ফুকুশিমায় তেজস্ক্রিয়া নির্গমনের পরিমাণ কমেছে: টেপকো
জাপানের ফুকুশিমায় দাইচি পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র থেকে তেজস্ক্রিয়া নির্গমনের পরিমাণ কমে এসেছে বলে দাবি করেছে এর নিয়ন্ত্রণকারী প্রতিষ্ঠান টোকিও ইলেকট্রিক পাওয়ার (টেপকো)।
সরকারের সঙ্গে এক যৌথ সংবাদ সম্মেলনে প্রতিষ্ঠানটি গতকাল সোমবার জানায়, ভূমিকম্প ও সুনামিতে ক্ষতিগ্রস্ত পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র থেকে তেজস্ক্রিয়া নির্গমনের পরিমাণ গত এক মাসে প্রায় অর্ধেকে নেমে এসেছে।
সংবাদ সম্মেলনে টেপকো আরও জানায়, ক্ষতিগ্রস্ত পারমাণবিক চুল্লিগুলো চলতি বছরের শেষ নাগাদ বন্ধ করে দেওয়া সম্ভব হবে। ক্ষতিগ্রস্ত তিনটি পারমাণবিক চুল্লির তাপমাত্রা ১০০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের নিচে ছিল। চুল্লিগুলোকে পুরোপুরি বন্ধ করতে হলে ওই অবস্থায় নিয়ে যেতে হবে। এ জন্য বিভিন্ন উৎস থেকে নিয়মিত পানি সরবরাহ পাওয়ার বিষয়টি গুরুত্বপূর্ণ।
প্রতিষ্ঠানটি সতর্ক করে দেয়, আরেকটি বড় সুনামি হলে এ কাজ ঝুঁকির মুখে পড়বে।
ভূমিকম্প ও সুনামির ফলে গত ১১ মার্চ ক্ষতিগ্রস্ত হয় দাইচি পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রটি।
সরকারের সঙ্গে এক যৌথ সংবাদ সম্মেলনে প্রতিষ্ঠানটি গতকাল সোমবার জানায়, ভূমিকম্প ও সুনামিতে ক্ষতিগ্রস্ত পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র থেকে তেজস্ক্রিয়া নির্গমনের পরিমাণ গত এক মাসে প্রায় অর্ধেকে নেমে এসেছে।
সংবাদ সম্মেলনে টেপকো আরও জানায়, ক্ষতিগ্রস্ত পারমাণবিক চুল্লিগুলো চলতি বছরের শেষ নাগাদ বন্ধ করে দেওয়া সম্ভব হবে। ক্ষতিগ্রস্ত তিনটি পারমাণবিক চুল্লির তাপমাত্রা ১০০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের নিচে ছিল। চুল্লিগুলোকে পুরোপুরি বন্ধ করতে হলে ওই অবস্থায় নিয়ে যেতে হবে। এ জন্য বিভিন্ন উৎস থেকে নিয়মিত পানি সরবরাহ পাওয়ার বিষয়টি গুরুত্বপূর্ণ।
প্রতিষ্ঠানটি সতর্ক করে দেয়, আরেকটি বড় সুনামি হলে এ কাজ ঝুঁকির মুখে পড়বে।
ভূমিকম্প ও সুনামির ফলে গত ১১ মার্চ ক্ষতিগ্রস্ত হয় দাইচি পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রটি।
No comments