প্রতিকূলতা থেকে যুক্তরাষ্ট্রের উত্তরণ ঘটবেই
মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা বলেছেন, ‘প্রতিকূলতা থেকে আমাদের উত্তরণ ঘটবেই। উৎকৃষ্ট ভবিষ্যৎ আমাদের জন্য অপেক্ষা করছে।’
গত রোববার ওয়াশিংটনে ন্যাশনাল মলের উদ্যানে নাগরিক-অধিকার আন্দোলনের অবিসংবাদিত নেতা মার্টিন লুথার কিং স্মরণে আয়োজিত এক বিশাল সভায় ওবামা এসব কথা বলেন। যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন অঙ্গরাজ্য থেকে হাজার হাজার মানুষ সভায় যোগ দেয়।
একই দিন প্রেসিডেন্ট ওবামা ন্যাশনাল মলের উন্মুক্ত উদ্যানে কৃষ্ণাঙ্গ নেতা মার্টিন লুথার কিংয়ের ২৮ ফুট উঁচু গ্রানাইটের বিশাল ভাস্কর্য উন্মোচন করেন। এই ভাস্কর্যের সামনে দাঁড়িয়ে জনতা সামাজিক বৈষম্য এবং অনাচার ও অবিচারের বিরুদ্ধে শপথ নেয়। ১৯৬৩ সালের ২৮ আগস্ট এই উদ্যানেই প্রয়াত মার্টিন লুথার কিং তাঁর বিখ্যাত ‘আই হ্যাভ এ ড্রিম’ শীর্ষক বক্তব্য দেন।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট বলেন, ‘৫০ বছর আগে এবং মানব ইতিহাসজুড়ে যে সত্য প্রতিধ্বনিত হয়েছে, তা হলো ক্ষমতায় থাকা ও সুবিধাবাদী ব্যক্তিরা পরিবর্তনের ডাককে কখনো কখনো ‘বিভেদকারী’ হিসেবে আখ্যা দেবে। চলমান ব্যবস্থা চ্যালেঞ্জ করার কোনো বিষয় তারা অবিবেচনাপ্রসূত ও অস্থিতিশীল বলবে।’
ওবামা জনতাকে মনে করিয়ে দেন, নাগরিক অধিকার আইন এবং ভোটাধিকার আইন আদায়ের মধ্য দিয়ে মার্টিন লুথার কিং থেমে থাকেননি। দারিদ্র্য ও বৈষম্য অবসানের জন্য তিনি সংগ্রাম অব্যাহত রেখেছিলেন। এ জন্য তিনি অর্থনৈতিক বৈষম্যের বিরুদ্ধে সামাজিক ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠায় লুথার কিংয়ের জীবন থেকে অনুপ্রাণিত হওয়ার জন্য জনতার প্রতি আহ্বান জানান।
‘অকুপাই ওয়াল স্ট্রিট’ আন্দোলনের উল্লেখ করে স্মরণসভায় বক্তারা বলেন, চলমান বৈষম্যের অবসানের মধ্য দিয়ে লুথার কিংয়ের স্বপ্নের বাস্তবায়ন করতে হবে। বক্তারা বলেন, যুক্তরাষ্ট্রে এখন বেকারত্বের হার চরম পর্যায়ে পৌঁছেছে, মানুষ কর্মহীন, জনগণ স্বাস্থ্য ও বাসস্থানের সমস্যায় জর্জরিত। মানুষ মৌলিক অধিকার থেকে বঞ্চিত।
জাতিসংঘের দূত অ্যান্ড্রু ইয়াং বলেন, মার্কিন বাণিজ্যিক ব্যাংক ও পুঁজিবাজার লোভের পেছনে ছুটছে। নাগরিক অধিকার আন্দোলনের অন্যতম নেতা বেঞ্জামিন জিয়েলাস বলেন, যুক্তরাষ্ট্রে বৃহত্তর আন্দোলনের ক্রান্তিকাল চলছে। মানুষ ন্যায়বিচারের জন্য উন্মুখ হয়ে উঠেছে, মানুষ তার আত্মমর্যাদা নিয়ে দাঁড়ানোর চেষ্টা করছে।
মার্টিন লুথার কিংয়ের মেয়ে বার্নিস কিং বলেন, ‘আজকের স্মরণসভা থেকে জনগণ আবার সহানুভূতির বার্তা নিয়ে ফিরবে। বিভেদহীন সমাজ বিনির্মাণে আমরা আবার ব্রতী হব।’
মার্টিন লুথার কিংয়ের বড় বোন ক্রিস্টিন কিং (৮৪) বলেন, ‘বিশেষ এবং মহৎ কাজের জন্য বেড়ে ওঠা লুথার কিংকে আমি দীর্ঘদিন কাছ থেকে দেখেছি। অবিসংবাদিত এ নেতার স্বপ্ন বাস্তবায়নে আজ আমরা আরেক ধাপ প্রত্যয়ী হই।’
