আলোচনা- শিক্ষার মানোন্নয়নে চাই যথার্থ মনিটরিং by মো. শহীদ উল্লাহ
প্রাথমিক শিক্ষা ব্যবস্থা যত উন্নত হবে দেশের সামগ্রীক শিক্ষা ব্যবস্থা তত উন্নত হবে। আবার প্রাথমিক শিক্ষায় মনিটরিং ব্যবস্থা যত উন্নত হবে প্রাথমিক শিক্ষার মানও তত উন্নত হবে। অত্যন্ত দুঃখজনক যে আমাদের দেশে প্রাথমিক শিক্ষায় মনিটরিং ব্যবস্থা খুবই দুর্বল। শিক্ষার কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্য অর্জন না হওয়ার জন্য মনিটরিং ব্যবস্থার দায় কম নয়। বিদ্যালয়ে শিক্ষকদের সময়মত আগমন-প্রস্থান, পাঠটীকা অনুসরণ,
প্রয়োজনীয় উপকরণ ব্যবহার, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও শিক্ষার্থীর পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা, ছাত্র/ছাত্রীর নিয়মিত উপস্থিতি ও অন্যান্য সহপাঠক্রমিক কার্যাবলী নিশ্চিতকরণে মনিটরিং তথা তদারকির গুরুত্ব অপরিসীম। প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সার্বিক কার্যাবলী তদারকি করে থাকেন মূলত সহকারী উপজেলা শিক্ষা অফিসারগণ। তাদের সুষ্ঠু ও নিয়মিত বিদ্যালয় পরিদর্শন ও তদারকির উপর শিক্ষার মান বহুলাংশে নির্ভর করে। অপরদিকে অনিয়মিত পরিদর্শনও একটি বিদ্যালয়ের শিক্ষার মানোন্নয়নের অন্তরায়। আমাদের বিদ্যালয়গুলোতে বাৎসরিক পরিদর্শন সংখ্যা খুবই অপ্রতুল। অনেক বিদ্যালয় বছরে মাত্র ২/৩ বার পরিদর্শন হয়ে থাকে। একটি বিদ্যালয় বছরে মাত্র দু'-তিনবার পরিদর্শন হওয়ার যথেষ্ট কারণও রয়েছে। বর্তমান পরিদর্শন ব্যবস্থায় একজন সহকারী উপজেলা শিক্ষা অফিসারকে মাসে ১০টি বিদ্যালয় পরিদর্শন করার নির্দেশ আছে। সাধারণত একজন সহকারী উপজেলা শিক্ষা অফিসারের আওতাধীন বিদ্যালয়ের সংখ্যা ৩০-৩৫টি। প্রতিমাসে ১০টি হিসেবে তিন মাসে বিদ্যালয় পরিদর্শনের এক চক্র শেষ হয়। এভাবে প্রতিটি বিদ্যালয় বছরে মাত্র চারবার পরিদর্শন হয়। আবার অনেক সহকারী উপজেলা শিক্ষা অফিসার ২/৩টি ক্লাস্টারের দায়িত্ব পালন করছেন। ঐ সকল সহকারী উপজেলা শিক্ষা অফিসারের নিয়ন্ত্রণাধীন বিদ্যালয়ের সংখ্যা ৫০/৬০ বা তার চেয়েও বেশি। এরূপ ক্ষেত্রে মাসে ১০টি করে ৬০টি বিদ্যালয় পরিদর্শনের এক চক্র শেষ হয় ০৬ মাসে। অর্থাৎ তার বিদ্যালয়গুলো বছরে মাত্র ২ বার করে পরিদর্শন হয়। একটি বিদ্যালয় বছরে মাত্র দু'-চার দিন পরিদর্শন করে একজন সহকারী উপজেলা শিক্ষা অফিসার কীভাবে প্রাথমিক শিক্ষার মানোন্নয়নে ভূমিকা রাখবেন তা বোধগম্য নয়।
