অস্ট্রেলিয়ায় আশ্রয় প্রার্থীদের সঙ্গে পুলিশের সংঘর্ষ
অস্ট্রেলিয়ায় ক্রিস্টমাস আইল্যান্ডের একটি বন্দিশালায় গত বৃহস্পতিবার পুলিশের সঙ্গে আশ্রয়প্রার্থীদের সংঘর্ষ হয়েছে।
বন্দীরা কয়েকটি ভবনে আগুন ধরিয়ে দেন এবং নিরাপত্তাকর্মীদের ওপর হামলা চালান। তাঁদের ছত্রভঙ্গ করতে পুলিশ কাঁদানে গ্যাস নিক্ষেপ করে। তখন বন্দীরা পুলিশকে লক্ষ করে ইট-পাটকেল ছুড়তে থাকেন।
বন্দীরা জানান, বন্দিশালার দুরবস্থা এবং তাঁদের আশ্রয়দানের অনুমোদন দিতে কর্তৃপক্ষ বিলম্ব করার প্রতিবাদে তাঁরা বিক্ষোভ করছেন। তাঁদের মধ্যে অনেককে প্রায় দেড় বছর ধরে আটক রাখা হয়েছে।
অস্ট্রেলিয়ার উত্তর-পশ্চিম উপকূলের ক্রিস্টমাস আইল্যান্ডে বর্তমানে আড়াই হাজারের বেশি আশ্রয়প্রার্থী আছেন। আশ্রয়প্রার্থীদের আগমনের হার বাড়তে থাকায় ওই বন্দিশালায় তাঁদের স্থানসংকুলান কঠিন হয়ে পড়েছে। গত বছর প্রায় সাড়ে ছয় হাজার মানুষ জলপথে সেখানে পৌঁছায় অস্ট্রেলিয়ায় আশ্রয় পাওয়ার আশায়। তাঁদের অধিকাংশ শ্রীলঙ্কা, আফগানিস্তান ও ইরাকের নাগরিক।
ওই বন্দিশালায় কয়েক দিন ধরে বিক্ষোভ করছেন আশ্রয়প্রার্থীরা।
অস্ট্রেলিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী কেভিন রাড এ ঘটনাকে সম্পূর্ণ অনাকাঙ্ক্ষিত অভিহিত করে বলেন, ‘এ ধরনের ঘটনা ঘটতে থাকলে আমাদের কর্মকর্তারা আশ্রয়প্রার্থীদের আবেদন চূড়ান্ত করতে কাজ করবেন—এটা তাঁরা আশা করেন কীভাবে।
বন্দীরা কয়েকটি ভবনে আগুন ধরিয়ে দেন এবং নিরাপত্তাকর্মীদের ওপর হামলা চালান। তাঁদের ছত্রভঙ্গ করতে পুলিশ কাঁদানে গ্যাস নিক্ষেপ করে। তখন বন্দীরা পুলিশকে লক্ষ করে ইট-পাটকেল ছুড়তে থাকেন।
বন্দীরা জানান, বন্দিশালার দুরবস্থা এবং তাঁদের আশ্রয়দানের অনুমোদন দিতে কর্তৃপক্ষ বিলম্ব করার প্রতিবাদে তাঁরা বিক্ষোভ করছেন। তাঁদের মধ্যে অনেককে প্রায় দেড় বছর ধরে আটক রাখা হয়েছে।
অস্ট্রেলিয়ার উত্তর-পশ্চিম উপকূলের ক্রিস্টমাস আইল্যান্ডে বর্তমানে আড়াই হাজারের বেশি আশ্রয়প্রার্থী আছেন। আশ্রয়প্রার্থীদের আগমনের হার বাড়তে থাকায় ওই বন্দিশালায় তাঁদের স্থানসংকুলান কঠিন হয়ে পড়েছে। গত বছর প্রায় সাড়ে ছয় হাজার মানুষ জলপথে সেখানে পৌঁছায় অস্ট্রেলিয়ায় আশ্রয় পাওয়ার আশায়। তাঁদের অধিকাংশ শ্রীলঙ্কা, আফগানিস্তান ও ইরাকের নাগরিক।
ওই বন্দিশালায় কয়েক দিন ধরে বিক্ষোভ করছেন আশ্রয়প্রার্থীরা।
অস্ট্রেলিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী কেভিন রাড এ ঘটনাকে সম্পূর্ণ অনাকাঙ্ক্ষিত অভিহিত করে বলেন, ‘এ ধরনের ঘটনা ঘটতে থাকলে আমাদের কর্মকর্তারা আশ্রয়প্রার্থীদের আবেদন চূড়ান্ত করতে কাজ করবেন—এটা তাঁরা আশা করেন কীভাবে।
No comments