েকুজ্জামান বলেন, 'বাংলাদেশ সাবমেরিন কেবল ও অ্যাসেনসিয়াল ড্রাগ কোম্পানির আইপিও আবেদন জমা দেওয়ার পর বাকি ২৩ কোম্পানিকে নিরীক্ষা প্রতিবেদন, ক্রেডিট রেটিং ও সম্পদ পুনর্মূল্যায়নের কাজ দ্রুততম সময়ে মধ্যে সম্পন্ন করার তাগিদ দেওয়া হয়েছে। সরাসরি তালিকাভুক্তি পদ্ধতিতে (ডিরেক্ট লিস্টিং) বাংলাদেশ সার্ভিসেস লিমিটেডের (রূপসী বাংলা হোটেল) শেয়ার বিক্রির কাজ চলছে। এ ছাড়া আগামী ১৪ নভেম্বর থেকে বাংলাদেশ শিপিং করপোরেশনের (বিএসসি) সরকারি অংশের ১৭.৫ শতাংশ শেয়ার আইসিবি সিকিউরিটিজ লিমিটেডের মাধ্যমে বিক্রি করা হবে।' রাষ্ট্রায়ত্ত এসব কোম্পানির শেয়ার ছাড়ার বিষয়টি ত্বরান্বিত করতে আইসিবির পক্ষ থেকে আলাদা জনবল (সার্ভিস কাউন্টার) নিয়োগের জন্য এসইসিকে প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে বলে জানান তিনি।
আইসিবির ব্যবস্থাপনা পরিচালক বলেন, 'বাজারে শেয়ার সরবরাহ বাড়ানোর জন্য নতুন নতুন কোম্পানিকে আনার চেষ্টা চলছে। প্রয়োজনে কোম্পানিগুলোর বিএমআরই করে বাজারে নিয়ে আসা হবে। রাষ্ট্রায়ত্ত এসব কোম্পানির শেয়ার বাজারে এলে শেয়ারবাজারের গভীরতা বৃদ্ধি করবে।' সরকার লাভজনক রাষ্ট্রায়ত্ত কোম্পানিগুলোর শেয়ার বিক্রি করে এসব কোম্পানিতে জনগণের অংশীদারিত্ব বৃদ্ধিতে দৃঢ় প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
বলে জানান তিনি।
বাজারে শেয়ার সরবরাহ বৃদ্ধি করতে শেয়ারবাজার সংশ্লিষ্টদের দাবির মুখে সরকার শেয়ারবাজারে রাষ্ট্রায়ত্ত ২৬ কোম্পানির শেয়ার বিক্রির সিদ্ধান্ত নেয়। প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী, কোম্পানিগুলোর শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্তি ত্বরান্বিত করতে গতকাল এসব কোম্পানির প্রতিনিধির সঙ্গে আইসিবি বৈঠক করে। রাষ্ট্রায়ত্ত কোম্পানিগুলোকে শেয়ারবাজারে আনার জন্য ইস্যু ব্যবস্থাপনার দায়িত্ব পালন করছে আইসিবির সহযোগী প্রতিষ্ঠান আইসিবি ক্যাপিটাল ম্যানেজমেন্ট লিমিটেড।
গতকাল আইসিবির সঙ্গে রাষ্ট্রায়ত্ত যেসব কোম্পানির আলোচনা হয়েছে, সেগুলো হলো_ বাংলাদেশ শিপিং করপোরেশন (বিএসসি), বাংলাদেশ সাবমেরিন কেবল, অ্যাসেনসিয়াল ড্রাগ, টেলিটক বাংলাদেশ লিমিটেড, প্রগতি ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড, বাংলাদেশ টেলিকমিউনিকেশন কোম্পানি লিমিটেড (বিপিসিএল), লিকুইফাইড পেট্রোলিয়াম গ্যাস লিমিটেড, চিটাগং ড্রাই ডক লিমিটেড, বাংলাদেশ সার্ভিসেস লিমিটেড, টেলিফোন