মুখোমুখি প্রতিদিন-জাতীয় দল সব কিছুর উর্ধ্বে
২০০৪ সাল থেকে জাতীয় দলে নিয়মিত। কিন্তু লেবাননের বিপক্ষে বিশ্বকাপের প্রাক-বাছাই পর্ব খেলতে যাওয়ার আগের দিন খেপ খেলতে যাওয়ায় জাতীয় দলের দরজা বন্ধই হয়েই গিয়েছিল। সব জল্পনা-কল্পনার অবসান ঘটিয়ে সাফ চ্যাম্পিয়নশিপের প্রাথমিক দলে আবারও সুযোগ পেয়েছেন দেশের সেরা এ স্ট্রাইকার। জাতীয় দলে ফেরার অনুভূতি জানতেই কালের কণ্ঠ স্পোর্টস মুখোমুখি হয়েছিল জাহিদ হাসান এমিলিরকালের কণ্ঠ : সব জল্পনা-কল্পনার অবসান ঘটিয়ে অবশেষে জাতীয় দলের প্রাথমিক দলে সুযোগ পেয়েছেন। কেমন লাগছে?
জাহিদ হাসান এমিলি : আসলে জাতীয় দলে সুযোগ পাওয়াটাই অনেক সম্মানের। যত বড় দলেই খেলি না কেন জাতীয় দল সব কিছুর ঊধর্ে্ব। যখন শুনেছি আমাকে আবারও জাতীয় দলের ক্যাম্পে ডাকা হয়েছে তখন থেকে কি যে ভালো লাগছে তা বলে বোঝাতে পারব না।
প্রশ্ন : এটা তো প্রাথমিক দল। চূড়ান্ত দলে সুযোগ পাওয়ার ব্যাপারে কতটা আশাবাদী?
এমিলি : এখনো ট্রেনিংয়ের জন্য এক মাস সময় আছে। কোচ আমার কাছ থেকে যে জিনিসটা চায় তা যদি আমি ঠিকমতো দিতে পারি তাহলে অবশ্যই জাতীয় দলে জায়গা করে নেওয়ার ব্যাপারে আশাবাদী।
প্রশ্ন : জাতীয় দলে না থাকার অনুভূতিটা কেমন?
এমিলি : ২০০৪ সালে যখন থেকে জাতীয় দলে সুযোগ পেয়েছি, এরপর একবারের জন্যও বাদ পড়িনি। এবারই প্রথম বাদ পড়েছিলাম। আমার সতীর্থরা যখন দেশের জার্সি পরে খেলেছে তা মাঠের বাইরে বসে আমি দেখেছি। পুরো ব্যাপারটা যে কি যন্ত্রণার তা আমি ভালোভাবেই টের পেয়েছি।
প্রশ্ন : তাহলে কি এই ভুল থেকে শিক্ষা নিচ্ছেন?
এমিলি : তা তো অবশ্যই। প্রতিটি মানুষের জীবনেই কিছু না কিছু ভুল থাকে। আমিও সে ভুল করেছিলাম। এই ভুল থেকে এবার শিক্ষা নিয়েছি। আর কখনো এ ঘটনার পুনরাবৃত্তি হবে না।
প্রশ্ন : জাতীয় দলের ক্যাম্পে যাঁদের ডাকা হয়েছে কি মনে হচ্ছে?
এমিলি : মোবারক, ইমন বাবুদের ক্ষমতা নিয়ে কোনো সন্দেহ নেই। নিঃসন্দেহে তারা ভালো ফুটবলার। অনূর্ধ্ব-১৯ দলের খেলাও আমি দেখেছি। সবচেয়ে বড় কথা কোচ (নিকোলা ইলিয়েভস্কি) ওদের খুব কাছ থেকে দেখেছেন। এ ছাড়া ওরাই কিন্তু কিছুদিন পরে জাতীয় দলে খেলবে। আমি মনে করি যা হয়েছে ভালোই হয়েছে।
প্রশ্ন : বেশ কয়েকজন সিনিয়র ফুটবলার দলে সুযোগ পায়নি। আপনার কাছে কি মনে হয় দলটা একটু বেশি তারুণ্যনির্ভর হয়ে গেল?
এমিলি : আমি এখনো নামের তালিকাটা দেখিনি। তবে শুনেছি। সুজন, বিপ্লব ভাইরা আছেন। আমার কাছে মনে হয়েছে সিনিয়র-জুনিয়র মিলিয়ে দলটা ভালো হয়েছে।
প্রশ্ন : অনেক দিন ধরেই সাফ ফুটবল চ্যাম্পিয়নশিপের শিরোপার দেখা পাচ্ছে না বাংলাদেশ। ভারতের মাটিতে এবার কি শিরোপা জেতা সম্ভব?