প্রয়োজনীয় উপকরণ ব্যবহার, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও শিক্ষার্থীর পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা, ছাত্র/ছাত্রীর নিয়মিত উপস্থিতি ও অন্যান্য সহপাঠক্রমিক কার্যাবলী নিশ্চিতকরণে মনিটরিং তথা তদারকির গুরুত্ব অপরিসীম। প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সার্বিক কার্যাবলী তদারকি করে থাকেন মূলত সহকারী উপজেলা শিক্ষা অফিসারগণ। তাদের সুষ্ঠু ও নিয়মিত বিদ্যালয় পরিদর্শন ও তদারকির উপর শিক্ষার মান বহুলাংশে নির্ভর করে। অপরদিকে অনিয়মিত পরিদর্শনও একটি বিদ্যালয়ের শিক্ষার মানোন্নয়নের অন্তরায়। আমাদের বিদ্যালয়গুলোতে বাৎসরিক পরিদর্শন সংখ্যা খুবই অপ্রতুল। অনেক বিদ্যালয় বছরে মাত্র ২/৩ বার পরিদর্শন হয়ে থাকে। একটি বিদ্যালয় বছরে মাত্র দু'-তিনবার পরিদর্শন হওয়ার যথেষ্ট কারণও রয়েছে। বর্তমান পরিদর্শন ব্যবস্থায় একজন সহকারী উপজেলা শিক্ষা অফিসারকে মাসে ১০টি বিদ্যালয় পরিদর্শন করার নির্দেশ আছে। সাধারণত একজন সহকারী উপজেলা শিক্ষা অফিসারের আওতাধীন বিদ্যালয়ের সংখ্যা ৩০-৩৫টি। প্রতিমাসে ১০টি হিসেবে তিন মাসে বিদ্যালয় পরিদর্শনের এক চক্র শেষ হয়। এভাবে প্রতিটি বিদ্যালয় বছরে মাত্র চারবার পরিদর্শন হয়। আবার অনেক সহকারী উপজেলা শিক্ষা অফিসার ২/৩টি ক্লাস্টারের দায়িত্ব পালন করছেন। ঐ সকল সহকারী উপজেলা শিক্ষা অফিসারের নিয়ন্ত্রণাধীন বিদ্যালয়ের সংখ্যা ৫০/৬০ বা তার চেয়েও বেশি। এরূপ ক্ষেত্রে মাসে ১০টি করে ৬০টি বিদ্যালয় পরিদর্শনের এক চক্র শেষ হয় ০৬ মাসে। অর্থাৎ তার বিদ্যালয়গুলো বছরে মাত্র ২ বার করে পরিদর্শন হয়। একটি বিদ্যালয় বছরে মাত্র দু'-চার দিন পরিদর্শন করে একজন সহকারী উপজেলা শিক্ষা অফিসার কীভাবে প্রাথমিক শিক্ষার মানোন্নয়নে ভূমিকা রাখবেন তা বোধগম্য নয়।
একথা বলা অযৌক্তিক হবে না যে, অপ্রতুল পরিদর্শনের জন্য পরিদর্শনকারী কর্মকর্তা নয়, পরিদর্শন ব্যবস্থাই দায়ী। বর্তমান পরিদর্শন নীতিমালা অনুযায়ী একজন সহকারী উপজেলা শিক্ষা অফিসারকে মাসে ১০ দিনে ১০টি বিদ্যালয় পরিদর্শন করতে হয়। ১ দিনে ১টি বিদ্যালয় অর্থাৎ দিনব্যাপী বিদ্যালয় পরিদর্শন করতে হয়। লক্ষণীয় যে, উপজেলা সদর থেকে ২০/২৫ কি.মি. দূরেও প্রাথমিক বিদ্যালয় আছে। পথের দু'পাশে আরো ৫/৭টি বিদ্যালয় অতিক্রম করে এসব বিদ্যালয়ে পেঁৗছতে হয়। দিনব্যাপী পরিদর্শনের শর্ত থাকায় পরিদর্শকগণ যাওয়া-আসার পথে এ বিদ্যালয়গুলো দেখার সুযোগ পান না। দিনব্যাপী পরিদর্শনের শর্তের বেড়াজালে আবদ্ধ না থাকলে তারা রাস্তার দু'পাশের সবগুলো বিদ্যালয় দেখতে পারতেন।
