সিয়াওবোর মুক্তির আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ
শান্তিতে নোবেলজয়ী চীনের ভিন্নমতাবলম্বী লিউ সিয়াওবোকে কারাবন্দী ও তাঁর স্ত্রীকে গৃহবন্দী রাখার ঘটনায় আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘন করা হয়েছে। জাতিসংঘের একটি প্যানেল এসব কথা বলেছে। সেই সঙ্গে এ দম্পতিকে শিগগির মুক্তি দিতে বেইজিংয়ের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে প্যানেল।
সিয়াওবোকে বিচারের মুখোমুখি না করে আটকের সমালোচনা করে অযৌক্তিক আটকবিষয়ক জাতিসংঘের ওয়ার্কিং গ্রুপ বলেছে, ২০০৯ সালে ১১ বছরের কারাদণ্ডে দণ্ডিত করার আগে সিয়াওবোকে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন রাখা হয়। তাঁকে আইনজীবীদের সঙ্গে কথা বলতে দেওয়া হয়নি।
লিউ সিয়াওবো (৫৫) চীনে চার্টার-৮ নামের একটি সনদের সহলেখক। ওই সনদে চীনের রাজনৈতিক সংস্কারের দাবি জানানো হয়।
পাঁচটি দেশের মানবাধিকার বিশেষজ্ঞদের নিয়ে গঠিত জাতিসংঘের ওই প্যানেল লিউয়ের মুক্তিসহ অন্যান্য প্রয়োজনীয় উদ্যোগ নিতে বেইজিংয়ের প্রতি আহ্বান জানায়। সেই সঙ্গে লিউর স্ত্রী লিউ জিয়াকে গৃহবন্দী রাখার সমালোচনা করে প্যানেল বলেছে, তাঁকে যেন সব ধরনের আইনি সহযোগিতা দেওয়া হয়।
আইন অধিকারবিষয়ক গ্রুপ ফ্রিডম নাউয়ের এক লিখিত বক্তব্যে বলা হয়, লিউ সিয়াওবোর রাজনৈতিক বাকস্বাধীনতার ওপর চীনের সরকার হস্তক্ষেপ করেছে। দুই ঘণ্টার শুনানির সময় আত্মপক্ষ সমর্থনের জন্য লিউকে মাত্র ১৪ মিনিট সময় দেওয়া হয়। এ ঘটনার মধ্য দিয়ে বেইজিং আন্তর্জাতিক মানবাধিকার লঙ্ঘন করেছে।
সিয়াওবোকে বিচারের মুখোমুখি না করে আটকের সমালোচনা করে অযৌক্তিক আটকবিষয়ক জাতিসংঘের ওয়ার্কিং গ্রুপ বলেছে, ২০০৯ সালে ১১ বছরের কারাদণ্ডে দণ্ডিত করার আগে সিয়াওবোকে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন রাখা হয়। তাঁকে আইনজীবীদের সঙ্গে কথা বলতে দেওয়া হয়নি।
লিউ সিয়াওবো (৫৫) চীনে চার্টার-৮ নামের একটি সনদের সহলেখক। ওই সনদে চীনের রাজনৈতিক সংস্কারের দাবি জানানো হয়।
পাঁচটি দেশের মানবাধিকার বিশেষজ্ঞদের নিয়ে গঠিত জাতিসংঘের ওই প্যানেল লিউয়ের মুক্তিসহ অন্যান্য প্রয়োজনীয় উদ্যোগ নিতে বেইজিংয়ের প্রতি আহ্বান জানায়। সেই সঙ্গে লিউর স্ত্রী লিউ জিয়াকে গৃহবন্দী রাখার সমালোচনা করে প্যানেল বলেছে, তাঁকে যেন সব ধরনের আইনি সহযোগিতা দেওয়া হয়।
আইন অধিকারবিষয়ক গ্রুপ ফ্রিডম নাউয়ের এক লিখিত বক্তব্যে বলা হয়, লিউ সিয়াওবোর রাজনৈতিক বাকস্বাধীনতার ওপর চীনের সরকার হস্তক্ষেপ করেছে। দুই ঘণ্টার শুনানির সময় আত্মপক্ষ সমর্থনের জন্য লিউকে মাত্র ১৪ মিনিট সময় দেওয়া হয়। এ ঘটনার মধ্য দিয়ে বেইজিং আন্তর্জাতিক মানবাধিকার লঙ্ঘন করেছে।
No comments