শেয়ারবাজারে কিছুটা গতি ফিরেছে
দেশের শেয়ারবাজারের লেনদেনে গতকাল সোমবার কিছুটা গতি এসেছে। এক মাসের ব্যবধানে এদিন প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) লেনদেন পাঁচ শ কোটি টাকা ছাড়িয়েছে। আর চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) লেনদেন ছাড়িয়েছে ৭০ কোটি টাকা। আগের দিন রোববার ডিএসইতে ৩৬৩ কোটি ও সিএসইতে ৫৩ কোটি টাকার লেনদেন হয়েছিল।
সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসে গতকালও দুই স্টক এক্সচেঞ্জের সবগুলো সূচকই ছিল ঊর্ধ্বগতি। গতকাল সোমবার ডিএসইতে প্রায় ৯৬ শতাংশ এবং সিএসইতে ৯৫ শতাংশ শেয়ারের দাম বেড়েছে।
সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনার নানামুখী উদ্যোগে বাজার ইতিবাচক ধারায় ফিরেছে। এই ধারা অব্যাহত থাকলে ধীরে ধীরে বাজারের প্রতি বিনিয়োগকারীদের আস্থাও বাড়বে। দুই বাজারে লেনদেন বৃদ্ধি বিনিয়োগকারীদের আস্থা ফেরার লক্ষণ।
যোগাযোগ করা হলে সিএসইর জ্যেষ্ঠ সহসভাপতি আল মারুফ খান প্রথম আলোকে বলেন, ‘গতকালের বাজার আচরণে ছিল রোববারের ধারাবাহিকতা। সাবধানী গতিতে বাজার এগোচ্ছে। সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় বাজারে নতুন করে কিছু ছোট-বড় ক্রেতা তৈরি হচ্ছে। এতে লেনদেন বেড়েছে। এ অবস্থায় অতিরিক্ত বিক্রির চাপ যাতে বাজারের ভারসাম্য নষ্ট করতে না পারে, সে ব্যাপারে সবাইকে সজাগ থাকতে হবে। এ ক্ষেত্রে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের প্রতিশ্রুতি জরুরি।’
আল মারুফ আরও বলেন, এই পর্যায়ে বাজার স্থিতিশীল রূপ নেওয়ার চেষ্টা করছে। এ ক্ষেত্রে বিনিয়োগকারীদেরও কিছুটা কৌশলী হতে হবে। সামনে তালিকাভুক্ত অনেক কোম্পানির ত্রৈমাসিক আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করা হবে। এ ছাড়া কিছু কোম্পানি লভ্যাংশ ঘোষণা করবে। তাই বিনিয়োগের আগে এসব মূল্য সংবেদনশীল তথ্যের কথা মাথায় রাখা উচিত।
এদিকে গতকাল লেনদেনের শুরু থেকেই ডিএসইর সাধারণ মূল্যসূচক ছিল ঊর্ধ্বমুখী। প্রথম ৩০ মিনিটের মধ্যেই সূচক আগের দিনের চেয়ে ১০০ পয়েন্ট বেড়ে যায়। বেলা দুইটা ৪০ মিনিটে সাধারণ মূল্যসূচক ছয় হাজারের মাইলফলক স্পর্শ করে। যদিও শেষ পর্যন্ত সেটি ছয় হাজারের নিচেই ছিল। দিনশেষে ডিএসইর সাধারণ মূল্যসূচক আগের দিনের চেয়ে ৩ দশমিক ৫৭ শতাংশ বা ২০৬ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে পাঁচ হাজার ৯৯১ পয়েন্টে।
ঢাকার বাজারে গতকাল লেনদেনের গতিও ছিল আগের দিনের চেয়ে ভালো। বেলা সোয়া একটার মধ্যেই লেনদেন ছাড়িয়ে যায় ৩০০ কোটি টাকা।
দিনের শুরু থেকেই ডিএসইতে লেনদেন হওয়া অধিকাংশ শেয়ারেরই দাম বাড়তে থাকে। বেলা একটার দিকে ডিএসইতে লেনদেন হওয়া কোম্পানিগুলোর মধ্যে দাম কমার তালিকা ছিল শূন্য। এ সময় ২৫২টি কোম্পানির শেয়ার লেনদেন হয়। দাম বাড়ে ২৪৮টির আর অপরিবর্তিত ছিল চারটির। যদিও দিনশেষে দাম কমা কোম্পানির তালিকাটি আর শূন্য ছিল না। দিনশেষে ডিএসইতে লেনদেন হওয়া ২৬১টি কোম্পানির মধ্যে ২৫০টিরই দাম বেড়েছে, কমেছে আটটির আর অপরিবর্তিত ছিল তিনটির দাম। সোমবার ঢাকার বাজারে ৫৩৪ কোটি টাকার শেয়ার লেনদেন হয়, যা আগের দিনের চেয়ে ১৭১ কোটি টাকা বেশি। চলতি বছরের ২৫ আগস্টের পর গতকাল ডিএসইতে লেনদেন পাঁচ শ কোটি টাকা ছাড়াল।
সিএসইর সার্বিক মূল্যসূচক গতকাল ৩ দশমিক ৬৫ শতাংশ বা ৬০০ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৭ হাজার ১৪ পয়েন্টে।
