মধ্য আমেরিকায় প্রবল বর্ষণ ও ভূমিধসে নিহত ৮০
মধ্য আমেরিকায় প্রবল বর্ষণ ও ভূমিধসে জনজীবন বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে। সেখানকার বিভিন্ন দেশে গত রোববার পর্যন্ত ৮০ জন নিহত হয়েছে। সবচেয়ে বেশি মানুষ মারা গেছে এল সালভাদরে। সেখানের ৩২ জনের মৃত্যু হয়েছে। নিখোঁজ রয়েছে দুজন।
দেশটির সরকারি কর্মকর্তারা জানান, দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়া এখনো অব্যাহত রয়েছে। টানা পাঁচ দিনের প্রবল বৃষ্টিতে মহাসড়কগুলো ভেসে গেছে, গ্রামগুলো বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে এবং বাড়িঘর ও ফসল হারিয়ে বিপদে পড়েছে হাজার হাজার পরিবার। জাতিসংঘ বলেছে, জলবায়ু পরিবর্তনের সবচেয়ে মারাত্মক প্রভাব পড়েছে ওই এলাকায়।
এল সালভাদরের প্রেসিডেন্ট মরিসিও ফানেস জাতির উদ্দেশে দেওয়া এক ভাষণে বলেন, তাঁর দেশ কঠিন পরীক্ষার মুখোমুখি হয়েছে। তিনি বলেন, দুর্গত এলাকা থেকে প্রায় ২০ হাজার মানুষকে অন্যত্র সরিয়ে নেওয়া হয়েছে।
দেশটির পরিবেশমন্ত্রী হারমান রোসা চাভেজ বলেন, ১২ ঘণ্টার বেশি সময় ধরে ১৫ সেন্টিমিটার বৃষ্টিপাতের ফলে দেশের পার্বত্য অঞ্চলে ভূমিধস শুরু হয়।
মানবিক সাহায্যের জন্য দেশটির সরকার আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের কাছে আবেদন জানিয়েছে। স্পেন ইতিমধ্যে ২০ টন ত্রাণসামগ্রী পাঠিয়েছে।
এদিকে গুয়াতেমালায় টানা পাঁচ দিনের বর্ষণে ২৮ জনের মৃত্যু হয়েছে। প্রেসিডেন্ট আলভারো কোলোম দেশে ‘বিপর্যয়কর অবস্থা’ ঘোষণা করেছেন।
সর্বশেষ একটি ঘটনায় পাহাড়ধসে একই পরিবারের পাঁচজন মাটিচাপা পড়ে নিহত হয়। গুয়াতেমালা সিটি থেকে ১৮ কিলোমিটার দূরে ভিলা কানালেসের বোকা ডেল মন্টে এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
এদিকে হন্ডুরাস সরকার দেশটিতে এ পর্যন্ত ১২ জনের মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করেছে। রাজধানী তেগুচিগালপার জনবহুল পার্বত্য উপত্যকায় রাতভর বৃষ্টিপাতের ফলে পাহাড়ি ঢলে এ বিপর্যয় ঘটে। দেশের দক্ষিণাঞ্চলে জরুরি অবস্থা ঘোষণা করেছেন প্রেসিডেন্ট প্রফিরিও লোবো।
এ ছাড়া নিকারাগুয়ায় সরকারি মুখপাত্র ও ফার্স্ট লেডি রোসারিও মুরিলো বলেন, প্রবল বর্ষণে এ পর্যন্ত দেশটিতে আটজনের মৃত্যু হয়েছে। এ ছাড়া ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে প্রায় ২৫ হাজার মানুষ। দেশটির কাস্তিয়া আগ্নেয়গিরি-সংলগ্ন ঢালু এলাকা থেকে লোকজনকে সরিয়ে নেওয়ার নির্দেশ দিয়েছে সরকার। ১৯৯৮ সালে একটি ঘূর্ণিঝড়ে সেখানে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছিল।
দেশটির সরকারি কর্মকর্তারা জানান, দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়া এখনো অব্যাহত রয়েছে। টানা পাঁচ দিনের প্রবল বৃষ্টিতে মহাসড়কগুলো ভেসে গেছে, গ্রামগুলো বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে এবং বাড়িঘর ও ফসল হারিয়ে বিপদে পড়েছে হাজার হাজার পরিবার। জাতিসংঘ বলেছে, জলবায়ু পরিবর্তনের সবচেয়ে মারাত্মক প্রভাব পড়েছে ওই এলাকায়।
এল সালভাদরের প্রেসিডেন্ট মরিসিও ফানেস জাতির উদ্দেশে দেওয়া এক ভাষণে বলেন, তাঁর দেশ কঠিন পরীক্ষার মুখোমুখি হয়েছে। তিনি বলেন, দুর্গত এলাকা থেকে প্রায় ২০ হাজার মানুষকে অন্যত্র সরিয়ে নেওয়া হয়েছে।
দেশটির পরিবেশমন্ত্রী হারমান রোসা চাভেজ বলেন, ১২ ঘণ্টার বেশি সময় ধরে ১৫ সেন্টিমিটার বৃষ্টিপাতের ফলে দেশের পার্বত্য অঞ্চলে ভূমিধস শুরু হয়।
মানবিক সাহায্যের জন্য দেশটির সরকার আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের কাছে আবেদন জানিয়েছে। স্পেন ইতিমধ্যে ২০ টন ত্রাণসামগ্রী পাঠিয়েছে।
এদিকে গুয়াতেমালায় টানা পাঁচ দিনের বর্ষণে ২৮ জনের মৃত্যু হয়েছে। প্রেসিডেন্ট আলভারো কোলোম দেশে ‘বিপর্যয়কর অবস্থা’ ঘোষণা করেছেন।
সর্বশেষ একটি ঘটনায় পাহাড়ধসে একই পরিবারের পাঁচজন মাটিচাপা পড়ে নিহত হয়। গুয়াতেমালা সিটি থেকে ১৮ কিলোমিটার দূরে ভিলা কানালেসের বোকা ডেল মন্টে এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
এদিকে হন্ডুরাস সরকার দেশটিতে এ পর্যন্ত ১২ জনের মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করেছে। রাজধানী তেগুচিগালপার জনবহুল পার্বত্য উপত্যকায় রাতভর বৃষ্টিপাতের ফলে পাহাড়ি ঢলে এ বিপর্যয় ঘটে। দেশের দক্ষিণাঞ্চলে জরুরি অবস্থা ঘোষণা করেছেন প্রেসিডেন্ট প্রফিরিও লোবো।
এ ছাড়া নিকারাগুয়ায় সরকারি মুখপাত্র ও ফার্স্ট লেডি রোসারিও মুরিলো বলেন, প্রবল বর্ষণে এ পর্যন্ত দেশটিতে আটজনের মৃত্যু হয়েছে। এ ছাড়া ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে প্রায় ২৫ হাজার মানুষ। দেশটির কাস্তিয়া আগ্নেয়গিরি-সংলগ্ন ঢালু এলাকা থেকে লোকজনকে সরিয়ে নেওয়ার নির্দেশ দিয়েছে সরকার। ১৯৯৮ সালে একটি ঘূর্ণিঝড়ে সেখানে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছিল।
No comments