শিল্প সংস্থা, বাখরাবাদ গ্যাস সিস্টেমস লিমিডেট, রূপান্তরিত গ্যাস কোম্পানি লিমিটেড, গ্যাস ট্রান্সমিশন কোম্পানি লিমিটেড, জালালাবাদ গ্যাস ট্রান্সমিশন অ্যান্ড ডিস্ট্রিবিউশন সিস্টেমস লিমিটেড, পশ্চিমাঞ্চল গ্যাস কোম্পানি লিমিটেড, সিলেট গ্যাস ফিল্ড, বাংলাদেশ গ্যাস ফিল্ড, রুরাল পাওয়ার কোম্পানি লিমিটেড, হোটেলস ইন্টারন্যাশনাল লিমিটেড, বাংলাদেশ ইনস্যুলেটর অ্যান্ড স্যানিটারি ওয়্যার ফ্যাক্টরি লিমিটেড, ছাতক সিমেন্ট কোম্পানি লিমিটেড, কর্ণফুলী পেপার মিলস লিমিটেড, জিইএমকো লিমিটেড, বাংলাদেশ ব্লেড ফ্যাক্টরি লিমিটেড ও বাংলাদেশ কেবল শিল্প কোম্পানি। এ ছাড়া তালিকাভুক্ত কোম্পানির সরকারি অংশের শেয়ার বিক্রি ইতিমধ্যে শুরু হয়েছে।
আইসিবির ব্যবস্থাপনা পরিচালক জানান, আইপিও প্রক্রিয়ায় আগামী ডিসেম্বরে রাষ্ট্রায়ত্ত এসব কোম্পানির মধ্যে বেশ কয়েকটির শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্তির সম্ভবনা রয়েছে। পর্যায়ক্রমে অন্যান্য কোম্পানি তালিকাভুক্তির কার্যক্রম চলবে।
ফায়েকুজ্জামান বলেন, 'বাংলাদেশ সাবমেরিন কেবল ও অ্যাসেনসিয়াল ড্রাগ কোম্পানির আইপিও আবেদন জমা দেওয়ার পর বাকি ২৩ কোম্পানিকে নিরীক্ষা প্রতিবেদন, ক্রেডিট রেটিং ও সম্পদ পুনর্মূল্যায়নের কাজ দ্রুততম সময়ে মধ্যে সম্পন্ন করার তাগিদ দেওয়া হয়েছে। সরাসরি তালিকাভুক্তি পদ্ধতিতে (ডিরেক্ট লিস্টিং) বাংলাদেশ সার্ভিসেস লিমিটেডের (রূপসী বাংলা হোটেল) শেয়ার বিক্রির কাজ চলছে। এ ছাড়া আগামী ১৪ নভেম্বর থেকে বাংলাদেশ শিপিং করপোরেশনের (বিএসসি) সরকারি অংশের ১৭.৫ শতাংশ শেয়ার আইসিবি সিকিউরিটিজ লিমিটেডের মাধ্যমে বিক্রি করা হবে।' রাষ্ট্রায়ত্ত এসব কোম্পানির শেয়ার ছাড়ার বিষয়টি ত্বরান্বিত করতে আইসিবির পক্ষ থেকে আলাদা জনবল (সার্ভিস কাউন্টার) নিয়োগের জন্য এসইসিকে প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে বলে জানান তিনি।
আইসিবির ব্যবস্থাপনা পরিচালক বলেন, 'বাজারে শেয়ার সরবরাহ বাড়ানোর জন্য নতুন নতুন কোম্পানিকে আনার চেষ্টা চলছে। প্রয়োজনে কোম্পানিগুলোর বিএমআরই করে বাজারে নিয়ে আসা হবে। রাষ্ট্রায়ত্ত এসব কোম্পানির শেয়ার বাজারে এলে শেয়ারবাজারের গভীরতা বৃদ্ধি করবে।' সরকার লাভজনক রাষ্ট্রায়ত্ত কোম্পানিগুলোর শেয়ার বিক্রি করে এসব কোম্পানিতে জনগণের অংশীদারিত্ব বৃদ্ধিতে দৃঢ় প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
বলে জানান তিনি।
No comments