ওবামা বিশ্বের এক নম্বর ক্ষমতাধর
চীনের প্রেসিডেন্ট হু জিনতাওকে পেছনে ফেলে বিশ্বের ক্ষমতাধরদের তালিকার শীর্ষস্থানটি ফের অর্জন করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা। যুক্তরাষ্ট্রের প্রভাবশালী ফোর্বস ম্যাগাজিনে প্রকাশিত ২০১১ সালে বিশ্বের ৭০ শীর্ষ ক্ষমতাধর ব্যক্তির তালিকায় সবার শীর্ষে রয়েছেন প্রেসিডেন্ট ওবামা। ফোর্বসের র্যাংকিং অনুযায়ী ২০১০ সালে শীর্ষস্থানে ছিলেন হু জিনতাও। এবারের তালিকায় তিনি তৃতীয় অবস্থানে। ২০০৯ সালে শীর্ষে ছিলেন ওবামা। এবারের তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে রাশিয়ার প্রধানমন্ত্রী ভ্লাদিমির পুতিন। জার্মানচ্যান্সেলর অ্যাঙ্গেলা মার্কেল চতুর্থ।
উচ্চ বেকারত্বের হার ও অর্থনৈতিক জটিলতার কারণে যুক্তরাষ্ট্রে বারাক ওবামার জনপ্রিয়তা আগের তুলনায় কমলেও বহির্বিশ্বে তার বিপরীত। তার নির্দেশেই ১০ বছর ধরে আত্মগোপনে থাকা আল কায়দা প্রধান ওসামা বিন লাদেনকে পাকিস্তানের অ্যাবোটাবাদের গোপন আস্তানায় কমান্ডো হামলা চালিয়ে হত্যা করা হয়। এছাড়া লিবিয়ায় ন্যাটোর বিমান অভিযানে যোগ দেয় যুক্তরাষ্ট্র। চলতি বছরের মার্চে ন্যাটোর নেতৃত্বে ওই অভিযান শুরু হয়। অক্টোবরে লিবীয় নেতা গাদ্দাফির মৃত্যুর মধ্য দিয়ে তার সমাপ্তি ঘটে। এ সবকিছুর নেপথ্যের ব্যক্তিটি হচ্ছেন প্রেসিডেন্ট ওবামা।
ফোর্বেস ম্যাগাজিন বলছে, বিশ্বে একক আধিপত্য কমতে শুরু করলেও যুক্তরাষ্ট্র এখনও সবচেয়ে প্রভাবশালী দেশ। কারণ যুক্তরাষ্ট্র এখনও বৃহত্তম অর্থনীতি এবং সামরিক দিক দিয়ে সবচেয়ে শক্তিশালী দেশ। সেই দেশের প্রধান হিসেবে তালিকার শীর্ষ পদটি তারই প্রাপ্য।
চীনের প্রেসিডেন্ট হু জিনতাওয়ের ব্যাপারে যে ব্যাখ্যা দেওয়া হয়েছে তা হলো তার ক্ষমতা কমতে শুরু করেছে। কারণ চীনের কমিউনিস্ট পার্টির সাধারণ সম্পাদক পদ থেকে তিনি সরে যাচ্ছেন। ইতিমধ্যে ওই পদে জি জিনপিংকে মনোনীত করা হয়েছে। এবারের তালিকায় দ্বিতীয় স্থান অধিকারী পুতিন সম্পর্কে বলা হয়েছে, তিনি বর্তমানে রাশিয়ার প্রধানমন্ত্রী হলেও আবার প্রেসিডেন্ট হওয়ার ব্যাপারে আগ্রহ প্রকাশ করেছেন।
তালিকায় মাইক্রোসফটের প্রতিষ্ঠাতা বিল গেটস পঞ্চম স্থানে রয়েছেন। সৌদি বাদশাহ আবদুল্লাহ বিন আবদুল আজিজ আল সৌদ ষষ্ঠ, পোপ ষোড়শ বেনেডিক্ট সপ্তম, যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল রিজার্ভের চেয়ারম্যান বেন বার্নানকে অষ্টম, ফেইসবুকের প্রতিষ্ঠাতা মার্ক জুকারবার্গ নবম এবং যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী ডেভিড ক্যামেরন দশম স্থানে রয়েছেন।
ভারতের ক্ষমতাসীন কংগ্রেস পার্টির প্রধান সোনিয়া গান্ধী ১১তম এবং প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিং রয়েছেন ১৯তম স্থানে। ভারতীয় ব্যবসায়ী মুকেশ আম্বানি ও লক্ষ্মীমিত্তাল রয়েছেন ৩৫ ও ৪৭তম অবস্থানে।
তালিকায় পাকিস্তানের সেনাপ্রধান আশফাক কায়ানি ৩৪তম এবং গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআইয়ের প্রধান আহমেদ সুজা পাশা ৫৬তম স্থানে। মাফিয়া গডফাদার দাউদ ইব্রাহিম ৫৭তম।
এছাড়া ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট নিকোলা সারকোজি ১৩তম, চীনের প্রধানমন্ত্রী ওয়েন জিয়াবাও ১৪তম, মার্কিন পররামন্ত্রী হিলারি ক্লিনটন ১৬তম, নিউইয়র্কের মেয়র মাইকেল ব্লুমবার্গ ১৭তম ক্ষমতাধর ব্যক্তি।