পূর্বে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের অধিকাংশ শিক্ষক ছিল নূ্যনতম যোগ্যতাসম্পন্ন অর্থাৎ এসএসসি পাস। ১৯৭২ সালে এসএসসি পাস করে অনেকে সে বছরই শিক্ষক হয়েছিলেন। তারা কোন প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার মাধ্যমে এ পদে আসেননি। তারা নিজেরাই স্কুল প্রতিষ্ঠা করে শিক্ষকতা শুরু করেন। জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৭৩ সালে ৩৬১৬৫টি বিদ্যালয় জাতীয়করণ এবং ১৫৭৭২৪ জন শিক্ষককে সরকারী কর্মচারী হিসেবে ঘোষণা করেন। এভাবেই তারা শিক্ষকতা পেশায় আসেন। তাদের অনেকেরই বিষয় জ্ঞান ছিল খুবই কম। তাছাড়া তখন তাদের জন্য বিষয় ভিত্তিক প্রশিক্ষণেরও ব্যবস্থা ছিল না। সে দৃষ্টিকোণ থেকেই দিনব্যাপী পরিদর্শনের ব্যবস্থা করা হয়। সহকারী উপজেলা শিক্ষা অফিসারগণ দিনব্যাপী পরির্শনকালে বিভিন্ন শ্রেণীতে পাঠ পর্যবেক্ষণ করে শিক্ষকের দুর্বল দিকগুলো চিহ্নিত করে তাকে আরো সবল করার জন্য পরামর্শ দিবেন" এটাই দিনব্যাপী পরিদর্শনের মূল লক্ষ্য। বর্তমানে কর্মরত শিক্ষকগণের অধিকাংশই উচ্চতর ডিগ্রীধারী ও মেধাবী। প্রধান শিক্ষক পদে সরাসরি চাকরি লাভের নূ্যনতম শিক্ষাগত যোগ্যতা মাস্টার্স ডিগ্রী। সহকারী শিক্ষকগণেরও অনেকেই অনার্স/মাস্টার্স ডিগ্রীধারী। তাদের অনেকের শিক্ষা জীবনে ২/৩টি ১ম বিভাগ/ শ্রেণী রয়েছে। তাদেরকে সিইনএড/বিএড/এমএড ও সাব-ক্লাষ্টার প্রশিক্ষণ ছাড়াও দক্ষ শিক্ষক কতর্ৃক নিয়মিতভাবে বিষয়ভিত্তিক প্রশিক্ষণ দেয়া হচ্ছে। শিক্ষকগণ পাঠদানে যথেষ্ট দক্ষ। কাজেই পাঠদান পর্যবেক্ষণ করে পাঠ উপস্থাপনার কলাকৌশল শেখানোর প্রয়োজনীয়তা খুব নেই বললেই চলে।
দিনব্যাপী পরিদর্শনের আর একটি নেতিবাচক দিক হলো পরিদর্শক অধিকাংশ সময় শ্রেণীকক্ষে থেকে পাঠ পর্যবেক্ষণ করেন। ঊধর্্বতন কর্মকর্তার উপস্থিতিতে পাঠদানে শিক্ষকও পাঠ উপস্থাপনে স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করেন না। শিক্ষক হারিয়ে ফেলেন পাঠদানের স্বাভাবিক গতি। ফলে শেখন শেখানো কার্যক্রম বিঘি্নত হয়। প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর কতর্ৃক নির্ধারিত ও সরবরাহকৃত ছকে বিদ্যালয় পরিদর্শন করা হয়। পরিদর্শন ফর্মের ১৯টি ক্রমিক ও ৪০টি সাব-ক্রমিকে অনেক তথ্য উপস্থাপনের সুযোগ রাখা হলেও ছকিটি মানসম্মত নয়। পরিদর্শন ছকটি আরো পরিমার্জন করা প্রয়োজন।