চট্টগ্রামের বাজারে লেনদেন হওয়া ১৯৫টি কোম্পানির মধ্যে ১৮৫টিরই দাম বেড়েছে আর কমেছে ১০টির। দিনশেষে সিএসইতে প্রায় ৭২ কোটি টাকার শেয়ার লেনদেন হয়, যা আগের দিনের চেয়ে ১৯ কোটি টাকা বেশি।
সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসে গতকালও দুই স্টক এক্সচেঞ্জের সবগুলো সূচকই ছিল ঊর্ধ্বগতি। গতকাল সোমবার ডিএসইতে প্রায় ৯৬ শতাংশ এবং সিএসইতে ৯৫ শতাংশ শেয়ারের দাম বেড়েছে।
সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনার নানামুখী উদ্যোগে বাজার ইতিবাচক ধারায় ফিরেছে। এই ধারা অব্যাহত থাকলে ধীরে ধীরে বাজারের প্রতি বিনিয়োগকারীদের আস্থাও বাড়বে। দুই বাজারে লেনদেন বৃদ্ধি বিনিয়োগকারীদের আস্থা ফেরার লক্ষণ।
যোগাযোগ করা হলে সিএসইর জ্যেষ্ঠ সহসভাপতি আল মারুফ খান প্রথম আলোকে বলেন, ‘গতকালের বাজার আচরণে ছিল রোববারের ধারাবাহিকতা। সাবধানী গতিতে বাজার এগোচ্ছে। সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় বাজারে নতুন করে কিছু ছোট-বড় ক্রেতা তৈরি হচ্ছে। এতে লেনদেন বেড়েছে। এ অবস্থায় অতিরিক্ত বিক্রির চাপ যাতে বাজারের ভারসাম্য নষ্ট করতে না পারে, সে ব্যাপারে সবাইকে সজাগ থাকতে হবে। এ ক্ষেত্রে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের প্রতিশ্রুতি জরুরি।’
আল মারুফ আরও বলেন, এই পর্যায়ে বাজার স্থিতিশীল রূপ নেওয়ার চেষ্টা করছে। এ ক্ষেত্রে বিনিয়োগকারীদেরও কিছুটা কৌশলী হতে হবে। সামনে তালিকাভুক্ত অনেক কোম্পানির ত্রৈমাসিক আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করা হবে। এ ছাড়া কিছু কোম্পানি লভ্যাংশ ঘোষণা করবে। তাই বিনিয়োগের আগে এসব মূল্য সংবেদনশীল তথ্যের কথা মাথায় রাখা উচিত।
এদিকে গতকাল লেনদেনের শুরু থেকেই ডিএসইর সাধারণ মূল্যসূচক ছিল ঊর্ধ্বমুখী। প্রথম ৩০ মিনিটের মধ্যেই সূচক আগের দিনের চেয়ে ১০০ পয়েন্ট বেড়ে যায়। বেলা দুইটা ৪০ মিনিটে সাধারণ মূল্যসূচক ছয় হাজারের মাইলফলক স্পর্শ করে। যদিও শেষ পর্যন্ত সেটি ছয় হাজারের নিচেই ছিল। দিনশেষে ডিএসইর সাধারণ মূল্যসূচক আগের দিনের চেয়ে ৩ দশমিক ৫৭ শতাংশ বা ২০৬ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে পাঁচ হাজার ৯৯১ পয়েন্টে।
ঢাকার বাজারে গতকাল লেনদেনের গতিও ছিল আগের দিনের চেয়ে ভালো। বেলা সোয়া একটার মধ্যেই লেনদেন ছাড়িয়ে যায় ৩০০ কোটি টাকা।
দিনের শুরু থেকেই ডিএসইতে লেনদেন হওয়া অধিকাংশ শেয়ারেরই দাম বাড়তে থাকে। বেলা একটার দিকে ডিএসইতে লেনদেন হওয়া কোম্পানিগুলোর মধ্যে দাম কমার তালিকা ছিল শূন্য। এ সময় ২৫২টি কোম্পানির শেয়ার লেনদেন হয়। দাম বাড়ে ২৪৮টির আর অপরিবর্তিত ছিল চারটির। যদিও দিনশেষে দাম কমা কোম্পানির তালিকাটি আর শূন্য ছিল না। দিনশেষে ডিএসইতে লেনদেন হওয়া ২৬১টি কোম্পানির মধ্যে ২৫০টিরই দাম বেড়েছে, কমেছে আটটির আর অপরিবর্তিত ছিল তিনটির দাম। সোমবার ঢাকার বাজারে ৫৩৪ কোটি টাকার শেয়ার লেনদেন হয়, যা আগের দিনের চেয়ে ১৭১ কোটি টাকা বেশি। চলতি বছরের ২৫ আগস্টের পর গতকাল ডিএসইতে লেনদেন পাঁচ শ কোটি টাকা ছাড়াল।
সিএসইর সার্বিক মূল্যসূচক গতকাল ৩ দশমিক ৬৫ শতাংশ বা ৬০০ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৭ হাজার ১৪ পয়েন্টে।
চট্টগ্রামের বাজারে লেনদেন হওয়া ১৯৫টি কোম্পানির মধ্যে ১৮৫টিরই দাম বেড়েছে আর কমেছে ১০টির। দিনশেষে সিএসইতে প্রায় ৭২ কোটি টাকার শেয়ার লেনদেন হয়, যা আগের দিনের চেয়ে ১৯ কোটি টাকা বেশি।
No comments