আগুন নেভাতে যুক্তরাষ্ট্রের সাহায্য চাইল জাপান
জাপান ফুকোশিমা দাইচি পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের আগুন নেভাতে যুক্তরাষ্ট্রের সহযোগিতা চেয়েছে। আন্তর্জাতিক আণবিক শক্তি সংস্থার প্রধান জাপানের এই দুঃসময়ে দেশটির পাশে দাঁড়ানোর জন্য আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন।
প্রলয়ংকরী ভূমিকম্পের ফলে সৃষ্ট সুনামিতে গত সপ্তাহে জাপানের ওই পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রটি মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়। পরে এর কয়েকটি চুল্লিতে প্রচণ্ড বিস্ফোরণ ঘটে এবং আগুন ধরে যায়। আগুন নেভাতে জাপানের সেনারা বিশেষভাবে নির্মিত হেলিকপ্টারের সাহায্যে সেখানে টন টন পানি নিক্ষেপ করেন। বিশেষ জলকামানের সাহায্যে নিক্ষেপ করা হয় পানি। কিন্তু আগুন এখনো তেমন কোনো নিয়ন্ত্রণে আসেনি। বরং দিন যত গড়াচ্ছে, পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রটি তত ভয়ংকর হয়ে উঠছে। এমন পরিস্থিতিতে সার্বিক অবস্থা সামাল দিতে জাপান যুক্তরাষ্ট্রের পরমাণু বিশেষজ্ঞদের সাহায্য চাইল।
গতকাল শুক্রবার জাপানের মুখ্য মন্ত্রিপরিষদ সচিব ইয়োকিও এদানো সাংবাদিকদের বলেন, ওই পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের তিন নম্বর প্লান্টের অবস্থা খুবই ভয়াবহ। এটাকে সামাল দেওয়ার বিষয়টিকে এখন সবচেয়ে গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে। এদানো বলেন, ‘এ পরিস্থিতিতে সাহায্য করার জন্য আমরা যুক্তরাষ্ট্রের প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি।’ বিষয়টি নিয়ে তাঁরা যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আলোচনা করতে চাইছেন। তাঁদের সহযোগিতা এখন জাপানের খুব প্রয়োজন।
এ ব্যাপারে অবশ্য যুক্তরাষ্ট্রের কাছ থেকে তাৎক্ষণিকভাবে কোনো সাড়া পাওয়া যায়নি। তবে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক মার্কিন প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের একজন কর্মকর্তা বলেছেন, ওই বিদ্যুৎকেন্দ্রে পানি নিক্ষেপের জন্য মার্কিন সেনাবাহিনী তাদের বিশেষ ধরনের অগ্নিনির্বাপণ যানগুলো প্রস্তুত করে রেখেছে। তবে এই যানগুলো জাপানিদেরই ব্যবহার করতে হবে। এগুলো নিয়ে মার্কিন সেনারা ওই বিদ্যুৎকেন্দ্রের কাছে যাবেন না।
এদিকে জাতিসংঘের আন্তর্জাতিক আণবিক শক্তি সংস্থার প্রধান ইয়োকিয়া আমানো গতকাল জাপানে পৌঁছেছেন। টোকিওতে তিনি সাংবাদিকদের বলেন, তাঁরা এটাকে ভয়াবহ দুর্ঘটনা হিসেবে দেখছেন। এ দুর্ঘটনা জাপানের একার পক্ষে মোকাবিলা করা সম্ভব নয়।
প্রলয়ংকরী ভূমিকম্পের ফলে সৃষ্ট সুনামিতে গত সপ্তাহে জাপানের ওই পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রটি মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়। পরে এর কয়েকটি চুল্লিতে প্রচণ্ড বিস্ফোরণ ঘটে এবং আগুন ধরে যায়। আগুন নেভাতে জাপানের সেনারা বিশেষভাবে নির্মিত হেলিকপ্টারের সাহায্যে সেখানে টন টন পানি নিক্ষেপ করেন। বিশেষ জলকামানের সাহায্যে নিক্ষেপ করা হয় পানি। কিন্তু আগুন এখনো তেমন কোনো নিয়ন্ত্রণে আসেনি। বরং দিন যত গড়াচ্ছে, পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রটি তত ভয়ংকর হয়ে উঠছে। এমন পরিস্থিতিতে সার্বিক অবস্থা সামাল দিতে জাপান যুক্তরাষ্ট্রের পরমাণু বিশেষজ্ঞদের সাহায্য চাইল।
গতকাল শুক্রবার জাপানের মুখ্য মন্ত্রিপরিষদ সচিব ইয়োকিও এদানো সাংবাদিকদের বলেন, ওই পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের তিন নম্বর প্লান্টের অবস্থা খুবই ভয়াবহ। এটাকে সামাল দেওয়ার বিষয়টিকে এখন সবচেয়ে গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে। এদানো বলেন, ‘এ পরিস্থিতিতে সাহায্য করার জন্য আমরা যুক্তরাষ্ট্রের প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি।’ বিষয়টি নিয়ে তাঁরা যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আলোচনা করতে চাইছেন। তাঁদের সহযোগিতা এখন জাপানের খুব প্রয়োজন।
এ ব্যাপারে অবশ্য যুক্তরাষ্ট্রের কাছ থেকে তাৎক্ষণিকভাবে কোনো সাড়া পাওয়া যায়নি। তবে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক মার্কিন প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের একজন কর্মকর্তা বলেছেন, ওই বিদ্যুৎকেন্দ্রে পানি নিক্ষেপের জন্য মার্কিন সেনাবাহিনী তাদের বিশেষ ধরনের অগ্নিনির্বাপণ যানগুলো প্রস্তুত করে রেখেছে। তবে এই যানগুলো জাপানিদেরই ব্যবহার করতে হবে। এগুলো নিয়ে মার্কিন সেনারা ওই বিদ্যুৎকেন্দ্রের কাছে যাবেন না।
এদিকে জাতিসংঘের আন্তর্জাতিক আণবিক শক্তি সংস্থার প্রধান ইয়োকিয়া আমানো গতকাল জাপানে পৌঁছেছেন। টোকিওতে তিনি সাংবাদিকদের বলেন, তাঁরা এটাকে ভয়াবহ দুর্ঘটনা হিসেবে দেখছেন। এ দুর্ঘটনা জাপানের একার পক্ষে মোকাবিলা করা সম্ভব নয়।
No comments