আলোচনা- লন্ডন ভ্রমণ এবং সুখ-দুঃখের দু'টি কথা by হাসান আহমেদ চৌধুরী কিরণ
ক'দিন আগে ব্যক্তিগত এক সফরে লন্ডন শহরে গিয়েছিলাম। দীর্ঘ নয়, এ সফর ছিল নিতান্তই ক্ষণস্থায়ী। এ সফরে বিশ্বের অন্যতম শ্রেষ্ঠ শহর লন্ডনের চারপাশ বড়দাগে দেখার সুযোগ ঘটেছে। লন্ডনে ঘুরতে গিয়ে অনেক পরিচিত মুখ যেমন পেয়েছি তেমন অনেক নতুন মুখের সাথেও পরিচয় ঘটেছে। পরিচিত বন্ধুবান্ধব, সজ্জনসহ অনেকের বাসায়, বাড়িতে গিয়েছি। দেখেছি তাদের বাস্তবতার নিরিখে সুশৃঙ্খল গোছানো জীবন। আসলেই অনেকদিন ধরে নিকটজন যারা ইংল্যান্ডে বসবাস করছেন তাদের আন্তরিকতা, সি্নগ্ধ ভালোবাসায় মুগ্ধ না হয়ে পারিনি।
বাংলাদেশে ফিরেও তাই বারবার লন্ডনের স্বল্পস্মৃতি মাথায় ঘুরপাক খেয়েছে। মনে পড়েছে লন্ডনের কথা। পরিচিত মানুষের কথা। লন্ডন আগে থেকেই আমাদের কাছে বড় পরিচিত শহর। প্রচুর বাঙালি বসবাস করে এখানে। এদিক-ওদিক বাঙালি পাড়াও আছে। অনেক জায়গাতে এখন নেতৃত্বেও বাঙালিরা। দেখেছি পুরো লন্ডনে তার আশেপাশে আমাদের বাঙালিরা কীভাবে বসবাস এবং জীবন-যাপন করছে। অনেকেই লন্ডনে যেমন ভালো চাকরি করছেন, অনেকেই আবার ভাল ব্যবসা করছেন। এসব দেখে নিজের মধ্যে বেশ ভালো লেগেছে এই ভেবে যে আমাদের তরুণরা সেদেশে বসে নেই। সবাই যে-যার মতো জীবন সংগ্রামে অবতীর্ণ। আমরা সবাই জানি আমাদের চেয়ে অনেক দ্রুত লন্ডন, আমেরিকা, ইউরোপের লাইফ। অনেকেই বলেন সময়ের সাথে ছকে বাঁধা সবার জীবন। আসলেই তাই_ যেখানে সেকেন্ড, মিনিট সময় ধরে দ্রুত চলতে হয়। সময়ের হেরফের করার সুযোগ কম, হেরফের হলেই খেসারত দিতে হয় তাকে। মনে হয় পুরো শহরের মানুষকে কোন একটি অদৃশ্য শক্তি পরিচালনা করছে। দেখলাম রাস্তায় সময়মতো গাড়ি, সময়মতো ট্রেন, সময়মতো অফিস-আদালত আবার ক্যাফে-রেস্টুরেন্টে হৈ-হুলস্না ও খাবার-দাবার। সময়ের সাথে সবকিছুর দারুণ সাযুজ্য। সময়কে ধরেই প্রতিটি মানুষের জীবনকর্ম যেনো নিখুঁতভাবে বিস্তৃত। এসব দেখে মনে হয় আমাদের দেশে সব উল্টো। মনে হয় মানুষের হাতে প্রচুর সময়। সাতসকালে কতো না মানুষ ঘন্টার পর ঘন্টা সময় অপচয় করে রাস্তায় দাঁড়িয়ে চা পান করে। হাতের আঙুলে এঁটে সিগারেট ফুঁকতে ফুঁকতে আয়েশে ধোঁয়া ছোঁড়ে। আবার গাড়ির জন্যে ঘন্টার পর ঘন্টা রাস্তায় দাঁড়িয়ে থাকতে হয়। কোথাও যেতে সিএনজি চালকদের কোমলকণ্ঠে পা পর্যন্ত ধরার উপক্রম হয়। এ্যাম্বুলেন্স, ফায়ারব্রিগেড বা অন্যকোন জরুরী সার্ভিসের পরিবহনকে সামনের গাড়ীচালক কোন তোয়াক্কা করে না, দেয় না কোন সাইড। তাতে কোন মুমূর্ষু রোগী থাকুক বা আগুন নিভানোর গাড়ী থাকুক তাতে কারো কিছু আসে-যায় না। আর লন্ডন_একবারেই ব্যতিক্রম। এসব উদ্ভট অবিশ্বাস্য কোনো অত্যাচার নেই। মনে হয় সবকিছু নিজস্ব নিয়মে চলছে। আর সবকিছু সুবিধা প্রাপ্তির অধিকার রয়েছে প্রতিটি মানুষের।
