এনটিসি বাহিনীর দখলে বনি ওয়ালিদ
লিবিয়ার বনি ওয়ালিদ শহর দখলে নিয়েছে জাতীয় অন্তর্বর্তী পরিষদের (এনটিসি) যোদ্ধারা। এত দিন ওই শহর ক্ষমতাচ্যুত নেতা মুয়াম্মার গাদ্দাফির অনুগত সেনাদের দখলে ছিল।
গাদ্দাফির সমর্থকদের শেষ ঘাঁটিগুলোর একটি ছিল এই শহরে। গতকাল যোদ্ধারা ওই শহরে নতুন সরকারের পতাকা উড়িয়েছে। সারতে শহরে এখনো দুই পক্ষের লড়াই চলছে। গাদ্দাফির ছোট ছেলে খামিস গাদ্দাফির মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করেছে গাদ্দাফিপন্থী একটি টিভি চ্যানেল।
রাজধানী ত্রিপোলিতে গাদ্দাফির বাব আল-আজিজিয়া কম্পাউন্ডের ভবনগুলো বুলডোজার দিয়ে গুঁড়িয়ে দেওয়া শুরু হয়েছে। অন্তর্বর্তী সরকার বলেছে, স্বৈরশাসনের সব স্মৃতিচিহ্ন মুছে ফেলার এখনই উপযুক্ত সময়।
এনটিসির জ্যেষ্ঠ সেনা কর্মকর্তা আহমেদ ঘারগরি বলেন, বাব আল-আজিজিয়া এলাকাকে সরকারি পার্কে রূপান্তরিত করা হবে।
এনটিসির শীর্ষ সামরিক কর্মকর্তারা বলেন, বনি ওয়ালিদে গাদ্দাফির সমর্থক যোদ্ধাদের বিরুদ্ধে নতুন করে অভিযান শুরু করেছে তাঁদের যোদ্ধারা। তবে শহরে প্রবেশের সময় তারা তীব্র প্রতিরোধের মুখে পড়ে।
গত রোববার বনি ওয়ালিদে গাদ্দাফিপন্থী যোদ্ধাদের অবস্থান লক্ষ্য করে উপর্যুপরি কামানের গোলা ছোড়া হয়। এরপর এনটিসি যোদ্ধারা উত্তর ও দক্ষিণ প্রান্ত দিয়ে শহরের কেন্দ্রস্থলের দিকে এগিয়ে যায়। তবে এনটিসির যোদ্ধারা কতটা এগোতে পেরেছে, তা এখনো স্পষ্ট নয়।
এনটিসি কমান্ডার জামাল সালেম বলেন, ‘আমরা আজ (রোববার) সকালে শহরের দক্ষিণ-পশ্চিম এলাকা দিয়ে অভিযান চালাই। আমাদের যোদ্ধারা শহরে ঢুকে পড়েছে। তবে তারা গাদ্দাফি অনুগত যোদ্ধারা প্রতিরোধ গড়ে তোলে।’ সংবাদমাধ্যমের খবরে বলা হয়, এনটিসির যোদ্ধারা শহরের কেন্দ্রস্থলে পৌঁছেছে।
বনি ওয়ালিদ শহরটি বেশ কিছুদিন ধরেই ঘিরে রেখেছে এনটিসির যোদ্ধারা। তবে তারা শহরের ভেতরে ঢুকতে পারেনি। ধারণা করা হচ্ছে, শহরটিতে প্রায় এক হাজার ৫০০ গাদ্দাফিপন্থী যোদ্ধা রয়েছে।
জয়িয়াহ শহরের একজন কমান্ডার জানান, সংঘর্ষে সেখানে তিনজন যোদ্ধা নিহত হয়েছে।
এ ছাড়া গাদ্দাফির জন্মস্থান সারতে শহরেও লড়াই চলছে বলে জানা গেছে। সেখানে ব্যাপক লুটতরাজ চলছে বলে প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছে।
অন্যদিকে গাদ্দাফিপন্থী অ্যারাই টেলিভিশন চ্যানেল খামিস গাদ্দাফির মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করেছে। সিরিয়া-ভিত্তিক টিভি চ্যানেলটি গত রোববার বলেছে, ত্রিপোলি থেকে ৫০ মাইল দক্ষিণ-পূর্বে তারহৌনা শহরে এনটিসি যোদ্ধাদের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে গত আগস্টের শেষ দিকে খামিস নিহত হন। ওই যুদ্ধে গাদ্দাফির গোয়েন্দাপ্রধান মোহাম্মদ আবদুুল্লাহ আল-সেনৌসিও নিহত হন বলে টিভি চ্যানেলটি জানায়।
