উইলিয়ামই ছিলেন কেটের স্বপ্নপুরুষ
বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রিন্স উইলিয়ামের সঙ্গে দেখা হওয়ার আগেই তিনি ছিলেন কেট মিডলটনের স্বপ্নপুরুষ। উইলিয়ামকে নিয়ে ঘর বাঁধবেন—এমন স্বপ্নের কথা ঘনিষ্ঠজনদেরও বলেছেন কেট। একসময় কেটকে খুব কাছ থেকে দেখেছেন, এমন একজন জানিয়েছেন এ কথা। তিনি দক্ষিণ আফ্রিকার নাগরিক ক্যাল টমলিনসন। গতকাল বৃহস্পতিবার স্থানীয় সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত খবরে এ কথা জানা যায়।
২০০১ সালে স্কটল্যান্ডের সেন্ট অ্যান্ড্রুজ বিশ্ববিদ্যালয়ে যাওয়ার আগে কিছুদিন ছুটি ছিল কেটের। সে সময় প্রমোদতরী (ইয়ট) ভাড়া দেওয়ার প্রতিষ্ঠান চ্যালেঞ্জ বিজনেস-এ কাজ করেন কেট। ওই প্রতিষ্ঠানে সহকর্মী হিসেবে কেটকে পেয়েছিলেন টমলিনসন। সে অভিজ্ঞতার কথা এক সাক্ষাৎকারে দ্য নিউ এজ পত্রিকাকে জানান তিনি। ওই প্রতিষ্ঠান থেকে অ্যান্ড্রুজে যাওয়ার পর উইলিয়ামের সঙ্গে কেটের সাক্ষাৎ ও প্রেম হয়।
টমলিনসন বলেন, তাঁদের কাছে কোনো কথা লুকাননি কেট। শিগগিরই সেন্ট অ্যান্ড্রুজ বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়তে যাচ্ছেন বলে তিনি জানান। আরও বলেন, সেখানে যাওয়ার পেছনে তাঁর অন্যতম লক্ষ্য হচ্ছে উইলিয়ামের মন কাড়া।
কেটের পুরোনো সহকর্মী বলেন, ওই সময় প্রতিষ্ঠানটিতে আরও যেসব তরুণ-তরুণী কাজ করতেন, তাঁদের চেয়ে আলাদা ছিলেন কেট। একটু ভারিক্কি ভাব নিয়ে থাকতেন তিনি। এক সহকর্মী তো তাঁর প্রেমে রীতিমতো হাবুডুবু খেতে লাগলেন। টমলিনসন বলেন, ‘শেষে আড়ালে নিয়ে তাঁকে আমি বোঝাই, কেট তাঁর জন্য নন। কেটের চাওয়া আরও বড়।’
টমলিনসন বলেন, কেট খুব মন দিয়ে কাজ করতেন। খুব ভোরে উঠতে হতো তাঁদের। সকাল সাড়ে ছয়টা থেকে সাতটার মধ্যে ইয়টগুলো সাফসুতরো করতে হতো। এতে প্রচুর ঘষামাজার দরকার হতো, যা খুব পরিশ্রমের কাজ ছিল। তবে এই কঠোর পরিশ্রমে মোটেও পিছপা হতেন না কেট।
২০০১ সালে স্কটল্যান্ডের সেন্ট অ্যান্ড্রুজ বিশ্ববিদ্যালয়ে যাওয়ার আগে কিছুদিন ছুটি ছিল কেটের। সে সময় প্রমোদতরী (ইয়ট) ভাড়া দেওয়ার প্রতিষ্ঠান চ্যালেঞ্জ বিজনেস-এ কাজ করেন কেট। ওই প্রতিষ্ঠানে সহকর্মী হিসেবে কেটকে পেয়েছিলেন টমলিনসন। সে অভিজ্ঞতার কথা এক সাক্ষাৎকারে দ্য নিউ এজ পত্রিকাকে জানান তিনি। ওই প্রতিষ্ঠান থেকে অ্যান্ড্রুজে যাওয়ার পর উইলিয়ামের সঙ্গে কেটের সাক্ষাৎ ও প্রেম হয়।
টমলিনসন বলেন, তাঁদের কাছে কোনো কথা লুকাননি কেট। শিগগিরই সেন্ট অ্যান্ড্রুজ বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়তে যাচ্ছেন বলে তিনি জানান। আরও বলেন, সেখানে যাওয়ার পেছনে তাঁর অন্যতম লক্ষ্য হচ্ছে উইলিয়ামের মন কাড়া।
কেটের পুরোনো সহকর্মী বলেন, ওই সময় প্রতিষ্ঠানটিতে আরও যেসব তরুণ-তরুণী কাজ করতেন, তাঁদের চেয়ে আলাদা ছিলেন কেট। একটু ভারিক্কি ভাব নিয়ে থাকতেন তিনি। এক সহকর্মী তো তাঁর প্রেমে রীতিমতো হাবুডুবু খেতে লাগলেন। টমলিনসন বলেন, ‘শেষে আড়ালে নিয়ে তাঁকে আমি বোঝাই, কেট তাঁর জন্য নন। কেটের চাওয়া আরও বড়।’
টমলিনসন বলেন, কেট খুব মন দিয়ে কাজ করতেন। খুব ভোরে উঠতে হতো তাঁদের। সকাল সাড়ে ছয়টা থেকে সাতটার মধ্যে ইয়টগুলো সাফসুতরো করতে হতো। এতে প্রচুর ঘষামাজার দরকার হতো, যা খুব পরিশ্রমের কাজ ছিল। তবে এই কঠোর পরিশ্রমে মোটেও পিছপা হতেন না কেট।
No comments