বাংলাদেশে ফিরেও তাই বারবার লন্ডনের স্বল্পস্মৃতি মাথায় ঘুরপাক খেয়েছে। মনে পড়েছে লন্ডনের কথা। পরিচিত মানুষের কথা। লন্ডন আগে থেকেই আমাদের কাছে বড় পরিচিত শহর। প্রচুর বাঙালি বসবাস করে এখানে। এদিক-ওদিক বাঙালি পাড়াও আছে। অনেক জায়গাতে এখন নেতৃত্বেও বাঙালিরা। দেখেছি পুরো লন্ডনে তার আশেপাশে আমাদের বাঙালিরা কীভাবে বসবাস এবং জীবন-যাপন করছে। অনেকেই লন্ডনে যেমন ভালো চাকরি করছেন, অনেকেই আবার ভাল ব্যবসা করছেন। এসব দেখে নিজের মধ্যে বেশ ভালো লেগেছে এই ভেবে যে আমাদের তরুণরা সেদেশে বসে নেই। সবাই যে-যার মতো জীবন সংগ্রামে অবতীর্ণ। আমরা সবাই জানি আমাদের চেয়ে অনেক দ্রুত লন্ডন, আমেরিকা, ইউরোপের লাইফ। অনেকেই বলেন সময়ের সাথে ছকে বাঁধা সবার জীবন। আসলেই তাই_ যেখানে সেকেন্ড, মিনিট সময় ধরে দ্রুত চলতে হয়। সময়ের হেরফের করার সুযোগ কম, হেরফের হলেই খেসারত দিতে হয় তাকে। মনে হয় পুরো শহরের মানুষকে কোন একটি অদৃশ্য শক্তি পরিচালনা করছে। দেখলাম রাস্তায় সময়মতো গাড়ি, সময়মতো ট্রেন, সময়মতো অফিস-আদালত আবার ক্যাফে-রেস্টুরেন্টে হৈ-হুলস্না ও খাবার-দাবার। সময়ের সাথে সবকিছুর দারুণ সাযুজ্য। সময়কে ধরেই প্রতিটি মানুষের জীবনকর্ম যেনো নিখুঁতভাবে বিস্তৃত। এসব দেখে মনে হয় আমাদের দেশে সব উল্টো। মনে হয় মানুষের হাতে প্রচুর সময়। সাতসকালে কতো না মানুষ ঘন্টার পর ঘন্টা সময় অপচয় করে রাস্তায় দাঁড়িয়ে চা পান করে। হাতের আঙুলে এঁটে সিগারেট ফুঁকতে ফুঁকতে আয়েশে ধোঁয়া ছোঁড়ে। আবার গাড়ির জন্যে ঘন্টার পর ঘন্টা রাস্তায় দাঁড়িয়ে থাকতে হয়। কোথাও যেতে সিএনজি চালকদের কোমলকণ্ঠে পা পর্যন্ত ধরার উপক্রম হয়। এ্যাম্বুলেন্স, ফায়ারব্রিগেড বা অন্যকোন জরুরী সার্ভিসের পরিবহনকে সামনের গাড়ীচালক কোন তোয়াক্কা করে না, দেয় না কোন সাইড। তাতে কোন মুমূর্ষু রোগী থাকুক বা আগুন নিভানোর গাড়ী থাকুক তাতে কারো কিছু আসে-যায় না। আর লন্ডন_একবারেই ব্যতিক্রম। এসব উদ্ভট অবিশ্বাস্য কোনো অত্যাচার নেই। মনে হয় সবকিছু নিজস্ব নিয়মে চলছে। আর সবকিছু সুবিধা প্রাপ্তির অধিকার রয়েছে প্রতিটি মানুষের।