এর আগে অন্তত দুবার খামিস গাদ্দাফির নিহত হওয়ার খবর রটে। তবে এই প্রথম কোনো গাদ্দাফিপন্থী গণমাধ্যমে তাঁর মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করা হলো।
গাদ্দাফির সমর্থকদের শেষ ঘাঁটিগুলোর একটি ছিল এই শহরে। গতকাল যোদ্ধারা ওই শহরে নতুন সরকারের পতাকা উড়িয়েছে। সারতে শহরে এখনো দুই পক্ষের লড়াই চলছে। গাদ্দাফির ছোট ছেলে খামিস গাদ্দাফির মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করেছে গাদ্দাফিপন্থী একটি টিভি চ্যানেল।
রাজধানী ত্রিপোলিতে গাদ্দাফির বাব আল-আজিজিয়া কম্পাউন্ডের ভবনগুলো বুলডোজার দিয়ে গুঁড়িয়ে দেওয়া শুরু হয়েছে। অন্তর্বর্তী সরকার বলেছে, স্বৈরশাসনের সব স্মৃতিচিহ্ন মুছে ফেলার এখনই উপযুক্ত সময়।
এনটিসির জ্যেষ্ঠ সেনা কর্মকর্তা আহমেদ ঘারগরি বলেন, বাব আল-আজিজিয়া এলাকাকে সরকারি পার্কে রূপান্তরিত করা হবে।
এনটিসির শীর্ষ সামরিক কর্মকর্তারা বলেন, বনি ওয়ালিদে গাদ্দাফির সমর্থক যোদ্ধাদের বিরুদ্ধে নতুন করে অভিযান শুরু করেছে তাঁদের যোদ্ধারা। তবে শহরে প্রবেশের সময় তারা তীব্র প্রতিরোধের মুখে পড়ে।
গত রোববার বনি ওয়ালিদে গাদ্দাফিপন্থী যোদ্ধাদের অবস্থান লক্ষ্য করে উপর্যুপরি কামানের গোলা ছোড়া হয়। এরপর এনটিসি যোদ্ধারা উত্তর ও দক্ষিণ প্রান্ত দিয়ে শহরের কেন্দ্রস্থলের দিকে এগিয়ে যায়। তবে এনটিসির যোদ্ধারা কতটা এগোতে পেরেছে, তা এখনো স্পষ্ট নয়।
এনটিসি কমান্ডার জামাল সালেম বলেন, ‘আমরা আজ (রোববার) সকালে শহরের দক্ষিণ-পশ্চিম এলাকা দিয়ে অভিযান চালাই। আমাদের যোদ্ধারা শহরে ঢুকে পড়েছে। তবে তারা গাদ্দাফি অনুগত যোদ্ধারা প্রতিরোধ গড়ে তোলে।’ সংবাদমাধ্যমের খবরে বলা হয়, এনটিসির যোদ্ধারা শহরের কেন্দ্রস্থলে পৌঁছেছে।
বনি ওয়ালিদ শহরটি বেশ কিছুদিন ধরেই ঘিরে রেখেছে এনটিসির যোদ্ধারা। তবে তারা শহরের ভেতরে ঢুকতে পারেনি। ধারণা করা হচ্ছে, শহরটিতে প্রায় এক হাজার ৫০০ গাদ্দাফিপন্থী যোদ্ধা রয়েছে।
জয়িয়াহ শহরের একজন কমান্ডার জানান, সংঘর্ষে সেখানে তিনজন যোদ্ধা নিহত হয়েছে।
এ ছাড়া গাদ্দাফির জন্মস্থান সারতে শহরেও লড়াই চলছে বলে জানা গেছে। সেখানে ব্যাপক লুটতরাজ চলছে বলে প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছে।
অন্যদিকে গাদ্দাফিপন্থী অ্যারাই টেলিভিশন চ্যানেল খামিস গাদ্দাফির মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করেছে। সিরিয়া-ভিত্তিক টিভি চ্যানেলটি গত রোববার বলেছে, ত্রিপোলি থেকে ৫০ মাইল দক্ষিণ-পূর্বে তারহৌনা শহরে এনটিসি যোদ্ধাদের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে গত আগস্টের শেষ দিকে খামিস নিহত হন। ওই যুদ্ধে গাদ্দাফির গোয়েন্দাপ্রধান মোহাম্মদ আবদুুল্লাহ আল-সেনৌসিও নিহত হন বলে টিভি চ্যানেলটি জানায়।
এর আগে অন্তত দুবার খামিস গাদ্দাফির নিহত হওয়ার খবর রটে। তবে এই প্রথম কোনো গাদ্দাফিপন্থী গণমাধ্যমে তাঁর মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করা হলো।
No comments