কিউবা ৫২ জন রাজনৈতিক বন্দীকে মুক্তি দিচ্ছে
কিউবা ৫২ জন ভিন্নমতাবলম্বী রাজনৈতিক বন্দীকে মুক্তি দিতে রাজি হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার থেকেই মুক্তি দেওয়ার এ প্রক্রিয়া শুরু হয়। তিন-চার মাসের মধ্যে এঁদের মুক্তি দেওয়া হবে। গত কয়েক দশকের মধ্যে কিউবায় এটাই সবচেয়ে বেশি রাজনৈতিক বন্দী মুক্তি দেওয়ার ঘটনা।
কিউবার প্রেসিডেন্ট রাউল কাস্ত্রো ও সফররত স্পেনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী মিগুয়েল অ্যাঞ্জেল মরাটিনোসের মধ্যে বৈঠকের পর রাজনৈতিক বন্দীদের মুক্তি দেওয়ার এ ঘোষণা আসল। স্পেনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী কিউবা সরকারের এ উদ্যোগকে স্বাগত জানিয়ে বলেছেন, এর ফলে কিউবায় নতুন যুগের সূচনা হলো।
মুক্তিপ্রাপ্ত পাঁচজন বন্দীকে অ্যাঞ্জেলের সঙ্গে করে স্পেন নিয়ে যাওয়ার কথা রয়েছে। অবশিষ্ট ৪৭ বন্দীকেও স্পেন সরকার রাজনৈতিক আশ্রয় দেওয়ার কথা জানিয়েছে। ২০০৩ সাল থেকে কিউবা যে ৭৫ জন ভিন্নমতাবলম্বী রাজনীতিক, বুদ্ধিজীবী ও সাংবাদিককে গ্রেপ্তার করেছে, তাঁদের ৫২ জনকেই মুক্তি দেওয়া হচ্ছে। তাঁদের ছয় থেকে ২৮ বছর পর্যন্ত সাজা হয়েছে।
কিউবার রোমান ক্যাথলিক গির্জার আর্চবিশপ কার্ডিনাল জেইমি ওর্তেগা ও মোরাশন বিষয়টি নিয়ে প্রেসিডেন্ট রাউল কাস্ত্রোর সঙ্গে দীর্ঘ ছয় ঘণ্টা বৈঠক করেন। বৈঠকের পর মোরাশন জানান, কাস্ত্রো তাঁদের বলেছেন, মুক্তিপ্রাপ্ত ব্যক্তিরা কিউবায় বেড়াতে আসতে পারবেন, আত্মীয়স্বজনের সঙ্গে দেখা ও যোগাযোগ করতে পারেবেন এবং তাঁদের সম্পত্তিও সরকার বাজেয়াপ্ত করবে না। মুক্তির ঘোষণাপ্রাপ্ত ব্যক্তিদের সরকার ব্ল্যাকমেইলও করবে না—এ নিশ্চয়তা দেওয়া হয়েছে বলে তিনি জানান।
গত ফেব্রুয়ারি মাসে রাজনৈতিক বন্দীদের মুক্তির দাবিতে আমরণ অনশনে একজন বন্দীর মৃত্যুর পরই বিষয়টি বিশ্ববাসীর নজরে আসে। রাজনৈতিক বন্দীদের ছেড়ে দিতে কিউবার ওপর চাপ আসে বিভিন্ন দেশ থেকে। সম্প্রতি একই দাবিতে আরেকজন বন্দী আমরণ অনশন করতে গিয়ে মৃত্যুর কাছাকাছি পৌঁছালে কিউবা সরকার বিব্রতকর অবস্থায় পড়ে যায়।
কিউবার প্রেসিডেন্ট রাউল কাস্ত্রো ও সফররত স্পেনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী মিগুয়েল অ্যাঞ্জেল মরাটিনোসের মধ্যে বৈঠকের পর রাজনৈতিক বন্দীদের মুক্তি দেওয়ার এ ঘোষণা আসল। স্পেনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী কিউবা সরকারের এ উদ্যোগকে স্বাগত জানিয়ে বলেছেন, এর ফলে কিউবায় নতুন যুগের সূচনা হলো।
মুক্তিপ্রাপ্ত পাঁচজন বন্দীকে অ্যাঞ্জেলের সঙ্গে করে স্পেন নিয়ে যাওয়ার কথা রয়েছে। অবশিষ্ট ৪৭ বন্দীকেও স্পেন সরকার রাজনৈতিক আশ্রয় দেওয়ার কথা জানিয়েছে। ২০০৩ সাল থেকে কিউবা যে ৭৫ জন ভিন্নমতাবলম্বী রাজনীতিক, বুদ্ধিজীবী ও সাংবাদিককে গ্রেপ্তার করেছে, তাঁদের ৫২ জনকেই মুক্তি দেওয়া হচ্ছে। তাঁদের ছয় থেকে ২৮ বছর পর্যন্ত সাজা হয়েছে।
কিউবার রোমান ক্যাথলিক গির্জার আর্চবিশপ কার্ডিনাল জেইমি ওর্তেগা ও মোরাশন বিষয়টি নিয়ে প্রেসিডেন্ট রাউল কাস্ত্রোর সঙ্গে দীর্ঘ ছয় ঘণ্টা বৈঠক করেন। বৈঠকের পর মোরাশন জানান, কাস্ত্রো তাঁদের বলেছেন, মুক্তিপ্রাপ্ত ব্যক্তিরা কিউবায় বেড়াতে আসতে পারবেন, আত্মীয়স্বজনের সঙ্গে দেখা ও যোগাযোগ করতে পারেবেন এবং তাঁদের সম্পত্তিও সরকার বাজেয়াপ্ত করবে না। মুক্তির ঘোষণাপ্রাপ্ত ব্যক্তিদের সরকার ব্ল্যাকমেইলও করবে না—এ নিশ্চয়তা দেওয়া হয়েছে বলে তিনি জানান।
গত ফেব্রুয়ারি মাসে রাজনৈতিক বন্দীদের মুক্তির দাবিতে আমরণ অনশনে একজন বন্দীর মৃত্যুর পরই বিষয়টি বিশ্ববাসীর নজরে আসে। রাজনৈতিক বন্দীদের ছেড়ে দিতে কিউবার ওপর চাপ আসে বিভিন্ন দেশ থেকে। সম্প্রতি একই দাবিতে আরেকজন বন্দী আমরণ অনশন করতে গিয়ে মৃত্যুর কাছাকাছি পৌঁছালে কিউবা সরকার বিব্রতকর অবস্থায় পড়ে যায়।
No comments