থাইল্যান্ডে নতুন পার্লামেন্টের আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু
থাইল্যান্ডে নতুন পার্লামেন্টের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করা হয়েছে। গতকাল সোমবার সন্ধ্যায় সে দেশের যুবরাজ মাহা ভাজিরালোংকর্নের সভাপতিত্বে রাজধানী ব্যাংককে উদ্বোধনী অনুষ্ঠান হয়। আজ মঙ্গলবার থেকে পার্লামেন্টের ৫০০ আসনের নিম্নকক্ষ কার্যক্রম শুরু করবে।
বিশ্লেষকেরা মনে করছেন, পাঁচ বছর ধরে যে রাজনৈতিক অস্থিরতা চলছে, তা কাটিয়ে উঠে দেশটিকে স্থিতিশীল পর্যায়ে নিয়ে যাওয়াই এখন নতুন সরকারের সামনে সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের স্বাগত ভাষণে যুবরাজ এমপিদের উদ্দেশে বলেন, ‘দেশ ও দেশের মানুষের স্বার্থে গণতান্ত্রিক ব্যবস্থার মধ্যে থেকে নেতৃত্ব দেওয়া এমপি হিসেবে আপনাদের প্রত্যক্ষ ও প্রধান দায়িত্ব।’
গত ৩ জুলাই অনুষ্ঠিত নির্বাচনে পুয়ে থাই পার্টির বড় ধরনের বিজয়ের পর ওই দলের নেত্রী ইংলাক সিনাওয়াত্রাকে কয়েক দিনের মধ্যে এমপিরা প্রধানমন্ত্রী হিসেবে নির্বাচিত করতে যাচ্ছেন বলে আশা করা হচ্ছে।
ইংলাক দেশটির সাবেক প্রধানমন্ত্রী থাকসিন সিনাওয়াত্রার বোন। দুর্নীতির মামলায় হওয়া কারাদণ্ড এড়াতে থাকসিন বর্তমানে নির্বাসিত জীবন যাপন করছেন। ভাই সিনাওয়াত্রার অনানুষ্ঠানিক রাজনৈতিক প্রতিনিধি হিসেবে ইংলাক দলের নেতৃত্ব দিচ্ছেন বলে অনেকেই ধারণা করে আসছেন।
সিঙ্গাপুরের ইনস্টিটিউট অব সাউথইস্ট এশিয়ান স্টাডিজের শিক্ষাবিদ ও রাজনৈতিক ধারাভাষ্যকার পাভিন চাচাভালপোংপাম এএফপিকে বলেছেন, ইংলাক নির্বাচনের পর থেকেই বিস্ময়কর বিচক্ষণতা দেখিয়েছেন। পাভিন মনে করেন, ইংলাক ‘খুব শক্তিধর যোগ্য প্রধানমন্ত্রী’ হিসেবে নিজেকে প্রমাণ করবেন। তবে তাঁকে ভয়ানক চ্যালেঞ্জের মোকাবিলা করতে হবে।
পাভিন বলেন, ‘আমি মনে করি, ইংলাকের রাজনৈতিক মধুচন্দ্রিমার সময়কাল হবে খুবই সংক্ষিপ্ত। তাঁর সামনে বহু বাধা।’
‘লাল শার্ট’ হিসেবে পরিচিত থাকসিন-সমর্থকদের যে বিশাল অংশ বর্তমানে কারাগারে রয়েছেন, তাঁদের মুক্তির দাবিই সবচেয়ে বড় চাপ হিসেবে ইংলাকের সামনে আসবে বলে মনে করা হচ্ছে। অন্যদিকে থাকসিনবিরোধীদের ক্ষোভ প্রশমন ইস্যুতেও নতুন প্রধানমন্ত্রীকে সতর্ক হতে হবে বলে মনে করেন বিশেষজ্ঞরা।
বিশ্লেষকেরা মনে করছেন, পাঁচ বছর ধরে যে রাজনৈতিক অস্থিরতা চলছে, তা কাটিয়ে উঠে দেশটিকে স্থিতিশীল পর্যায়ে নিয়ে যাওয়াই এখন নতুন সরকারের সামনে সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের স্বাগত ভাষণে যুবরাজ এমপিদের উদ্দেশে বলেন, ‘দেশ ও দেশের মানুষের স্বার্থে গণতান্ত্রিক ব্যবস্থার মধ্যে থেকে নেতৃত্ব দেওয়া এমপি হিসেবে আপনাদের প্রত্যক্ষ ও প্রধান দায়িত্ব।’
গত ৩ জুলাই অনুষ্ঠিত নির্বাচনে পুয়ে থাই পার্টির বড় ধরনের বিজয়ের পর ওই দলের নেত্রী ইংলাক সিনাওয়াত্রাকে কয়েক দিনের মধ্যে এমপিরা প্রধানমন্ত্রী হিসেবে নির্বাচিত করতে যাচ্ছেন বলে আশা করা হচ্ছে।
ইংলাক দেশটির সাবেক প্রধানমন্ত্রী থাকসিন সিনাওয়াত্রার বোন। দুর্নীতির মামলায় হওয়া কারাদণ্ড এড়াতে থাকসিন বর্তমানে নির্বাসিত জীবন যাপন করছেন। ভাই সিনাওয়াত্রার অনানুষ্ঠানিক রাজনৈতিক প্রতিনিধি হিসেবে ইংলাক দলের নেতৃত্ব দিচ্ছেন বলে অনেকেই ধারণা করে আসছেন।
সিঙ্গাপুরের ইনস্টিটিউট অব সাউথইস্ট এশিয়ান স্টাডিজের শিক্ষাবিদ ও রাজনৈতিক ধারাভাষ্যকার পাভিন চাচাভালপোংপাম এএফপিকে বলেছেন, ইংলাক নির্বাচনের পর থেকেই বিস্ময়কর বিচক্ষণতা দেখিয়েছেন। পাভিন মনে করেন, ইংলাক ‘খুব শক্তিধর যোগ্য প্রধানমন্ত্রী’ হিসেবে নিজেকে প্রমাণ করবেন। তবে তাঁকে ভয়ানক চ্যালেঞ্জের মোকাবিলা করতে হবে।
পাভিন বলেন, ‘আমি মনে করি, ইংলাকের রাজনৈতিক মধুচন্দ্রিমার সময়কাল হবে খুবই সংক্ষিপ্ত। তাঁর সামনে বহু বাধা।’
‘লাল শার্ট’ হিসেবে পরিচিত থাকসিন-সমর্থকদের যে বিশাল অংশ বর্তমানে কারাগারে রয়েছেন, তাঁদের মুক্তির দাবিই সবচেয়ে বড় চাপ হিসেবে ইংলাকের সামনে আসবে বলে মনে করা হচ্ছে। অন্যদিকে থাকসিনবিরোধীদের ক্ষোভ প্রশমন ইস্যুতেও নতুন প্রধানমন্ত্রীকে সতর্ক হতে হবে বলে মনে করেন বিশেষজ্ঞরা।
No comments