তবে এতোকিছুর পরেই এই লন্ডন আমাকে খানিকটা বেদনাহত করেছে। লন্ডনের রাস্তায় আমি দেখেছি আমাদের একশ্রেণীর তরুণদের দীর্ঘশ্বাস। যে তরুণরা লুকিয়ে লুকিয়ে চোখের পানিও ফেলছে। যে তরুণরা কোনো উপায়ান্তর খুঁজে পাচ্ছে না। অনেকেই লন্ডন ছেড়ে ইউরোপের এদেশ-ওদেশে যাওয়ার জন্যে প্রাণান্তকর চেষ্টা করছে। এই তরুণরা সবাই স্টুডেন্ট ভিসা নিয়ে লেখাপড়ার উদ্দেশ্যে লন্ডনসহ আশেপাশের শহরে গিয়েছে। একরকম স্বপ্ন নিয়েই তারা লন্ডনে পাড়ি জমালেও সেই স্বপ্নে কালো মেঘের ছায়া জমতে সময় লাগেনি। তরুণদের অনেকের স্বপ্নই তাই ফিকে হয়ে গেছে কঠিন বাস্তবতার মুখোমুখি হয়ে। অনেকেই এখন বুঝতে পারছে না তারা কী করবে। বেকার অবস্থায় বিভিন্ন ডরমেটরিতে গাদাগাদি করে শুয়ে থাকা, কেউ কেউ চুপিচুপি দূরে কোথাও চাকরি করা আর রাত হলে একটি বার্গার অথবা স্যান্ডউইচ খেয়ে ঘুমিয়ে পড়া, আগামী সেমিস্টারে কলেজের টিউশন ফি দিতে না পারলে কি হবে_এসব বিবিধ চিন্তা নিয়ে কষ্টের জীবনে পরিণত হয়েছে এই স্বপ্ন বিলাসী তরুণদের।
বাংলাদেশী মধ্যবিত্ত তরুণদের কাছে ইউরোপ, আমেরিকা যাওয়াটা সবসময়ই এক সোনার হরিণ। এই হরিণের পেছনে কম-বেশি ছোটেননি এমন তরুণ পাওয়া মুশকিল। সবার কাছেই এ এক স্বপ্নের সুন্দর ঠিকানা। তরুণদের বদ্ধমূল ধারণা ইউরোপের লন্ডন অথবা আমেরিকার কোনো স্টেটস-এ একবার যেতে পারলে শুধু অর্থনৈতিক নিশ্চয়তা পূরণই নয় সামাজিক স্ট্যাটাসেরও কয়েকধাপ ঊধর্্বগতি ঘটে থাকে। বরাবরই তাই ইউরোপ-আমেরিকাতে যাওয়ার জন্যে আমাদের মধ্যবিত্ত তরুণদের দৌড়ঝাঁপ দিতে দেখা যায়। অভিভাবকমহলেও এ নিয়ে উৎসাহ আর উদ্দীপনার শেষ নেই। আমরা দেখতে পাচ্ছি প্রতিবছর প্রচুর সংখ্যক তরুণ স্টুডেন্ট ভিসা নিয়ে সরাসরি ইউরোপের লন্ডনে অথবা অন্য কোনো শহরে লেখাপড়া করতে যাচ্ছে। এখন দেশের এমন কোনো ইউনিয়ন পাওয়া যাবে না যেখান থেকে দুই-একজন ইংল্যান্ডে লেখাপড়ার জন্য পাড়ি জমায়নি। গত কয়েকবছরে স্টুডেন্ট ভিসার বদৌলতে প্রায় অর্ধলক্ষ তরুণ শিক্ষাথর্ী লন্ডন, উত্তর লন্ডন, বার্মিংহাম, লিডস, ব্রিস্টল, ম্যানচেস্টার শহরে গেছে বলে প্রকাশ। এসব শহরের বিভিন্ন বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষাথর্ীরা ভর্তি হয়ে ভিসা পাওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করে। স্টুডেন্ট ভিসা নিয়ে গেলেও বেশিরভাগ তরুণ যে তাদের লেখাপড়া অব্যাহত রাখতে পারেনি এটাই সত্য। অনেকে আবার স্টুডেন্ট ভিসা নিলেও আগে থেকেই মূল লক্ষ্য নির্ধারণ করে যান লেখাপড়া নয় চাকরি। বলা যায়, তুলনামূলক যারা মেধাবী এবং দেশে যাদের অর্থনৈতিক সচ্ছলতা রয়েছে তারাই কেবল সত্যিকার অর্থে উচ্চশিক্ষা নিতে সচেষ্ট থাকেন। স্টুডেন্ট ভিসা নিয়ে যে হাজার হাজার তরুণ লেখাপড়া করার নামে স্টুডেন্ট ভিসা নিলেও তাদের লেখাপড়া সম্ভব হচ্ছে না। তাদের মূল লক্ষ্য চাকরি-বাকরি করে ইংল্যান্ড আসার খরচ উঠানো