সহকারী উপজেলা শিক্ষা অফিসারদের দিনব্যাপী স্কুল পরিদর্শনের শর্ত মুক্ত করে প্রতি মাসে প্রতিটি বিদ্যালয় পরিদর্শনের ব্যবস্থা করা এবং দূরবর্তী বিদ্যালয় পরিদর্শনে যাওয়া-আসার পথে যতগুলো বিদ্যালয় অতিক্রম করতে হয় তার সবগুলো সংক্ষিপ্ত পরিদর্শনের সুযোগ দেয়া হলে শিক্ষকগণের সময়মত আগমন, প্রস্থান ও ক্লাস রুটিন অনুসরণ নিশ্চিত হবে। একটি বিদ্যালয় বছরে দু'চার বার নয়, প্রতি মাসে প্রতিটি বিদ্যালয় ২/৩ বার পরিদর্শন সম্ভব হবে। যা প্রাথমিক শিক্ষার মানোন্নয়নের জন্য অপরিহার্য।
===========================
পান্থজনঃ কী পাই নি তারি হিসাব মিলাতে মন মোর নহে রাজী বাঙালির বৌদ্ধিক ঐতিহ্য ৭২-এর সংবিধানের আলোকে কি রূপকল্প বদল করা উচিত নয়? জুলিয়ান অ্যাসাঞ্জ :নতুন যুগের বার্তাবাহক প্রশাসনে জনগণের আস্থা অর্জন জরুরি পরিবেশ সুরক্ষায় তরল বর্জ্য ব্যবস্থাপনা রাত যায় দিন আসে শিক্ষা ছাড়া অর্থনৈতিক মুক্তি অসম্ভব ভালবাসা নিভিয়ে দেয় হিংসার আগুন মহান মুক্তিযুদ্ধঃ প্রত্যাশা ও প্রাপ্তি রহস্যের পর্দা সরিয়ে দ্যুতিময় এমিলি ডিকিনসন বেগম রোকেয়াঃ নারী জাগরণের বিস্ময়কর প্রতিভা শিক্ষারমান ও সমকালীন প্রেক্ষাপট বিজয় দিবসঃ অর্জন ও সম্ভাবনা একটি ট্রেন জার্নির ছবি ও মাইকেলের জীবন দর্শন ডক্টর ইউনূসকে নিয়ে বিতর্ক উচ্চশিক্ষায় বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের সম্ভাবনা বাংলাদেশ ও গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার স্বপ্ন ক্ষুদ্রঋণ ও বাংলাদেশের দারিদ্র্য শেয়ারবাজারে লঙ্কাকাণ্ড মুক্তিযুদ্ধের অঙ্গীকার শক্ত ভিত ছাড়া উঁচু ভবন হয় না ট্রেন টু বেনাপোল বনের নাম দুধপুকুরিয়া নথি প্রকাশ অব্যাহত রাখার অঙ্গীকার অ্যাসাঞ্জের ছিটমহলবাসীর নাগরিক অধিকার শিক্ষা আসলে কোনটা জীবন ব্যাকরণঃ হিরালি ন্যাটো ও রাশিয়ার সমঝোতা ইরানের ওপর কি প্রভাব ফেলবে জার্নি বাই ট্রেন পারিষদদলে বলেঃ চরাঞ্চলের ভূমি ব্যবস্থাপনা সচেতন হলে শিশু প্রতিবন্ধী হয় না স্মৃতির জানালায় বিজয়ের মাস বিচারপতিদের সামনে যখন ‘ঘুষ’ কয়লানীতিঃ প্রথম থেকে দশম খসড়ার পূর্বাপর শ্বাপদসংকুল পথ মুক্তিযুদ্ধে গ্রাম ১২ বছর আগে বিষয়টি নিষ্পত্তি হয়েছে চট্টগ্রাম ইপিজেডে সংঘর্ষে নিহত ৪ ড. ইউনূস : প্রতিটি বাংলাদেশির গৌরব জলাভূমিবাসীদের দুনিয়ায় আবার..