এমিলি : সাফ ফুটবল চ্যাম্পিয়নশিপের আসর কিন্তু আমাদের জন্য বিশ্বকাপ। এ অঞ্চলের অন্য দেশগুলোও কিন্তু বাংলাদেশকে সমীহ করে। সবাই যদি আমরা ভালো খেলতে পারি তাহলে অবশ্যই শিরোপা জেতা সম্ভব।
প্রশ্ন : আপনার সঙ্গে জাহিদ ও মিঠুনকেও দল থেকে বহিষ্কার করা হয়েছিল। আপনি সুযোগ পেয়েছেন কিন্তু তাঁরা সেই সুযোগটি পায়নি। এ ব্যাপারটি আপনি কিভাবে দেখছেন...
এমিলি : এটা কোচের সিদ্ধান্ত। তিনিই ভালো বলতে পারবেন। এ ব্যাপারে আমি কিছু বলতে পারব না।
প্রশ্ন : এটা তো প্রাথমিক দল। চূড়ান্ত দলে সুযোগ পাওয়ার ব্যাপারে কতটা আশাবাদী?
এমিলি : এখনো ট্রেনিংয়ের জন্য এক মাস সময় আছে। কোচ আমার কাছ থেকে যে জিনিসটা চায় তা যদি আমি ঠিকমতো দিতে পারি তাহলে অবশ্যই জাতীয় দলে জায়গা করে নেওয়ার ব্যাপারে আশাবাদী।
প্রশ্ন : জাতীয় দলে না থাকার অনুভূতিটা কেমন?
এমিলি : ২০০৪ সালে যখন থেকে জাতীয় দলে সুযোগ পেয়েছি, এরপর একবারের জন্যও বাদ পড়িনি। এবারই প্রথম বাদ পড়েছিলাম। আমার সতীর্থরা যখন দেশের জার্সি পরে খেলেছে তা মাঠের বাইরে বসে আমি দেখেছি। পুরো ব্যাপারটা যে কি যন্ত্রণার তা আমি ভালোভাবেই টের পেয়েছি।
প্রশ্ন : তাহলে কি এই ভুল থেকে শিক্ষা নিচ্ছেন?
এমিলি : তা তো অবশ্যই। প্রতিটি মানুষের জীবনেই কিছু না কিছু ভুল থাকে। আমিও সে ভুল করেছিলাম। এই ভুল থেকে এবার শিক্ষা নিয়েছি। আর কখনো এ ঘটনার পুনরাবৃত্তি হবে না।
প্রশ্ন : জাতীয় দলের ক্যাম্পে যাঁদের ডাকা হয়েছে কি মনে হচ্ছে?
এমিলি : মোবারক, ইমন বাবুদের ক্ষমতা নিয়ে কোনো সন্দেহ নেই। নিঃসন্দেহে তারা ভালো ফুটবলার। অনূর্ধ্ব-১৯ দলের খেলাও আমি দেখেছি। সবচেয়ে বড় কথা কোচ (নিকোলা ইলিয়েভস্কি) ওদের খুব কাছ থেকে দেখেছেন। এ ছাড়া ওরাই কিন্তু কিছুদিন পরে জাতীয় দলে খেলবে। আমি মনে করি যা হয়েছে ভালোই হয়েছে।
প্রশ্ন : বেশ কয়েকজন সিনিয়র ফুটবলার দলে সুযোগ পায়নি। আপনার কাছে কি মনে হয় দলটা একটু বেশি তারুণ্যনির্ভর হয়ে গেল?
এমিলি : আমি এখনো নামের তালিকাটা দেখিনি। তবে শুনেছি। সুজন, বিপ্লব ভাইরা আছেন। আমার কাছে মনে হয়েছে সিনিয়র-জুনিয়র মিলিয়ে দলটা ভালো হয়েছে।
প্রশ্ন : অনেক দিন ধরেই সাফ ফুটবল চ্যাম্পিয়নশিপের শিরোপার দেখা পাচ্ছে না বাংলাদেশ। ভারতের মাটিতে এবার কি শিরোপা জেতা সম্ভব?
এমিলি : সাফ ফুটবল চ্যাম্পিয়নশিপের আসর কিন্তু আমাদের জন্য বিশ্বকাপ। এ অঞ্চলের অন্য দেশগুলোও কিন্তু বাংলাদেশকে সমীহ করে। সবাই যদি আমরা ভালো খেলতে পারি তাহলে অবশ্যই শিরোপা জেতা সম্ভব।
প্রশ্ন : আপনার সঙ্গে জাহিদ ও মিঠুনকেও দল থেকে বহিষ্কার করা হয়েছিল। আপনি সুযোগ পেয়েছেন কিন্তু তাঁরা সেই সুযোগটি পায়নি। এ ব্যাপারটি আপনি কিভাবে দেখছেন...
এমিলি : এটা কোচের সিদ্ধান্ত। তিনিই ভালো বলতে পারবেন। এ ব্যাপারে আমি কিছু বলতে পারব না।
No comments