এবং সেই সাথে রোজগার করা। বলা যায়, এই ঝোঁক বা ইচ্ছেটা বাংলাদেশের কম মেধাবী তরুণদের জন্যে মহা এক সর্বনাশ ডেকে এনেছে। অনেক তরুণ এই ভেবেও লন্ডন পাড়ি জমিয়েছেন যে কোনো মতো স্টুডেন্ট ভিসা নিয়ে যেতে পারলেই হলো। পরে কিছু না কিছু তো একটা হবে। অনেকেই ধার-দেনা করে বা জমি বন্ধক রেখে স্টুডেন্ট ভিসার জোরে সত্যিই লন্ডনে গিয়ে উঠলেও এখন হা-পিত্যেশ ছাড়া আর কিছুই করতে পারছে না। স্বচক্ষে যা দেখে এলাম তাতে করে মনে হয়েছে এক মরীচিকার পেছনে ছুটছে আমাদের তরুণরা। লন্ডনে এরকম অনেক তরুণকে কাছে পেয়েছি। যাদের চাকরি নেই, বাকরি নেই, ওয়ার্ক পারমিট নেই। তিনবেলা ঠিকমতো খেতে পারছে না। এরকম কয়েকজন স্টুডেন্টকে নিজ পকেট থেকে কিছু পাউন্ডও দিয়ে এসেছি। আমার মনে আছে বছরখানেক বিবিসি বাংলা সার্ভিস লন্ডনে পড়তে যাওয়া এরকম শিক্ষার্থীর ওপর একটি সরেজমিন রিপোর্ট করেছিল।
পত্রপত্রিকায় প্রকাশিত রিপোর্ট আর ভুক্তভোগীদের সাথে আলাপ করে বুঝেছি বাংলাদেশের ঢাকাসহ বড় বড় নগরীতে গজিয়ে ওঠা স্টুডেন্টস কনসালটেন্ট ফার্ম, এজেন্টরাই লন্ডনের শিক্ষাথর্ী পাঠাতে মূল ক্রীড়নক হিসেবে কাজ করছে। বিভিন্ন মন ভোলানো শেস্নাগান দিয়ে এরা শিক্ষাথর্ীদের কাছে টেনে নিম্নমানের কলেজ, টেকনিক্যাল ইনস্টিটিউটে ভর্তি করে দিচ্ছে। এসব কনসালটেন্ট ফার্ম এবং এজেন্টরা স্টুডেন্টদের কাছে থেকে ভর্তি এবং ভিসা প্রসেসিং বাবদ নগদ অর্থ না নিলেও তারা অন্য পন্থায় টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে। অনেকে ঐসব কলেজের বেনামী মালিক হয়ে পুরো টিউশনি ফি-ই হজম করে ফেলছে। জানা যায়, যেসব কলেজে বা ইনস্টিটিউটে শিক্ষাথর্ী পাঠানো হয় সেগুলোর বেশিরভাগই নাকি ভারতীয় উপমহাদেশের লোকজনের। যাদের সাথে লিখিত-অলিখিত পার্টনারশীপ রয়েছে এসব স্টুডেন্ট কনসালটেন্ট এজেন্টদের। কোনো কোনো এজেন্সী আবার এককভাবে এ ব্যবসা করার জন্যে মন্ত্রণালয়কে হাত করার চেষ্টা করছে বলেও প্রকাশ। তবে সে যা হোক, লন্ডনে তরুণ শিক্ষাথর্ীদের জীবন-যাপন যে কতোটা বিপর্যস্ত তা নিজ চোখে না দেখলে বিশ্বাস করা সম্ভব নয়। আমাদের সংশিস্নষ্ট সকলের উচিত এ বিষয়গুলো একটু ভেবে দেখা।
আবার ফিরে আসি সেই পুরনো কথায়। লন্ডনে যারা পুরনো বা যারা সেটেল্ড তাদের যাপিতজীবন অন্যরকম। তারা অবশ্যই গতিময়, সহনশীল এবং পরোপকারীও বটে। নিজ দেশের তরুণদের বিপদে তারা অনেকেই অগ্রণী ভূমিকা পালন করছেন। তেমনই একজনকে দেখেছি নিজ চোখে। তার নাম স্বপন কুমার সাহা। স্বউদ্যোগে লন্ডনের সুইনডোন সিটিতে রেস্টুরেন্ট পরিচালনা করে চমৎকার একটা উদাহরণ সৃষ্টি করেছেন। ২০০৩ সালে সে