উরুগুয়ে-জার্মানির গৌরবের লড়াই
কান্নাভেজা বিদায় হয়ে গেছে দুই দলেরই। বিশ্বকাপের ফাইনাল, তারপর সোনার শিরোপায় চুমু—এসব স্বপ্ন উড়ে গেছে আগেই। তার পরও কাল আরেকবার লড়াইয়ে নামতে হচ্ছে জার্মানি ও উরুগুয়েকে। তৃতীয় স্থান নির্ধারণী এ লড়াই দুই দলের জন্য শুধুই গৌরব অর্জনের। কান্না আর শোক কাটিয়ে জয় নিয়ে দেশে ফেরার উপলক্ষ। তবে জয় আসুক আর না আসুক, মাথা উঁচু করেই দেশের ফেরার কথা উভয় দলের।
এককালের বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন তারা। বিশ্বকাপের প্রথম শিরোপার মালিক উরুগুয়ে ১৯৫০ সালে মাত্র দ্বিতীয় অংশগ্রহণেই জয় করে নেয় আরও একটি বিশ্বকাপ শিরোপা। এরপর ৬০ বছরের খরা। এককালের অবিসংবাদিত সেরারা পতনের খাদ বেয়ে নিচে নেমে গেছে অতলে। বিশ্বকাপ শিরোপা দূরে থাক, দলটি সর্বশেষ বিশ্বকাপের শেষ চারে খেলেছে আজ থেকে ৪০ বছর আগে—সেই ১৯৭০ সালে। এবারের বিশ্বকাপ উরুগুয়ের ফুটবলের পুনর্জাগরণের ইতিহাস হয়েই রইবে। ফাইনালে ওঠা হয়নি তাতে কী। ফুটবলাররা যা অর্জন করেছেন তা-ই উরুগুয়ের সোনালি ইতিহাস তুলে ধরার জন্য যথেষ্ট।
মাথা উঁচু রাখার মতো যথেষ্ট অর্জন রয়েছে জার্মানিরও। তিনবার বিশ্বকাপ জয়ের কৃতিত্ব দেখিয়েছে জার্মানি। পরপর তিনটি বিশ্বকাপের ফাইনালে খেলার রেকর্ডও আছে তাদের। মাঝখানে কেবল ’৯৪ ও ’৯৮-এর বিশ্বকাপ বাদ দিলে সবগুলোতেই সেমিফাইনাল পর্যন্ত খেলেছে দলটি। এবার দ্বিতীয় রাউন্ডে ইংল্যান্ড, আর কোয়ার্টার ফাইনালে শিরোপার অন্যতম দাবিদার আর্জেন্টিনাকে গুঁড়িয়ে শেষ চারে উঠেছিল জার্মানি। স্পেনের কাছে ১-০ গোলে হেরে ফাইনালে ওঠা হয়নি। তবে তরুণ দলটি যেভাবে খেলেছে তাতে গর্ব করতেই পারে জার্মানরা।
এত সফলতার পর হার নিয়ে দেশে ফেরাটা একটু কেমন দেখায় না? গৌরবের লড়াইয়ে তাই জয় নিয়েই ভাবছে সেমিফাইনাল থেকে ছিটকে পড়া জার্মানি ও উরুগুয়ে। জার্মান কোচ জোয়াকিম লো রয়টার্সকে সরাসরি বলেই ফেললেন, ‘মাথা নিচু করে দেশে ফিরতে কেউ চায় না। শেষ ম্যাচটিতে জয় পেতে চাই আমরা।’ হালকা ইনজুরিতে আছেন উরুগুয়ের সফলতার নায়ক ডিয়েগো ফোরলান। তৃতীয় স্থান নির্ধারণী ম্যাচটিকে উরুগুয়ের জন্য গুরুত্বপূর্ণ আখ্যা দিয়ে ফোরলান বলছেন, ‘আমি এই ম্যাচে খেলতে চাই। আশা করছি, শনিবার ঠিকই সুস্থ হয়ে উঠব।’
এককালের বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন তারা। বিশ্বকাপের প্রথম শিরোপার মালিক উরুগুয়ে ১৯৫০ সালে মাত্র দ্বিতীয় অংশগ্রহণেই জয় করে নেয় আরও একটি বিশ্বকাপ শিরোপা। এরপর ৬০ বছরের খরা। এককালের অবিসংবাদিত সেরারা পতনের খাদ বেয়ে নিচে নেমে গেছে অতলে। বিশ্বকাপ শিরোপা দূরে থাক, দলটি সর্বশেষ বিশ্বকাপের শেষ চারে খেলেছে আজ থেকে ৪০ বছর আগে—সেই ১৯৭০ সালে। এবারের বিশ্বকাপ উরুগুয়ের ফুটবলের পুনর্জাগরণের ইতিহাস হয়েই রইবে। ফাইনালে ওঠা হয়নি তাতে কী। ফুটবলাররা যা অর্জন করেছেন তা-ই উরুগুয়ের সোনালি ইতিহাস তুলে ধরার জন্য যথেষ্ট।
মাথা উঁচু রাখার মতো যথেষ্ট অর্জন রয়েছে জার্মানিরও। তিনবার বিশ্বকাপ জয়ের কৃতিত্ব দেখিয়েছে জার্মানি। পরপর তিনটি বিশ্বকাপের ফাইনালে খেলার রেকর্ডও আছে তাদের। মাঝখানে কেবল ’৯৪ ও ’৯৮-এর বিশ্বকাপ বাদ দিলে সবগুলোতেই সেমিফাইনাল পর্যন্ত খেলেছে দলটি। এবার দ্বিতীয় রাউন্ডে ইংল্যান্ড, আর কোয়ার্টার ফাইনালে শিরোপার অন্যতম দাবিদার আর্জেন্টিনাকে গুঁড়িয়ে শেষ চারে উঠেছিল জার্মানি। স্পেনের কাছে ১-০ গোলে হেরে ফাইনালে ওঠা হয়নি। তবে তরুণ দলটি যেভাবে খেলেছে তাতে গর্ব করতেই পারে জার্মানরা।
এত সফলতার পর হার নিয়ে দেশে ফেরাটা একটু কেমন দেখায় না? গৌরবের লড়াইয়ে তাই জয় নিয়েই ভাবছে সেমিফাইনাল থেকে ছিটকে পড়া জার্মানি ও উরুগুয়ে। জার্মান কোচ জোয়াকিম লো রয়টার্সকে সরাসরি বলেই ফেললেন, ‘মাথা নিচু করে দেশে ফিরতে কেউ চায় না। শেষ ম্যাচটিতে জয় পেতে চাই আমরা।’ হালকা ইনজুরিতে আছেন উরুগুয়ের সফলতার নায়ক ডিয়েগো ফোরলান। তৃতীয় স্থান নির্ধারণী ম্যাচটিকে উরুগুয়ের জন্য গুরুত্বপূর্ণ আখ্যা দিয়ে ফোরলান বলছেন, ‘আমি এই ম্যাচে খেলতে চাই। আশা করছি, শনিবার ঠিকই সুস্থ হয়ে উঠব।’
No comments