জিম্বাবুয়ের টেস্ট দলে ওঁরা ৮ জন
১৯৯২ সালে জিম্বাবুয়ের অভিষেক টেস্টে খেলেছিলেন। উত্তেজনায় টেস্ট ম্যাচ শুরুর আগের রাত কেটেছিল বিছানায় এপাশ-ওপাশ করে। সেই স্মৃতি এখনো রোমাঞ্চ জাগায় অ্যালিস্টার ক্যাম্পবেলের মনে। তখন তাঁর ১৯ বছর।
ঠিক ১৯ বছর পর আবারও যেন সেই রোমাঞ্চের সঙ্গে পরিচয় হলো ক্যাম্পবেলের। নতুন ভূমিকায় যে ‘টেস্ট অভিষেক’ হলো তাঁর। প্রধান নির্বাচক হিসেবে প্রথম টেস্ট দল ঘোষণা করলেন কাল দুপুরে।
ছয় বছরের নির্বাসন কাটিয়ে আবার টেস্ট ক্রিকেটে ফিরছে জিম্বাবুয়ে। উপলক্ষটা অনেক বড় বলেই দল ঘোষণার সংবাদ সম্মেলনে প্রধান নির্বাচকের সঙ্গে জিম্বাবুয়ে দলের অধিনায়ক, কোচ ও ম্যানেজারও উপস্থিত। সেখানে এক সুরে সবাই অতীত ভুলে শুধুই সামনের দিকে তাকানোর কথা বললেন।
জিম্বাবুয়ে টেস্ট ক্রিকেটে ফিরতে প্রস্তুত ঘোষণা করে কোচ অ্যালান বুচার বললেন, ‘এক বছর আগেও টেস্ট দল করতে হলে ৯টি নাম লিখে বাকি দুজন কে ভেবে আমাদের গলদঘর্ম হতে হতো। কিন্তু এখন এই ১৪ জনের বাইরেও ৪-৫ জন আছে, যারা অনায়াসেই দলে আসতে পারত।’
শেষ পর্যন্ত যে ১৪ জন, তাঁদের মধ্যে ৮ জনের কাছে টেস্ট ক্রিকেটটা নতুন কিছু নয়। সবচেয়ে বেশি ২৪টি টেস্ট খেলেছেন উইকেটকিপার টাটেন্ডা টাইবু। বাঁহাতি স্পিনার রেমন্ড প্রাইস ১৮টি। অধিনায়ক ব্রেন্ডন টেলর ১০টি। টেস্ট ক্রিকেটের সঙ্গে পরিচয় আছে আর পাঁচজনের—মাসাকাদজা, সিবান্দা, পোফু, চিগুম্বুরা ও উ ৎসেয়া।
বাংলাদেশের সঙ্গে জিম্বাবুয়ের সর্বশেষ টেস্ট সিরিজে অধিনায়ক ছিলেন টাটেন্ডা টাইবু। প্রস্তুতি ম্যাচেও স্বাগতিক দলের অধিনায়ক। টেস্ট অভিষেকের সময় জিম্বাবুয়ে দলের তরুণতম খেলোয়াড় হাসতে হাসতে বললেন, ‘দলের সবচেয়ে অভিজ্ঞ খেলোয়াড় আমি, ভাবতে ভালোই লাগছে। আবার খারাপও লাগছে যে, মাত্র ২৪টি টেস্ট খেলেই আমি কি না দলের অভিজ্ঞতম খেলোয়াড়।’
১৪ জনের দলে টেস্ট অভিজ্ঞতাহীন ৬ জন। অভিজ্ঞতায় বাংলাদেশ অবশ্যই এগিয়ে। তবে ৫৫টি টেস্ট খেলা মোহাম্মদ আশরাফুলকে বাদ দিলে মোট টেস্ট সংখ্যায় বাংলাদেশের খেলোয়াড়েরা বোধ হয় খুব বেশি এগিয়ে নেই।
হারারেতে সিরিজের একমাত্র টেস্ট ম্যাচটি শুরু হবে আগামী পরশু বৃহস্পতিবার।
জিম্বাবুয়ের টেস্ট দল: ব্রেন্ডন টেলর (অধিনায়ক), রেগিস চাকাবা, এল্টন চিগুম্বুরা, ক্রেইগ আরভিন, কাইল জার্ভিস, হ্যামিল্টন মাসাকাদজা, টিনোটেন্ডা মায়োয়ো, কিগান মেথ, ক্রিস্টোফার পোফু, রেমন্ড প্রাইস, ভুসিমুজি সিবান্দা, টাটেন্ডা টাইবু, প্রসপার উ ৎসেয়া ও ব্রায়ান ভিত্তরি।