অশোকা নামে রেস্টুরেন্ট চালু করে। স্বপনের কাজের প্রতি দায়িত্বশীলতা এবং দেশপ্রেমবোধ এতোটাই প্রখর_যে কাউকে তা মুগ্ধ করবে। আবার রুবিনা মোস্তফা নামে যে ভদ্রজন ৩১ বছর ইস্ট লন্ডনে বসবাস করছেন তিনিও অনেক বাঙালি স্টুডেন্টকে থাকতে দিয়েছেন নিতান্তই মায়ার কারণে। রুবিনা মোস্তফা এবং স্বপনের প্রচেষ্টা ও উদ্যোগ আমার মাঝে আন্দোলিত হলেও তরুণ শিক্ষাথর্ীদের দীর্ঘশ্বাস আমি ভুলে যাইনি। সত্যিই লন্ডন আমাদের কাছে এক স্বপ্নের শহর। কিন্তু যাবার আগে অবশ্যই আমাদের ভাবার এবং বিচার করার প্রয়োজন রয়েছে। প্রয়োজন রয়েছে স্টুডেন্ট কলসালটেন্ট ফার্মগুলোর প্রদত্ত তথ্য ভাল করে যাচাই-বাছাই করা।
===========================
শিক্ষার মানোন্নয়নে চাই যথার্থ মনিটরিং পান্থজনঃ কী পাই নি তারি হিসাব মিলাতে মন মোর নহে রাজী বাঙালির বৌদ্ধিক ঐতিহ্য ৭২-এর সংবিধানের আলোকে কি রূপকল্প বদল করা উচিত নয়? জুলিয়ান অ্যাসাঞ্জ :নতুন যুগের বার্তাবাহক প্রশাসনে জনগণের আস্থা অর্জন জরুরি পরিবেশ সুরক্ষায় তরল বর্জ্য ব্যবস্থাপনা রাত যায় দিন আসে শিক্ষা ছাড়া অর্থনৈতিক মুক্তি অসম্ভব ভালবাসা নিভিয়ে দেয় হিংসার আগুন মহান মুক্তিযুদ্ধঃ প্রত্যাশা ও প্রাপ্তি রহস্যের পর্দা সরিয়ে দ্যুতিময় এমিলি ডিকিনসন বেগম রোকেয়াঃ নারী জাগরণের বিস্ময়কর প্রতিভা শিক্ষারমান ও সমকালীন প্রেক্ষাপট বিজয় দিবসঃ অর্জন ও সম্ভাবনা একটি ট্রেন জার্নির ছবি ও মাইকেলের জীবন দর্শন ডক্টর ইউনূসকে নিয়ে বিতর্ক উচ্চশিক্ষায় বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের সম্ভাবনা বাংলাদেশ ও গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার স্বপ্ন ক্ষুদ্রঋণ ও বাংলাদেশের দারিদ্র্য শেয়ারবাজারে লঙ্কাকাণ্ড মুক্তিযুদ্ধের অঙ্গীকার শক্ত ভিত ছাড়া উঁচু ভবন হয় না ট্রেন টু বেনাপোল বনের নাম দুধপুকুরিয়া নথি প্রকাশ অব্যাহত রাখার অঙ্গীকার অ্যাসাঞ্জের ছিটমহলবাসীর নাগরিক অধিকার শিক্ষা আসলে কোনটা জীবন ব্যাকরণঃ হিরালি ন্যাটো ও রাশিয়ার সমঝোতা ইরানের ওপর কি প্রভাব ফেলবে জার্নি বাই ট্রেন পারিষদদলে বলেঃ চরাঞ্চলের ভূমি ব্যবস্থাপনা সচেতন হলে শিশু প্রতিবন্ধী হয় না স্মৃতির জানালায় বিজয়ের মাস বিচারপতিদের সামনে যখন ‘ঘুষ’ কয়লানীতিঃ প্রথম থেকে দশম খসড়ার পূর্বাপর শ্বাপদসংকুল পথ মুক্তিযুদ্ধে গ্রাম ১২ বছর আগে বিষয়টি নিষ্পত্তি হয়েছে চট্টগ্রাম ইপিজেডে সংঘর্ষে নিহত ৪ ড. ইউনূস : প্রতিটি বাংলাদেশির গৌরব
দৈনিক ইত্তেফাক এর সৌজন্যে
লেখকঃ হাসান আহমেদ চৌধুরী কিরণ
চেয়ারম্যান, ডিবেট ফর ডেমোক্রেসি
এই আলোচনা'টি পড়া হয়েছে...
