কংগ্রেস-তৃণমূল জোট ভাঙনের মুখে
কলকাতা প্রতিনিধি
ভারতের পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভা নির্বাচনকে কেন্দ্র করে কংগ্রেস-তৃণমূল জোট এখন ভাঙনের মুখে। রাজ্যের আসন্ন বিধানসভা নির্বাচনে জাতীয় কংগ্রেস ও তৃণমূল কংগ্রেস একজোট হয়ে নির্বাচন করার ঘোষণা বহু আগেই দিয়েছিল। কিন্তু তৃণমূল কংগ্রেস গত শুক্রবার বিধানসভার ২৯৪টি আসনের মধ্যে ২২৮টি আসনে তাদের প্রার্থীর নাম ঘোষণা করেছে। তারা জাতীয় কংগ্রেসের জন্য ছেড়েছে ৬৪টি আসন। এ ঘটনায় ক্ষুব্ধ কংগ্রেস। এই অবস্থায় শেষ পর্যন্ত কংগ্রেস-তৃণমূল জোট নাও টিকতে পারে বলে রাজনৈতিক বিশ্লেষকেরা ধারণা করছেন।
জাতীয় কংগ্রেস জানায়, কংগ্রেস নেত্রী সোনিয়া গান্ধী এখন বিদেশে আছেন। আজ রোববার তাঁর দেশে ফেরার কথা। তিনি দেশে ফিরে জোটের ব্যাপারে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবেন। তবে রাজ্য কংগ্রেস সভাপতি মানস ভূঁইয়া গতকালই ৯৮ আসনের একটি প্রার্থী তালিকা নিয়ে দলের নেতাদের সঙ্গে আলোচনা করতে দিল্লি গেছেন। এ ছাড়া ২৯৪ আসনের একটি প্রার্থী তালিকাও প্রস্তুত রাখা হয়েছে।
মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেছেন, তৃণমূল কংগ্রেসই এবার দুই-তৃতীয়াংশ আসন পেয়ে ক্ষমতায় যাবে। জানা গেছে, কংগ্রেসকে মমতার দেওয়া প্রার্থিতা চূড়ান্ত করার সময়সীমা আজ রোববার বিকেল চারটায় শেষ হচ্ছে। এ সময়ের মধ্যে জাতীয় কংগ্রেস যদি ৬৪টি আসনে প্রার্থী না দেয় তবে আজ বিকেলেই ওই আসনগুলোতে মমতা দলীয় প্রার্থীর নাম ঘোষণা করবেন।
কংগ্রেস নেতা শাকিল আহমেদ গতকালও বলেছেন, জোটে এখন যে পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে তা একেবারে নতুন। দলের কেন্দ্রীয় নেতারা বিষয়টি নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করে এ ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেবেন।
শাকিল আহমেদ বলেন, ‘তৃণমূল কংগ্রেস যে কাজ করেছে তাতে কংগ্রেস নেতারা বেজায় ক্ষুব্ধ হয়েছেন। তাঁদের ক্ষোভ নিয়ে লুকোচুরির কোনো অবকাশ নেই। আসন বণ্টন নিয়ে আমাদের মধ্যে যে আলোচনা হচ্ছে, তার সুরাহা এখনো হয়নি। আমরা বার বার বলেছি, বিষয়টি নিয়ে আমরা আরও আলোচনা করব। নিজেদের মতভেদ নিরসনে আমরা আরও সময় চেয়েছিলাম।’ শাকিল আহমেদ আরও বলেন, ‘তৃণমূল ইতিমধ্যেই প্রার্থী তালিকা ঘোষণা করেছে। নতুন আর কী ঘটে সেটা দেখার অপেক্ষায় আছি আমরা।’
ভারতের পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভা নির্বাচনকে কেন্দ্র করে কংগ্রেস-তৃণমূল জোট এখন ভাঙনের মুখে। রাজ্যের আসন্ন বিধানসভা নির্বাচনে জাতীয় কংগ্রেস ও তৃণমূল কংগ্রেস একজোট হয়ে নির্বাচন করার ঘোষণা বহু আগেই দিয়েছিল। কিন্তু তৃণমূল কংগ্রেস গত শুক্রবার বিধানসভার ২৯৪টি আসনের মধ্যে ২২৮টি আসনে তাদের প্রার্থীর নাম ঘোষণা করেছে। তারা জাতীয় কংগ্রেসের জন্য ছেড়েছে ৬৪টি আসন। এ ঘটনায় ক্ষুব্ধ কংগ্রেস। এই অবস্থায় শেষ পর্যন্ত কংগ্রেস-তৃণমূল জোট নাও টিকতে পারে বলে রাজনৈতিক বিশ্লেষকেরা ধারণা করছেন।
জাতীয় কংগ্রেস জানায়, কংগ্রেস নেত্রী সোনিয়া গান্ধী এখন বিদেশে আছেন। আজ রোববার তাঁর দেশে ফেরার কথা। তিনি দেশে ফিরে জোটের ব্যাপারে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবেন। তবে রাজ্য কংগ্রেস সভাপতি মানস ভূঁইয়া গতকালই ৯৮ আসনের একটি প্রার্থী তালিকা নিয়ে দলের নেতাদের সঙ্গে আলোচনা করতে দিল্লি গেছেন। এ ছাড়া ২৯৪ আসনের একটি প্রার্থী তালিকাও প্রস্তুত রাখা হয়েছে।
মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেছেন, তৃণমূল কংগ্রেসই এবার দুই-তৃতীয়াংশ আসন পেয়ে ক্ষমতায় যাবে। জানা গেছে, কংগ্রেসকে মমতার দেওয়া প্রার্থিতা চূড়ান্ত করার সময়সীমা আজ রোববার বিকেল চারটায় শেষ হচ্ছে। এ সময়ের মধ্যে জাতীয় কংগ্রেস যদি ৬৪টি আসনে প্রার্থী না দেয় তবে আজ বিকেলেই ওই আসনগুলোতে মমতা দলীয় প্রার্থীর নাম ঘোষণা করবেন।
কংগ্রেস নেতা শাকিল আহমেদ গতকালও বলেছেন, জোটে এখন যে পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে তা একেবারে নতুন। দলের কেন্দ্রীয় নেতারা বিষয়টি নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করে এ ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেবেন।
শাকিল আহমেদ বলেন, ‘তৃণমূল কংগ্রেস যে কাজ করেছে তাতে কংগ্রেস নেতারা বেজায় ক্ষুব্ধ হয়েছেন। তাঁদের ক্ষোভ নিয়ে লুকোচুরির কোনো অবকাশ নেই। আসন বণ্টন নিয়ে আমাদের মধ্যে যে আলোচনা হচ্ছে, তার সুরাহা এখনো হয়নি। আমরা বার বার বলেছি, বিষয়টি নিয়ে আমরা আরও আলোচনা করব। নিজেদের মতভেদ নিরসনে আমরা আরও সময় চেয়েছিলাম।’ শাকিল আহমেদ আরও বলেন, ‘তৃণমূল ইতিমধ্যেই প্রার্থী তালিকা ঘোষণা করেছে। নতুন আর কী ঘটে সেটা দেখার অপেক্ষায় আছি আমরা।’
No comments