ঠিক ১৯ বছর পর আবারও যেন সেই রোমাঞ্চের সঙ্গে পরিচয় হলো ক্যাম্পবেলের। নতুন ভূমিকায় যে ‘টেস্ট অভিষেক’ হলো তাঁর। প্রধান নির্বাচক হিসেবে প্রথম টেস্ট দল ঘোষণা করলেন কাল দুপুরে।
ছয় বছরের নির্বাসন কাটিয়ে আবার টেস্ট ক্রিকেটে ফিরছে জিম্বাবুয়ে। উপলক্ষটা অনেক বড় বলেই দল ঘোষণার সংবাদ সম্মেলনে প্রধান নির্বাচকের সঙ্গে জিম্বাবুয়ে দলের অধিনায়ক, কোচ ও ম্যানেজারও উপস্থিত। সেখানে এক সুরে সবাই অতীত ভুলে শুধুই সামনের দিকে তাকানোর কথা বললেন।
জিম্বাবুয়ে টেস্ট ক্রিকেটে ফিরতে প্রস্তুত ঘোষণা করে কোচ অ্যালান বুচার বললেন, ‘এক বছর আগেও টেস্ট দল করতে হলে ৯টি নাম লিখে বাকি দুজন কে ভেবে আমাদের গলদঘর্ম হতে হতো। কিন্তু এখন এই ১৪ জনের বাইরেও ৪-৫ জন আছে, যারা অনায়াসেই দলে আসতে পারত।’
শেষ পর্যন্ত যে ১৪ জন, তাঁদের মধ্যে ৮ জনের কাছে টেস্ট ক্রিকেটটা নতুন কিছু নয়। সবচেয়ে বেশি ২৪টি টেস্ট খেলেছেন উইকেটকিপার টাটেন্ডা টাইবু। বাঁহাতি স্পিনার রেমন্ড প্রাইস ১৮টি। অধিনায়ক ব্রেন্ডন টেলর ১০টি। টেস্ট ক্রিকেটের সঙ্গে পরিচয় আছে আর পাঁচজনের—মাসাকাদজা, সিবান্দা, পোফু, চিগুম্বুরা ও উ ৎসেয়া।
বাংলাদেশের সঙ্গে জিম্বাবুয়ের সর্বশেষ টেস্ট সিরিজে অধিনায়ক ছিলেন টাটেন্ডা টাইবু। প্রস্তুতি ম্যাচেও স্বাগতিক দলের অধিনায়ক। টেস্ট অভিষেকের সময় জিম্বাবুয়ে দলের তরুণতম খেলোয়াড় হাসতে হাসতে বললেন, ‘দলের সবচেয়ে অভিজ্ঞ খেলোয়াড় আমি, ভাবতে ভালোই লাগছে। আবার খারাপও লাগছে যে, মাত্র ২৪টি টেস্ট খেলেই আমি কি না দলের অভিজ্ঞতম খেলোয়াড়।’
১৪ জনের দলে টেস্ট অভিজ্ঞতাহীন ৬ জন। অভিজ্ঞতায় বাংলাদেশ অবশ্যই এগিয়ে। তবে ৫৫টি টেস্ট খেলা মোহাম্মদ আশরাফুলকে বাদ দিলে মোট টেস্ট সংখ্যায় বাংলাদেশের খেলোয়াড়েরা বোধ হয় খুব বেশি এগিয়ে নেই।
হারারেতে সিরিজের একমাত্র টেস্ট ম্যাচটি শুরু হবে আগামী পরশু বৃহস্পতিবার।
জিম্বাবুয়ের টেস্ট দল: ব্রেন্ডন টেলর (অধিনায়ক), রেগিস চাকাবা, এল্টন চিগুম্বুরা, ক্রেইগ আরভিন, কাইল জার্ভিস, হ্যামিল্টন মাসাকাদজা, টিনোটেন্ডা মায়োয়ো, কিগান মেথ, ক্রিস্টোফার পোফু, রেমন্ড প্রাইস, ভুসিমুজি সিবান্দা, টাটেন্ডা টাইবু, প্রসপার উ ৎসেয়া ও ব্রায়ান ভিত্তরি।
No comments