ইউরোজোনের সংকট থেকে উত্তরণের উদ্যোগ
ইউরোজোনের উচ্চাকাঙ্ক্ষী অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধারে উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে। তৈরি করা হচ্ছে পরিকল্পনার রূপরেখা। আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) ওয়াশিংটন সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।
বিবিসির ব্যবসা-সংক্রান্ত সম্পাদক বলেছেন, ওই রূপরেখায় গ্রিসের সরকারের ভয়াবহ ঋণ-সংকট মোকাবিলার জন্য ৫০ শতাংশ বরাদ্দ রাখা হতে পারে। তবে বাস্তবতা হচ্ছে, রূপরেখা তৈরি মোটেও সহজ কাজ নয়; বরং তা বেশ কঠিন। পুনরুদ্ধার পরিকল্পনার রূপরেখা তৈরিতে ব্যর্থ হলে সংকট তীব্র হবে। অর্থনৈতিক মন্দা আরও প্রকট রূপ নেবে।
ধারণা করা হচ্ছে, অর্থনৈতিক প্রণোদনা তহবিলের পরিমাণ বাড়ানো হবে। এর পরিমাণ হবে অন্তত দুই ট্রিলিয়ন ইউরো।
ইউরোজোনে চলমান ঋণ-সংকট মোকাবিলায় নীতিনির্ধারকদের ভূমিকায় বিনিয়োগকারীরা এখন পর্যন্ত খুব একটা আশাবাদী হয়ে উঠতে পারেননি। বিশ্লেষকেরা বলছেন, টালমাটাল শেয়ারবাজার নিয়ন্ত্রণে শুধু কথায় হবে না, কাজ করে দেখাতে হবে। তবেই বিনিয়োগকারীরা উৎসাহী হবেন।
ইউরোপীয় সরকারগুলো আশা করছে, আগামী পাঁচ-ছয় সপ্তাহের মধ্যে পরিকল্পনা তৈরি করা হবে।
এই সংকট থেকে উত্তরণের জন্য সম্প্রতি দৃঢ় ও সমন্বিত আন্তর্জাতিক পদক্ষেপ নেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন জি-২০-এর নেতারা। কিন্তু বিশ্লেষকেরা হুঁশিয়ার করে দিয়ে বলছেন, এ ধরনের প্রতিশ্রুতি বিনিয়োগকারীদের সন্তুষ্ট করবে না।
এদিকে, গতকাল সোমবারও ইউরোপের শেয়ারবাজারে দরপতন হয়েছে। দিনের শুরুতে এশিয়ার শেয়ারবাজারেও সূচকের নিম্নগতি দেখা যায়। গত সপ্তাহে যুক্তরাজ্যের রাজধানী লন্ডনে আইএমএফের বৈঠকের পর ওই পুনরুদ্ধার পরিকল্পনার কথা শোনা গেল।
বিবিসির ব্যবসা-সংক্রান্ত সম্পাদক বলেছেন, ওই রূপরেখায় গ্রিসের সরকারের ভয়াবহ ঋণ-সংকট মোকাবিলার জন্য ৫০ শতাংশ বরাদ্দ রাখা হতে পারে। তবে বাস্তবতা হচ্ছে, রূপরেখা তৈরি মোটেও সহজ কাজ নয়; বরং তা বেশ কঠিন। পুনরুদ্ধার পরিকল্পনার রূপরেখা তৈরিতে ব্যর্থ হলে সংকট তীব্র হবে। অর্থনৈতিক মন্দা আরও প্রকট রূপ নেবে।
ধারণা করা হচ্ছে, অর্থনৈতিক প্রণোদনা তহবিলের পরিমাণ বাড়ানো হবে। এর পরিমাণ হবে অন্তত দুই ট্রিলিয়ন ইউরো।
ইউরোজোনে চলমান ঋণ-সংকট মোকাবিলায় নীতিনির্ধারকদের ভূমিকায় বিনিয়োগকারীরা এখন পর্যন্ত খুব একটা আশাবাদী হয়ে উঠতে পারেননি। বিশ্লেষকেরা বলছেন, টালমাটাল শেয়ারবাজার নিয়ন্ত্রণে শুধু কথায় হবে না, কাজ করে দেখাতে হবে। তবেই বিনিয়োগকারীরা উৎসাহী হবেন।
ইউরোপীয় সরকারগুলো আশা করছে, আগামী পাঁচ-ছয় সপ্তাহের মধ্যে পরিকল্পনা তৈরি করা হবে।
এই সংকট থেকে উত্তরণের জন্য সম্প্রতি দৃঢ় ও সমন্বিত আন্তর্জাতিক পদক্ষেপ নেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন জি-২০-এর নেতারা। কিন্তু বিশ্লেষকেরা হুঁশিয়ার করে দিয়ে বলছেন, এ ধরনের প্রতিশ্রুতি বিনিয়োগকারীদের সন্তুষ্ট করবে না।
এদিকে, গতকাল সোমবারও ইউরোপের শেয়ারবাজারে দরপতন হয়েছে। দিনের শুরুতে এশিয়ার শেয়ারবাজারেও সূচকের নিম্নগতি দেখা যায়। গত সপ্তাহে যুক্তরাজ্যের রাজধানী লন্ডনে আইএমএফের বৈঠকের পর ওই পুনরুদ্ধার পরিকল্পনার কথা শোনা গেল।
No comments