লন্ডনে হাজার হাজার মানুষের সমাগম
প্রিন্স উইলিয়াম ও কেট মিডলটনের বহুল আলোচিত বিয়ের আগের দিন গতকাল বৃহস্পতিবার দূর-দূরান্ত থেকে আসা হাজার হাজার মানুষের সমাগম ঘটে লন্ডনে। ৩০ বছর পর ব্রিটিশ রাজপরিবারের আরেকটি বিয়ের অনুষ্ঠান দেখতে যুক্তরাজ্যের বিভিন্ন স্থান ছাড়াও বিদেশ থেকে অনেক মানুষ লন্ডনে পা রাখেন। বিয়ের অনুষ্ঠানস্থল ওয়েস্টমিনস্টার অ্যাবের বাইরে বিশাল স্থানজুড়ে শুধু তাঁবু আর তাঁবু। উইলিয়াম ও কেটের শুভাকাঙ্ক্ষীরা প্রত্যক্ষদর্শী হিসেবে এই রাজকীয় বিয়ের অনুষ্ঠানের সাক্ষী হতে কয়েক দিন ধরে তাঁবু ফেলে সেখানে অবস্থান করছেন।
এদিকে গতকালই ওয়েস্টমিনস্টার অ্যাবেতে বিয়ের অনুষ্ঠানের চূড়ান্ত মহড়া অনুষ্ঠিত হয়েছে। এতে সেনা, নৌ ও বিমানবাহিনীর প্রায় এক হাজার সদস্য অংশ নেন। উইলিয়াম ও কেট অনুষ্ঠানের মহড়ায় অংশ নিলেও নিরাপত্তার কারণে মাত্র একঝলক দেখা গেছে তাঁদের। আজ তাঁদের এই বিয়ের অনুষ্ঠান প্রত্যক্ষদর্শী অগণিত মানুষ ছাড়াও টেলিভিশনে সরাসরি দেখতে পাবে বিশ্বের প্রায় ২০০ কোটি দর্শক।
প্রিন্স উইলিয়ামের সেন্ট জেমস প্যালেস কার্যালয় সূত্রে জানা যায়, গতকাল শেষ বিকেলের মহড়ায় প্রধান সহচর প্রিন্স হ্যারিকে বড় ভাই উইলিয়ামের পাশে দেখা গেছে। কেটের পরনে ছিল সাধারণ জ্যাকেট ও স্কার্ট। কেটের মা-বাবা তাঁর সঙ্গে ছিলেন। বিয়ের অনুষ্ঠান পরিচালনাকারী যাজকও ছিলেন ওয়েস্টমিনস্টার অ্যাবেতে। মহড়া শেষে উইলিয়াম ও কেট গাড়িতে করে ক্লেয়ারেন্স হাউসে চলে যান। এটি হচ্ছে উইলিয়ামের দাদার বাসভবন। বিয়ের আগের রাতে উইলিয়ামের এই বাড়িতে থাকার কথা।
মহড়ায় চোখে পড়ার মতো শূন্যতা যা ছিল তা হচ্ছে, আমন্ত্রিত এক হাজার ৯০০ অতিথির অনুপস্থিতি। আজ বিয়ের অনুষ্ঠানে অতিথি হিসেবে দেশ-বিদেশের এসব খ্যাতিমান ব্যক্তির আগমন ঘটবে ওয়েস্টমিনস্টার অ্যাবেতে। এতে বিভিন্ন অঙ্গনের উজ্জ্বল ব্যক্তি ও তারকারা কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে অনুষ্ঠান আলোকিত করবেন। এতে অস্ট্রেলিয়ার ইয়ান থর্প, ইংল্যান্ড ফুটবলের কিংবদন্তি ট্রেভর ব্রুকিং ও গ্যারেথ টমাসের মতো ক্রীড়াব্যক্তিত্ব যেমন থাকবেন, তেমনি থাকবেন যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী ডেভিড ক্যামেরন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী জন মেজরের মতো রাজনৈতিক ব্যক্তিরা। থাকবেন এলটন জন ও ভিক্টোরিয়া বেকহ্যামের মতো সংগীত তারকারাও।
দ্য টাইমস পত্রিকায় প্রকাশিত খবরে জানা যায়, আমন্ত্রিত অতিথিদের তালিকা এরই মধ্যে বিতর্ক সৃষ্টি করেছে। সিরিয়ার সরকারি প্রতিনিধি সামি খিয়ামির বিষয়ে গতকাল প্রশ্ন উঠেছে সংবাদ মাধ্যমে। গণতন্ত্রকামী বিক্ষোভকারীদের হত্যার পেছনে ভূমিকা থাকার অভিযোগে তাঁকে নিয়ে তীব্র সমালোচনা হয়েছে।