দৈনিক ইত্তেফাক এর সৌজন্যে
লেখকঃ মো. শহীদ উল্লাহ
গবেষক
এই আলোচনা'টি পড়া হয়েছে...
পান্থজনঃ কী পাই নি তারি হিসাব মিলাতে মন মোর নহে রাজী বাঙালির বৌদ্ধিক ঐতিহ্য ৭২-এর সংবিধানের আলোকে কি রূপকল্প বদল করা উচিত নয়? জুলিয়ান অ্যাসাঞ্জ :নতুন যুগের বার্তাবাহক প্রশাসনে জনগণের আস্থা অর্জন জরুরি পরিবেশ সুরক্ষায় তরল বর্জ্য ব্যবস্থাপনা রাত যায় দিন আসে শিক্ষা ছাড়া অর্থনৈতিক মুক্তি অসম্ভব ভালবাসা নিভিয়ে দেয় হিংসার আগুন মহান মুক্তিযুদ্ধঃ প্রত্যাশা ও প্রাপ্তি রহস্যের পর্দা সরিয়ে দ্যুতিময় এমিলি ডিকিনসন বেগম রোকেয়াঃ নারী জাগরণের বিস্ময়কর প্রতিভা শিক্ষারমান ও সমকালীন প্রেক্ষাপট বিজয় দিবসঃ অর্জন ও সম্ভাবনা একটি ট্রেন জার্নির ছবি ও মাইকেলের জীবন দর্শন ডক্টর ইউনূসকে নিয়ে বিতর্ক উচ্চশিক্ষায় বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের সম্ভাবনা বাংলাদেশ ও গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার স্বপ্ন ক্ষুদ্রঋণ ও বাংলাদেশের দারিদ্র্য শেয়ারবাজারে লঙ্কাকাণ্ড মুক্তিযুদ্ধের অঙ্গীকার শক্ত ভিত ছাড়া উঁচু ভবন হয় না ট্রেন টু বেনাপোল বনের নাম দুধপুকুরিয়া নথি প্রকাশ অব্যাহত রাখার অঙ্গীকার অ্যাসাঞ্জের ছিটমহলবাসীর নাগরিক অধিকার শিক্ষা আসলে কোনটা জীবন ব্যাকরণঃ হিরালি ন্যাটো ও রাশিয়ার সমঝোতা ইরানের ওপর কি প্রভাব ফেলবে জার্নি বাই ট্রেন পারিষদদলে বলেঃ চরাঞ্চলের ভূমি ব্যবস্থাপনা সচেতন হলে শিশু প্রতিবন্ধী হয় না স্মৃতির জানালায় বিজয়ের মাস বিচারপতিদের সামনে যখন ‘ঘুষ’ কয়লানীতিঃ প্রথম থেকে দশম খসড়ার পূর্বাপর শ্বাপদসংকুল পথ মুক্তিযুদ্ধে গ্রাম ১২ বছর আগে বিষয়টি নিষ্পত্তি হয়েছে চট্টগ্রাম ইপিজেডে সংঘর্ষে নিহত ৪ ড. ইউনূস : প্রতিটি বাংলাদেশির গৌরব জলাভূমিবাসীদের দুনিয়ায় আবার..
দৈনিক ইত্তেফাক এর সৌজন্যে
লেখকঃ মো. শহীদ উল্লাহ
গবেষক
এই আলোচনা'টি পড়া হয়েছে...
No comments