বড় রেকর্ডের দিকে মেসি
সব ধরনের প্রতিযোগিতা মিলিয়ে বার্সেলোনার পক্ষে এক মৌসুমে সবচেয়ে বেশি গোল, লিগে এক মৌসুমে যৌথভাবে সর্বোচ্চ গোল, চ্যাম্পিয়নস লিগে সবচেয়ে বেশি গোল, চ্যাম্পিয়নস লিগে এক মৌসুমে সবচেয়ে বেশি গোল—বার্সেলোনার অনেক রেকর্ডই নিজের করে নিয়েছেন লিওনেল মেসি। আরেকটি বড় কীর্তি হাতছানি দিচ্ছে আর্জেন্টাইন খুদে জাদুকরকে। আর মাত্র তিনটি গোল হলেই হাঙ্গেরিয়ান লাজলো কুবালাকে টপকে মেসি হয়ে যাবেন বার্সেলোনার ইতিহাসের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ গোলের মালিক।
গত শনিবার অ্যাটলেটিকো মাদ্রিদের বিপক্ষে বার্সেলোনার ৫-০ গোলের জয়ে হ্যাটট্রিক করেছেন। এই হ্যাটট্রিকই বার্সেলোনার সর্বোচ্চ গোল-তালিকায় মেসিকে নিয়ে গেছে কুবালার খুব কাছে। ১৯৫০ থেকে ১৯৬১—দীর্ঘ এই সময়ে বার্সেলোনার জার্সি পরে কুবালা করেছিলেন ১৯৪ গোল। ২০০৪ সালে বার্সেলোনার প্রথম দলে অভিষেকের পর থেকে অ্যাটলেটিকোর বিপক্ষে সাম্প্রতিক হ্যাটট্রিকে ন্যু ক্যাম্পের মেসির গোলসংখ্যা দাঁড়াল ১৯২টি। আর দুটি হলেই ছুঁয়ে ফেলবেন কুবালাকে, ৩টি হলে টপকে যাবেন। তখন তাঁর সামনে থাকবেন শুধুই সিজার রদ্রিগেজ। ১৯৩৯ থেকে ১৯৫৫ পর্যন্ত ১৬ বছরের ক্যারিয়ারে সব ধরনের প্রতিযোগিতা মিলিয়ে এই স্প্যানিয়ার্ড বার্সেলোনার হয়ে করেছিলেন সর্বোচ্চ ২৩৫ গোল।
লা লিগার গোল-তালিকাতেও বার্সেলোনার পক্ষে মেসি আছেন রদ্রিগেজ-কুবালার পরই। সর্বোচ্চ ১৯৫ গোল রদ্রিগেজের, কুবালার ১৩১টি, মেসির ১২৭। এই তিনজনের বাইরে বার্সেলোনার হয়ে লা লিগায় শততম গোলের মাইলফলক পেরিয়েছেন আর একজনই, স্যামুয়েল ইতো।
পরিসংখ্যান বলছে, আর ৫ গোল হলে সার্বিক তালিকার মতো লিগ গোলেও কুবালাকে টপকে যাবেন মেসি। দুবারের বিশ্বসেরা ফুটবলারও তাকিয়ে আছেন রেকর্ডের দিকেই। ‘এ নিয়ে আমার কোনো তাড়াহুড়ো নেই। খেলতে খেলতেই এটা আসবে। তবে সর্বোচ্চ গোলদাতা হতে পারার বিষয়টি নিয়ে আমি অবশ্যই খুব রোমাঞ্চিত’—বার্সেলোনার ওয়েবসাইটে বলেছেন মেসি।
শুধু কুবালার রেকর্ড নয়, ২৪ বছর বয়সী ‘বিস্ময়’ আসলে দেখছেন সিজার রদ্রিগেজকেও টপকে বার্সেলোনার সর্বোচ্চ গোলদাতা হওয়ার স্বপ্ন, ‘অনেক বছর হয়ে গেছে। কিন্তু কুবালা এখনো নিজের জায়গাতেই আছেন। আশা করছি, আমি তাঁর পরিসংখ্যান পেছনে ফেলব। আমি এখানে রেকর্ড ভেঙে যেতে চাই।’ বার্সেলোনার জার্সিতে মেসির সবচেয়ে প্রিয় প্রতিপক্ষ ওই অ্যাটলেটিকো মাদ্রিদ। তিনটি হ্যাটট্রিকসহ মাদ্রিদের ক্লাবটির বিপক্ষে করেছেন ১৪ গোল।
লিগে ৫ ম্যাচেই ২২ গোল করেছে বার্সেলোনা। এর পরও দলের আরও উন্নতির জায়গা আছে বলে মনে করছেন মেসি। বিশেষ করে কোচ পেপ গার্দিওলার নতুন ছক ৩-৪-৩-এর সঙ্গে মানিয়ে নিতে, ‘এটির সঙ্গে আমাদের বেশ স্বচ্ছন্দই মনে হচ্ছে। এখনো কিছু কিছু বিষয় যদিও আমরা ঠিকঠাক করতে পারছি না, যেমনটা হতো আগের ছকে।’ তবে ব্যক্তিগতভাবে নতুন ছকে খুশি মেসি, ‘এতে সময় লাগবে, আরও খেলতে হবে। এখনো আমরা এতে পুরোপুরি অভ্যস্ত হতে পারিনি। তবে ব্যক্তিগতভাবে আমি বেশ খুশি, কারণ মাঝমাঠের খেলোয়াড়দের সঙ্গে এতে সংযোগটা আরও ভালো হবে আমাদের, আরও বেশি পাস পাব।