এদিকে যুক্তরাজ্যের আবহাওয়া দপ্তর জানিয়েছে, বিয়ের দিন পূর্ব ইউরোপ থেকে ধেয়ে আসা ঝোড়ো হাওয়া লন্ডনে ঝাপটা মেরে যেতে পারে। এতে বৃষ্টিতে সয়লাব হতে পারে রাস্তাঘাট। রাজপরিবারসহ তাদের ভক্তকুলকে উদ্বেগে ফেলেছে আবহাওয়ার এই পূর্বাভাস।
এদিকে গতকালই ওয়েস্টমিনস্টার অ্যাবেতে বিয়ের অনুষ্ঠানের চূড়ান্ত মহড়া অনুষ্ঠিত হয়েছে। এতে সেনা, নৌ ও বিমানবাহিনীর প্রায় এক হাজার সদস্য অংশ নেন। উইলিয়াম ও কেট অনুষ্ঠানের মহড়ায় অংশ নিলেও নিরাপত্তার কারণে মাত্র একঝলক দেখা গেছে তাঁদের। আজ তাঁদের এই বিয়ের অনুষ্ঠান প্রত্যক্ষদর্শী অগণিত মানুষ ছাড়াও টেলিভিশনে সরাসরি দেখতে পাবে বিশ্বের প্রায় ২০০ কোটি দর্শক।
প্রিন্স উইলিয়ামের সেন্ট জেমস প্যালেস কার্যালয় সূত্রে জানা যায়, গতকাল শেষ বিকেলের মহড়ায় প্রধান সহচর প্রিন্স হ্যারিকে বড় ভাই উইলিয়ামের পাশে দেখা গেছে। কেটের পরনে ছিল সাধারণ জ্যাকেট ও স্কার্ট। কেটের মা-বাবা তাঁর সঙ্গে ছিলেন। বিয়ের অনুষ্ঠান পরিচালনাকারী যাজকও ছিলেন ওয়েস্টমিনস্টার অ্যাবেতে। মহড়া শেষে উইলিয়াম ও কেট গাড়িতে করে ক্লেয়ারেন্স হাউসে চলে যান। এটি হচ্ছে উইলিয়ামের দাদার বাসভবন। বিয়ের আগের রাতে উইলিয়ামের এই বাড়িতে থাকার কথা।
মহড়ায় চোখে পড়ার মতো শূন্যতা যা ছিল তা হচ্ছে, আমন্ত্রিত এক হাজার ৯০০ অতিথির অনুপস্থিতি। আজ বিয়ের অনুষ্ঠানে অতিথি হিসেবে দেশ-বিদেশের এসব খ্যাতিমান ব্যক্তির আগমন ঘটবে ওয়েস্টমিনস্টার অ্যাবেতে। এতে বিভিন্ন অঙ্গনের উজ্জ্বল ব্যক্তি ও তারকারা কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে অনুষ্ঠান আলোকিত করবেন। এতে অস্ট্রেলিয়ার ইয়ান থর্প, ইংল্যান্ড ফুটবলের কিংবদন্তি ট্রেভর ব্রুকিং ও গ্যারেথ টমাসের মতো ক্রীড়াব্যক্তিত্ব যেমন থাকবেন, তেমনি থাকবেন যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী ডেভিড ক্যামেরন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী জন মেজরের মতো রাজনৈতিক ব্যক্তিরা। থাকবেন এলটন জন ও ভিক্টোরিয়া বেকহ্যামের মতো সংগীত তারকারাও।
দ্য টাইমস পত্রিকায় প্রকাশিত খবরে জানা যায়, আমন্ত্রিত অতিথিদের তালিকা এরই মধ্যে বিতর্ক সৃষ্টি করেছে। সিরিয়ার সরকারি প্রতিনিধি সামি খিয়ামির বিষয়ে গতকাল প্রশ্ন উঠেছে সংবাদ মাধ্যমে। গণতন্ত্রকামী বিক্ষোভকারীদের হত্যার পেছনে ভূমিকা থাকার অভিযোগে তাঁকে নিয়ে তীব্র সমালোচনা হয়েছে।
এদিকে যুক্তরাজ্যের আবহাওয়া দপ্তর জানিয়েছে, বিয়ের দিন পূর্ব ইউরোপ থেকে ধেয়ে আসা ঝোড়ো হাওয়া লন্ডনে ঝাপটা মেরে যেতে পারে। এতে বৃষ্টিতে সয়লাব হতে পারে রাস্তাঘাট। রাজপরিবারসহ তাদের ভক্তকুলকে উদ্বেগে ফেলেছে আবহাওয়ার এই পূর্বাভাস।
No comments