বুফনের কণ্ঠে উল্টো সুর
বুড়ো দল’ তকমা লেগে গিয়েছিল বেশ আগেই। বিশ্বকাপেও এমন নামের যথার্থতা প্রমাণ করেছে ইতালি। তিরিশের বেশি বয়সী ৯ জন ফুটবলার নিয়ে দক্ষিণ আফ্রিকায় আসা বিশ্ব চ্যাম্পিয়নরা বিদায় নিয়েছে প্রথম রাউন্ড থেকে। দলের দুর্দশার জন্য বিশেষজ্ঞরা দায়ী করেছেন ওই ‘বুড়ো’দেরই। অথচ উল্টো সুর জিয়ানলুইজি বুফনের কণ্ঠে। তাঁর দাবি, দলের এমন ব্যর্থতা অভিজ্ঞতার অভাবেই!
‘সবচেয়ে বড় সমস্যা ছিল স্কোয়াডে অনেক তরুণ ফুটবলার ছিল, যাদের এ ধরনের বড় টুর্নামেন্টে খেলার অভিজ্ঞতা নেই। স্বাভাবিকভাবেই মানসিক দিক থেকে ওরা ছিল দুর্বল’—প্রথম রাউন্ড থেকে বাদ পড়ার কারণ ব্যাখ্যা করেছেন বুফন।
ইতালির ম্যাচগুলোর দিকে তাকালে বুফনের কথার সঙ্গে একমত হওয়ার মতো লোক খুব একটা পাওয়া যাবে না। বিশ্বকাপে ইতালির তিন ম্যাচে মোটামুটি নিয়মিত খেলেছেন এমন ফুটবলারদের মধ্যে একমাত্র ডিফেন্ডার ডোমেনিকো ক্রিসিতোর বয়সই ছিল তেইশের কম। নিয়মিত খেলা খেলোয়াড়দের মধ্যে ১০টির কম আন্তর্জাতিক ম্যাচ খেলেছিলেন কেবল ক্রিসিতো এবং বুফনের ইনজুরিতে সুযোগ পাওয়া গোলকিপার ফ্রেদেরিকো মার্চেত্তি।
বুফন বলছেন, ‘গত বছর কনফেডারেশনস কাপের পরই প্রচারমাধ্যমে সমানে ২০০৬ বিশ্বকাপ খেলা ফুটবলারদের বাদ দেওয়ার জন্য প্রচারণা চলতে লাগল। কিন্তু বাস্তবতা হলো, অভিজ্ঞ ফুটবলারদের প্রয়োজন আছে।’
এই দল বাছাই করেছেন যিনি, সেই কোচ মার্সেলো লিপ্পিকেও ব্যর্থতার কোনো দায় দিতে রাজি নন ইতালির হয়ে চতুর্থ সর্বোচ্চ ম্যাচ খেলা বুফন। তাঁর ভাষাষ, লিপ্পি একজন ‘জয়ী’ কোচ।
ইতালির ব্যর্থতায় কিছুটা ভূমিকা আছে বুফনের ইনজুরিরও। প্যারাগুয়ের বিপক্ষে প্রথম ম্যাচেই নিতম্বের পুরোনো ইনজুরিতে পড়েন ইতালির এক নম্বর গোলরক্ষক। তাঁর জায়গায় খুব একটা সুবিধা করতে পারেননি মার্চেত্তি। নিতম্বে এরই মধ্যে অস্ত্রোপচার করিয়েছেন বুফন। আশা করছেন, তিন-চার মাসের মধ্যেই ফিরতে পারবেন মাঠে। জুভেন্টাসের হয়ে সিরি ‘আ’র নতুন মৌসুমের প্রথম কয়েকটি ম্যাচ অবশ্য খেলতে পারবে না। জাতীয় দলে যখনই ফিরবেন পেয়ে যাবেন পরম নির্ভরতায় এক যুগ ধরে ইতালির গোলবার সামলানোর পুরস্কার—অধিনায়কত্ব।
‘সবচেয়ে বড় সমস্যা ছিল স্কোয়াডে অনেক তরুণ ফুটবলার ছিল, যাদের এ ধরনের বড় টুর্নামেন্টে খেলার অভিজ্ঞতা নেই। স্বাভাবিকভাবেই মানসিক দিক থেকে ওরা ছিল দুর্বল’—প্রথম রাউন্ড থেকে বাদ পড়ার কারণ ব্যাখ্যা করেছেন বুফন।
ইতালির ম্যাচগুলোর দিকে তাকালে বুফনের কথার সঙ্গে একমত হওয়ার মতো লোক খুব একটা পাওয়া যাবে না। বিশ্বকাপে ইতালির তিন ম্যাচে মোটামুটি নিয়মিত খেলেছেন এমন ফুটবলারদের মধ্যে একমাত্র ডিফেন্ডার ডোমেনিকো ক্রিসিতোর বয়সই ছিল তেইশের কম। নিয়মিত খেলা খেলোয়াড়দের মধ্যে ১০টির কম আন্তর্জাতিক ম্যাচ খেলেছিলেন কেবল ক্রিসিতো এবং বুফনের ইনজুরিতে সুযোগ পাওয়া গোলকিপার ফ্রেদেরিকো মার্চেত্তি।
বুফন বলছেন, ‘গত বছর কনফেডারেশনস কাপের পরই প্রচারমাধ্যমে সমানে ২০০৬ বিশ্বকাপ খেলা ফুটবলারদের বাদ দেওয়ার জন্য প্রচারণা চলতে লাগল। কিন্তু বাস্তবতা হলো, অভিজ্ঞ ফুটবলারদের প্রয়োজন আছে।’
এই দল বাছাই করেছেন যিনি, সেই কোচ মার্সেলো লিপ্পিকেও ব্যর্থতার কোনো দায় দিতে রাজি নন ইতালির হয়ে চতুর্থ সর্বোচ্চ ম্যাচ খেলা বুফন। তাঁর ভাষাষ, লিপ্পি একজন ‘জয়ী’ কোচ।
ইতালির ব্যর্থতায় কিছুটা ভূমিকা আছে বুফনের ইনজুরিরও। প্যারাগুয়ের বিপক্ষে প্রথম ম্যাচেই নিতম্বের পুরোনো ইনজুরিতে পড়েন ইতালির এক নম্বর গোলরক্ষক। তাঁর জায়গায় খুব একটা সুবিধা করতে পারেননি মার্চেত্তি। নিতম্বে এরই মধ্যে অস্ত্রোপচার করিয়েছেন বুফন। আশা করছেন, তিন-চার মাসের মধ্যেই ফিরতে পারবেন মাঠে। জুভেন্টাসের হয়ে সিরি ‘আ’র নতুন মৌসুমের প্রথম কয়েকটি ম্যাচ অবশ্য খেলতে পারবে না। জাতীয় দলে যখনই ফিরবেন পেয়ে যাবেন পরম নির্ভরতায় এক যুগ ধরে ইতালির গোলবার সামলানোর পুরস্কার—অধিনায়কত্ব।
No comments