শিক্ষার মানোন্নয়নে চাই যথার্থ মনিটরিং পান্থজনঃ কী পাই নি তারি হিসাব মিলাতে মন মোর নহে রাজী বাঙালির বৌদ্ধিক ঐতিহ্য ৭২-এর সংবিধানের আলোকে কি রূপকল্প বদল করা উচিত নয়? জুলিয়ান অ্যাসাঞ্জ :নতুন যুগের বার্তাবাহক প্রশাসনে জনগণের আস্থা অর্জন জরুরি পরিবেশ সুরক্ষায় তরল বর্জ্য ব্যবস্থাপনা রাত যায় দিন আসে শিক্ষা ছাড়া অর্থনৈতিক মুক্তি অসম্ভব ভালবাসা নিভিয়ে দেয় হিংসার আগুন মহান মুক্তিযুদ্ধঃ প্রত্যাশা ও প্রাপ্তি রহস্যের পর্দা সরিয়ে দ্যুতিময় এমিলি ডিকিনসন বেগম রোকেয়াঃ নারী জাগরণের বিস্ময়কর প্রতিভা শিক্ষারমান ও সমকালীন প্রেক্ষাপট বিজয় দিবসঃ অর্জন ও সম্ভাবনা একটি ট্রেন জার্নির ছবি ও মাইকেলের জীবন দর্শন ডক্টর ইউনূসকে নিয়ে বিতর্ক উচ্চশিক্ষায় বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের সম্ভাবনা বাংলাদেশ ও গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার স্বপ্ন ক্ষুদ্রঋণ ও বাংলাদেশের দারিদ্র্য শেয়ারবাজারে লঙ্কাকাণ্ড মুক্তিযুদ্ধের অঙ্গীকার শক্ত ভিত ছাড়া উঁচু ভবন হয় না ট্রেন টু বেনাপোল বনের নাম দুধপুকুরিয়া নথি প্রকাশ অব্যাহত রাখার অঙ্গীকার অ্যাসাঞ্জের ছিটমহলবাসীর নাগরিক অধিকার শিক্ষা আসলে কোনটা জীবন ব্যাকরণঃ হিরালি ন্যাটো ও রাশিয়ার সমঝোতা ইরানের ওপর কি প্রভাব ফেলবে জার্নি বাই ট্রেন পারিষদদলে বলেঃ চরাঞ্চলের ভূমি ব্যবস্থাপনা সচেতন হলে শিশু প্রতিবন্ধী হয় না স্মৃতির জানালায় বিজয়ের মাস বিচারপতিদের সামনে যখন ‘ঘুষ’ কয়লানীতিঃ প্রথম থেকে দশম খসড়ার পূর্বাপর শ্বাপদসংকুল পথ মুক্তিযুদ্ধে গ্রাম ১২ বছর আগে বিষয়টি নিষ্পত্তি হয়েছে চট্টগ্রাম ইপিজেডে সংঘর্ষে নিহত ৪ ড. ইউনূস : প্রতিটি বাংলাদেশির গৌরব
দৈনিক ইত্তেফাক এর সৌজন্যে
লেখকঃ হাসান আহমেদ চৌধুরী কিরণ
চেয়ারম্যান, ডিবেট ফর ডেমোক্রেসি
এই আলোচনা'টি পড়া হয়েছে...
No comments