গত রোববার ওয়াশিংটনে ন্যাশনাল মলের উদ্যানে নাগরিক-অধিকার আন্দোলনের অবিসংবাদিত নেতা মার্টিন লুথার কিং স্মরণে আয়োজিত এক বিশাল সভায় ওবামা এসব কথা বলেন। যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন অঙ্গরাজ্য থেকে হাজার হাজার মানুষ সভায় যোগ দেয়।
একই দিন প্রেসিডেন্ট ওবামা ন্যাশনাল মলের উন্মুক্ত উদ্যানে কৃষ্ণাঙ্গ নেতা মার্টিন লুথার কিংয়ের ২৮ ফুট উঁচু গ্রানাইটের বিশাল ভাস্কর্য উন্মোচন করেন। এই ভাস্কর্যের সামনে দাঁড়িয়ে জনতা সামাজিক বৈষম্য এবং অনাচার ও অবিচারের বিরুদ্ধে শপথ নেয়। ১৯৬৩ সালের ২৮ আগস্ট এই উদ্যানেই প্রয়াত মার্টিন লুথার কিং তাঁর বিখ্যাত ‘আই হ্যাভ এ ড্রিম’ শীর্ষক বক্তব্য দেন।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট বলেন, ‘৫০ বছর আগে এবং মানব ইতিহাসজুড়ে যে সত্য প্রতিধ্বনিত হয়েছে, তা হলো ক্ষমতায় থাকা ও সুবিধাবাদী ব্যক্তিরা পরিবর্তনের ডাককে কখনো কখনো ‘বিভেদকারী’ হিসেবে আখ্যা দেবে। চলমান ব্যবস্থা চ্যালেঞ্জ করার কোনো বিষয় তারা অবিবেচনাপ্রসূত ও অস্থিতিশীল বলবে।’
ওবামা জনতাকে মনে করিয়ে দেন, নাগরিক অধিকার আইন এবং ভোটাধিকার আইন আদায়ের মধ্য দিয়ে মার্টিন লুথার কিং থেমে থাকেননি। দারিদ্র্য ও বৈষম্য অবসানের জন্য তিনি সংগ্রাম অব্যাহত রেখেছিলেন। এ জন্য তিনি অর্থনৈতিক বৈষম্যের বিরুদ্ধে সামাজিক ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠায় লুথার কিংয়ের জীবন থেকে অনুপ্রাণিত হওয়ার জন্য জনতার প্রতি আহ্বান জানান।
‘অকুপাই ওয়াল স্ট্রিট’ আন্দোলনের উল্লেখ করে স্মরণসভায় বক্তারা বলেন, চলমান বৈষম্যের অবসানের মধ্য দিয়ে লুথার কিংয়ের স্বপ্নের বাস্তবায়ন করতে হবে। বক্তারা বলেন, যুক্তরাষ্ট্রে এখন বেকারত্বের হার চরম পর্যায়ে পৌঁছেছে, মানুষ কর্মহীন, জনগণ স্বাস্থ্য ও বাসস্থানের সমস্যায় জর্জরিত। মানুষ মৌলিক অধিকার থেকে বঞ্চিত।
জাতিসংঘের দূত অ্যান্ড্রু ইয়াং বলেন, মার্কিন বাণিজ্যিক ব্যাংক ও পুঁজিবাজার লোভের পেছনে ছুটছে। নাগরিক অধিকার আন্দোলনের অন্যতম নেতা বেঞ্জামিন জিয়েলাস বলেন, যুক্তরাষ্ট্রে বৃহত্তর আন্দোলনের ক্রান্তিকাল চলছে। মানুষ ন্যায়বিচারের জন্য উন্মুখ হয়ে উঠেছে, মানুষ তার আত্মমর্যাদা নিয়ে দাঁড়ানোর চেষ্টা করছে।
মার্টিন লুথার কিংয়ের মেয়ে বার্নিস কিং বলেন, ‘আজকের স্মরণসভা থেকে জনগণ আবার সহানুভূতির বার্তা নিয়ে ফিরবে। বিভেদহীন সমাজ বিনির্মাণে আমরা আবার ব্রতী হব।’
মার্টিন লুথার কিংয়ের বড় বোন ক্রিস্টিন কিং (৮৪) বলেন, ‘বিশেষ এবং মহৎ কাজের জন্য বেড়ে ওঠা লুথার কিংকে আমি দীর্ঘদিন কাছ থেকে দেখেছি। অবিসংবাদিত এ নেতার স্বপ্ন বাস্তবায়নে আজ আমরা আরেক ধাপ প্রত্যয়ী হই।’
No comments