অন্যান্যের মধ্যে ইতালির প্রধানমন্ত্রী সিলভিও বারলুসকোনি ২১ নম্বরে, ব্রাজিলের প্রেসিডেন্ট দিলমা রুসেফ ২২ নম্বরে, মিডিয়া মুঘল রুপার্ট মারডক ২৪ নম্বরে, ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু ২৫ নম্বরে, ইরানের সর্বোচ্চ ধর্মীয় নেতা আলি হোসেইনি খামেনি ২৬ নম্বরে, উত্তর কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট কিম জং ইল ৩৭ নম্বরে, জাতিসংঘের মহাসচিব বান কি মুন ৩৮ নম্বরে, তুরস্কের প্রধানমন্ত্রী রিসেফ এরদোগান ৪৮ নম্বরে, বিশ্বব্যাংকের প্রেসিডেন্ট রবার্ট জোয়েলিক ৪৯ নম্বরে, সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট বিল ক্লিনটন ৫০ নম্বরে, তিব্বতের ভিন্নমতাবলম্বী নেতা দালাই লামা ৫১ নম্বরে এবং রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট দিমিত্রি মেদভেদেভ ৫৯ নম্বরে রয়েছেন।
ফোর্বেস ম্যাগাজিন বলছে, বিশ্বে একক আধিপত্য কমতে শুরু করলেও যুক্তরাষ্ট্র এখনও সবচেয়ে প্রভাবশালী দেশ। কারণ যুক্তরাষ্ট্র এখনও বৃহত্তম অর্থনীতি এবং সামরিক দিক দিয়ে সবচেয়ে শক্তিশালী দেশ। সেই দেশের প্রধান হিসেবে তালিকার শীর্ষ পদটি তারই প্রাপ্য।
চীনের প্রেসিডেন্ট হু জিনতাওয়ের ব্যাপারে যে ব্যাখ্যা দেওয়া হয়েছে তা হলো তার ক্ষমতা কমতে শুরু করেছে। কারণ চীনের কমিউনিস্ট পার্টির সাধারণ সম্পাদক পদ থেকে তিনি সরে যাচ্ছেন। ইতিমধ্যে ওই পদে জি জিনপিংকে মনোনীত করা হয়েছে। এবারের তালিকায় দ্বিতীয় স্থান অধিকারী পুতিন সম্পর্কে বলা হয়েছে, তিনি বর্তমানে রাশিয়ার প্রধানমন্ত্রী হলেও আবার প্রেসিডেন্ট হওয়ার ব্যাপারে আগ্রহ প্রকাশ করেছেন।
তালিকায় মাইক্রোসফটের প্রতিষ্ঠাতা বিল গেটস পঞ্চম স্থানে রয়েছেন। সৌদি বাদশাহ আবদুল্লাহ বিন আবদুল আজিজ আল সৌদ ষষ্ঠ, পোপ ষোড়শ বেনেডিক্ট সপ্তম, যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল রিজার্ভের চেয়ারম্যান বেন বার্নানকে অষ্টম, ফেইসবুকের প্রতিষ্ঠাতা মার্ক জুকারবার্গ নবম এবং যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী ডেভিড ক্যামেরন দশম স্থানে রয়েছেন।
ভারতের ক্ষমতাসীন কংগ্রেস পার্টির প্রধান সোনিয়া গান্ধী ১১তম এবং প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিং রয়েছেন ১৯তম স্থানে। ভারতীয় ব্যবসায়ী মুকেশ আম্বানি ও লক্ষ্মীমিত্তাল রয়েছেন ৩৫ ও ৪৭তম অবস্থানে।
তালিকায় পাকিস্তানের সেনাপ্রধান আশফাক কায়ানি ৩৪তম এবং গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআইয়ের প্রধান আহমেদ সুজা পাশা ৫৬তম স্থানে। মাফিয়া গডফাদার দাউদ ইব্রাহিম ৫৭তম।
এছাড়া ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট নিকোলা সারকোজি ১৩তম, চীনের প্রধানমন্ত্রী ওয়েন জিয়াবাও ১৪তম, মার্কিন পররামন্ত্রী হিলারি ক্লিনটন ১৬তম, নিউইয়র্কের মেয়র মাইকেল ব্লুমবার্গ ১৭তম ক্ষমতাধর ব্যক্তি।
অন্যান্যের মধ্যে ইতালির প্রধানমন্ত্রী সিলভিও বারলুসকোনি ২১ নম্বরে, ব্রাজিলের প্রেসিডেন্ট দিলমা রুসেফ ২২ নম্বরে, মিডিয়া মুঘল রুপার্ট মারডক ২৪ নম্বরে, ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু ২৫ নম্বরে, ইরানের সর্বোচ্চ ধর্মীয় নেতা আলি হোসেইনি খামেনি ২৬ নম্বরে, উত্তর কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট কিম জং ইল ৩৭ নম্বরে, জাতিসংঘের মহাসচিব বান কি মুন ৩৮ নম্বরে, তুরস্কের প্রধানমন্ত্রী রিসেফ এরদোগান ৪৮ নম্বরে, বিশ্বব্যাংকের প্রেসিডেন্ট রবার্ট জোয়েলিক ৪৯ নম্বরে, সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট বিল ক্লিনটন ৫০ নম্বরে, তিব্বতের ভিন্নমতাবলম্বী নেতা দালাই লামা ৫১ নম্বরে এবং রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট দিমিত্রি মেদভেদেভ ৫৯ নম্বরে রয়েছেন।
No comments