গত শনিবার অ্যাটলেটিকো মাদ্রিদের বিপক্ষে বার্সেলোনার ৫-০ গোলের জয়ে হ্যাটট্রিক করেছেন। এই হ্যাটট্রিকই বার্সেলোনার সর্বোচ্চ গোল-তালিকায় মেসিকে নিয়ে গেছে কুবালার খুব কাছে। ১৯৫০ থেকে ১৯৬১—দীর্ঘ এই সময়ে বার্সেলোনার জার্সি পরে কুবালা করেছিলেন ১৯৪ গোল। ২০০৪ সালে বার্সেলোনার প্রথম দলে অভিষেকের পর থেকে অ্যাটলেটিকোর বিপক্ষে সাম্প্রতিক হ্যাটট্রিকে ন্যু ক্যাম্পের মেসির গোলসংখ্যা দাঁড়াল ১৯২টি। আর দুটি হলেই ছুঁয়ে ফেলবেন কুবালাকে, ৩টি হলে টপকে যাবেন। তখন তাঁর সামনে থাকবেন শুধুই সিজার রদ্রিগেজ। ১৯৩৯ থেকে ১৯৫৫ পর্যন্ত ১৬ বছরের ক্যারিয়ারে সব ধরনের প্রতিযোগিতা মিলিয়ে এই স্প্যানিয়ার্ড বার্সেলোনার হয়ে করেছিলেন সর্বোচ্চ ২৩৫ গোল।
লা লিগার গোল-তালিকাতেও বার্সেলোনার পক্ষে মেসি আছেন রদ্রিগেজ-কুবালার পরই। সর্বোচ্চ ১৯৫ গোল রদ্রিগেজের, কুবালার ১৩১টি, মেসির ১২৭। এই তিনজনের বাইরে বার্সেলোনার হয়ে লা লিগায় শততম গোলের মাইলফলক পেরিয়েছেন আর একজনই, স্যামুয়েল ইতো।
পরিসংখ্যান বলছে, আর ৫ গোল হলে সার্বিক তালিকার মতো লিগ গোলেও কুবালাকে টপকে যাবেন মেসি। দুবারের বিশ্বসেরা ফুটবলারও তাকিয়ে আছেন রেকর্ডের দিকেই। ‘এ নিয়ে আমার কোনো তাড়াহুড়ো নেই। খেলতে খেলতেই এটা আসবে। তবে সর্বোচ্চ গোলদাতা হতে পারার বিষয়টি নিয়ে আমি অবশ্যই খুব রোমাঞ্চিত’—বার্সেলোনার ওয়েবসাইটে বলেছেন মেসি।
শুধু কুবালার রেকর্ড নয়, ২৪ বছর বয়সী ‘বিস্ময়’ আসলে দেখছেন সিজার রদ্রিগেজকেও টপকে বার্সেলোনার সর্বোচ্চ গোলদাতা হওয়ার স্বপ্ন, ‘অনেক বছর হয়ে গেছে। কিন্তু কুবালা এখনো নিজের জায়গাতেই আছেন। আশা করছি, আমি তাঁর পরিসংখ্যান পেছনে ফেলব। আমি এখানে রেকর্ড ভেঙে যেতে চাই।’ বার্সেলোনার জার্সিতে মেসির সবচেয়ে প্রিয় প্রতিপক্ষ ওই অ্যাটলেটিকো মাদ্রিদ। তিনটি হ্যাটট্রিকসহ মাদ্রিদের ক্লাবটির বিপক্ষে করেছেন ১৪ গোল।
লিগে ৫ ম্যাচেই ২২ গোল করেছে বার্সেলোনা। এর পরও দলের আরও উন্নতির জায়গা আছে বলে মনে করছেন মেসি। বিশেষ করে কোচ পেপ গার্দিওলার নতুন ছক ৩-৪-৩-এর সঙ্গে মানিয়ে নিতে, ‘এটির সঙ্গে আমাদের বেশ স্বচ্ছন্দই মনে হচ্ছে। এখনো কিছু কিছু বিষয় যদিও আমরা ঠিকঠাক করতে পারছি না, যেমনটা হতো আগের ছকে।’ তবে ব্যক্তিগতভাবে নতুন ছকে খুশি মেসি, ‘এতে সময় লাগবে, আরও খেলতে হবে। এখনো আমরা এতে পুরোপুরি অভ্যস্ত হতে পারিনি। তবে ব্যক্তিগতভাবে আমি বেশ খুশি, কারণ মাঝমাঠের খেলোয়াড়দের সঙ্গে এতে সংযোগটা আরও ভালো হবে আমাদের, আরও বেশি পাস পাব।
No comments