ভিন্ন খবর : সুখীরা বেশি দিন বাঁচেন
জীবন সম্পর্কে ইতিবাচক ধারণা পোষণ করেন যারা, তাদের বেঁচে থাকার হার অন্যদের তুলনায় বেশি। অর্থাত্ বলা যায়, যারা সুখী মানুষ তাদের আয়ু বেশি হয়। পৃথিবীতে তাদের পদচারণা হয় অসুখীদের চেয়ে একটু হলেও বেশি। এই একটুর পরিমাণ অন্তত ৩০ শতাংশ। যুক্তরাজ্যের ইউনিভার্সিটি কলেজ অব লন্ডনের বিজ্ঞানীরা গবেষণার পর এ তথ্য জানিয়েছেন।বিজ্ঞানীরা জানান, ৫২ থেকে ৭৯ বছর বয়সী প্রায় ৪ হাজার মানুষের ওপর এ গবেষণাটি করা হয়। তাদের কাছে সুখ, হতাশা বা উদ্বেগ সম্পর্কে ৪ বার তাদের অনুভূতি জানতে চাওয়া হয়। একই সঙ্গে ৫ বছরে মৃত্যুর হার রেকর্ড করা হয়।
গবেষণায় অংশ নেয়াদের বয়স, লিঙ্গ, হতাশা, নির্দিষ্ট কিছু রোগ, স্বাস্থ্যসম্পর্কিত আচরণ লিপিবদ্ধ করা হয়। পর্যবেক্ষণে দেখা যায়, যারা নিজেদের সুখী বলে মনে করছেন, তাদের অকালে মরে যাওয়ার হার অসুখী মানুষদের চেয়ে ৩৫ শতাংশ কম।
গবেষক দলের প্রধান অধ্যাপক অ্যান্ড্রু স্টেপটো বলেছেন, গবেষণার এই ফল ভবিষ্যতে বয়স্কদের আরও ভালো থাকার উপায় অনুসন্ধানে সহায়তা করবে।
ইলিনয় বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞানীরা অবশ্য এর আগে গবেষণা করে দেখেছেন, ইতিবাচক মানসিকতা চাপকেন্দ্রিক হরমোন নিঃসরণ কমাতে সাহায্য করে এবং প্রতিরোধক্ষমতা বাড়ায়।
আরেকটি গবেষণায় অধ্যাপক এডওয়ার্ড ডায়েনার ও তার দল দেখিয়েছেন, সুখ মানুষের দীর্ঘায়ু ও সুস্বাস্থ্যের ওপর ইতিবাচক প্রভাব ফেলে। অন্যদিকে উদ্বেগ, হতাশা, দুঃখবাদিতা শরীরে রোগব্যাধি বাড়িয়ে দেয়, যা দীর্ঘজীবী হওয়ার জন্য অন্তরায়। সূত্র : ডেইলি মেইল
গবেষক দলের প্রধান অধ্যাপক অ্যান্ড্রু স্টেপটো বলেছেন, গবেষণার এই ফল ভবিষ্যতে বয়স্কদের আরও ভালো থাকার উপায় অনুসন্ধানে সহায়তা করবে।
ইলিনয় বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞানীরা অবশ্য এর আগে গবেষণা করে দেখেছেন, ইতিবাচক মানসিকতা চাপকেন্দ্রিক হরমোন নিঃসরণ কমাতে সাহায্য করে এবং প্রতিরোধক্ষমতা বাড়ায়।
আরেকটি গবেষণায় অধ্যাপক এডওয়ার্ড ডায়েনার ও তার দল দেখিয়েছেন, সুখ মানুষের দীর্ঘায়ু ও সুস্বাস্থ্যের ওপর ইতিবাচক প্রভাব ফেলে। অন্যদিকে উদ্বেগ, হতাশা, দুঃখবাদিতা শরীরে রোগব্যাধি বাড়িয়ে দেয়, যা দীর্ঘজীবী হওয়ার জন্য অন্তরায়। সূত্র : ডেইলি মেইল
No comments