পুরো মুখমণ্ডল প্রতিস্থাপনের দাবি করলেন ফরাসি চিকিৎসকেরা
এবার ফরাসি চিকিৎসকেরা দাবি করেছেন, বিশ্বে তাঁরাই প্রথম চোখের পাতাসহ পূর্ণাঙ্গ মুখমণ্ডল সফলভাবে প্রতিস্থাপন করেছেন। গতকাল বৃহস্পতিবার ফ্রান্সের লো পাখিজিঁয়া অজুগোদুই সংবাদপত্রে প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে এ কথা বলা হয়েছে। এর আগে গত এপ্রিলে স্পেনের চিকিৎসকেরা দাবি করেছিলেন, তাঁরাও একই ধরনের অস্ত্রোপচার করেছেন। খবর এএফপির।
গত জুনের শেষের দিকে জেরোম (৩৫) নামের ব্যক্তির মুখে এ অস্ত্রোপচার করা হয়। তাঁর মুখমণ্ডল জন্ম থেকে বিকৃত ছিল। অস্ত্রোপচার করা হয় প্যারিসের উপশহরের ক্রেতেই অঁরি মদখ হাসপাতালে।
হাসপাতালটির রিকন্সট্রাকটিভ সার্জারি বিভাগের প্রধান লরা লাতিয়েরি বলেন, ‘এ ধরনের অস্ত্রোপচার বিশ্বে এটাই প্রথম। আমার রোগী এখন ভালো আছে। তিনি হাঁটছেন, খাচ্ছেন ও কথা বলছেন। তাঁর নতুন মুখে দাড়ি গজাচ্ছে।’
চিকিৎসক লরা জানান, অস্ত্রোপচারের পর রোগী যখন প্রথম আয়নায় নিজেকে দেখেন, তখন তিনি চমকে ওঠেন। এই প্রতিস্থাপনের জন্য তিনি দুই বছর ধরে অপেক্ষা করছিলেন। তিনি খুব খুশি।
অস্ত্রোপচারের ব্যাপারে তাৎক্ষণিকভাবে ওই রোগী ও চিকিৎসক কারও সঙ্গে বার্তা সংস্থা এএফপি কথা বলতে পারেনি।
গতকাল সকাল পর্যন্ত হাসপাতাল কর্তৃপক্ষও আনুষ্ঠানিক কোনো ঘোষণা দেয়নি।
অস্ত্রোপচারের জন্য একটি মৃতদেহ থেকে মুখ, চোখের পাতাসহ পুরো মুখমণ্ডল নেওয়া হয়। পরে তা প্রতিস্থাপন করা হয় ওই ব্যক্তির মুখমণ্ডলে। একটি অণুবীক্ষণ যন্ত্র দিয়ে স্নায়ু ও রক্তনালির পথ যুক্ত করা হয়।
লরার বরাত দিয়ে পত্রাকাটি জানায়, চোখের পাতাসহ আমরাই প্রথম পূর্ণাঙ্গ মুখমণ্ডল প্রতিস্থাপন করেছি। আমি গর্বিত, কারণ এটা ফ্রান্সে হয়েছে। লরা জানান, ১০ জনেরও কম মানুষের মুখে এ ধরনের অস্ত্রোপচার করা হয়েছে।
এর আগে গত এপ্রিলে স্পেনের বার্সেলোনার ভল হেবরন বিশ্ববিদ্যালয় হাসপাতালের ৩০ জনের একটি শক্তিশালী দল জানায়, তারা দুর্ঘটনায় গুরুতর আহত এক তরুণের শরীরে পুরো মুখমণ্ডল প্রতিস্থাপন করেছে।
এর আগে ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশে মুখমণ্ডল প্রতিস্থাপনের খবর পাওয়া গেছে। তাঁদের মধ্যে তিনজন ফ্রান্সের। পাঁচ বছর আগে ফ্রান্সের চিকিৎসকেরা প্রথমবারের মতো আংশিক মুখমণ্ডল প্রতিস্থাপনের দাবি করেছিলেন।
গত জুনের শেষের দিকে জেরোম (৩৫) নামের ব্যক্তির মুখে এ অস্ত্রোপচার করা হয়। তাঁর মুখমণ্ডল জন্ম থেকে বিকৃত ছিল। অস্ত্রোপচার করা হয় প্যারিসের উপশহরের ক্রেতেই অঁরি মদখ হাসপাতালে।
হাসপাতালটির রিকন্সট্রাকটিভ সার্জারি বিভাগের প্রধান লরা লাতিয়েরি বলেন, ‘এ ধরনের অস্ত্রোপচার বিশ্বে এটাই প্রথম। আমার রোগী এখন ভালো আছে। তিনি হাঁটছেন, খাচ্ছেন ও কথা বলছেন। তাঁর নতুন মুখে দাড়ি গজাচ্ছে।’
চিকিৎসক লরা জানান, অস্ত্রোপচারের পর রোগী যখন প্রথম আয়নায় নিজেকে দেখেন, তখন তিনি চমকে ওঠেন। এই প্রতিস্থাপনের জন্য তিনি দুই বছর ধরে অপেক্ষা করছিলেন। তিনি খুব খুশি।
অস্ত্রোপচারের ব্যাপারে তাৎক্ষণিকভাবে ওই রোগী ও চিকিৎসক কারও সঙ্গে বার্তা সংস্থা এএফপি কথা বলতে পারেনি।
গতকাল সকাল পর্যন্ত হাসপাতাল কর্তৃপক্ষও আনুষ্ঠানিক কোনো ঘোষণা দেয়নি।
অস্ত্রোপচারের জন্য একটি মৃতদেহ থেকে মুখ, চোখের পাতাসহ পুরো মুখমণ্ডল নেওয়া হয়। পরে তা প্রতিস্থাপন করা হয় ওই ব্যক্তির মুখমণ্ডলে। একটি অণুবীক্ষণ যন্ত্র দিয়ে স্নায়ু ও রক্তনালির পথ যুক্ত করা হয়।
লরার বরাত দিয়ে পত্রাকাটি জানায়, চোখের পাতাসহ আমরাই প্রথম পূর্ণাঙ্গ মুখমণ্ডল প্রতিস্থাপন করেছি। আমি গর্বিত, কারণ এটা ফ্রান্সে হয়েছে। লরা জানান, ১০ জনেরও কম মানুষের মুখে এ ধরনের অস্ত্রোপচার করা হয়েছে।
এর আগে গত এপ্রিলে স্পেনের বার্সেলোনার ভল হেবরন বিশ্ববিদ্যালয় হাসপাতালের ৩০ জনের একটি শক্তিশালী দল জানায়, তারা দুর্ঘটনায় গুরুতর আহত এক তরুণের শরীরে পুরো মুখমণ্ডল প্রতিস্থাপন করেছে।
এর আগে ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশে মুখমণ্ডল প্রতিস্থাপনের খবর পাওয়া গেছে। তাঁদের মধ্যে তিনজন ফ্রান্সের। পাঁচ বছর আগে ফ্রান্সের চিকিৎসকেরা প্রথমবারের মতো আংশিক মুখমণ্ডল প্রতিস্থাপনের দাবি করেছিলেন।
No comments