তালেবান হামলায় ১৪ জন আফগান পুলিশ নিহত
আফগানিস্তানের উত্তরাঞ্চলে তিনটি পৃথক হামলায় কমপক্ষে ১৪ জন আফগান পুলিশ এবং একজন সরকারি কর্মকর্তা নিহত হয়েছে। আজ রোববার আফগান সরকার এবং নিরাপত্তা কর্মকর্তাদের বরাত দিয়ে বার্তা সংস্থা রয়টার্স এ তথ্য জানিয়েছে।
কুন্দুজ প্রদেশে অবস্থিত ইমামসাহেব জেলার প্রশাসক আইয়ুব আকিয়ার জানিয়েছেন, শনিবার রাতে সন্ত্রাসীরা জেলার একটি পুলিশের চেকপোস্ট উড়িয়ে দিলে ঘটনাস্থলেই পুলিশের নয়জন সদস্য নিহত হন।এদিকে, কুন্দুজেই এক বোমার আঘাতে নিহত হন কুয়ালেহ জাল জেলা পুলিশের প্রধান। এই হামলায় তাঁর গাড়িচালকও নিহত হন।
অন্যদিকে তুলনামূলক শান্তিপূর্ণ বাদাখশান প্রদেশে রাস্তার পাশে পুঁতে রাখা বোমার আঘাতে নিহত হয়েছেন পুলিশের আরও পাঁচজন সদস্য।নিম্নমানের প্রশিক্ষণ, স্বল্প বেতন ও অপেক্ষকৃত পুরোনো অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে যাত্রা শুরু করা আফগান পুলিশ প্রায়ই তালেবান হামলার শিকার হচ্ছে। দিন দিন এই হামলা বেড়ে চলেছে বলে জানা গেছে।
আফগানিস্তানের নবনিযুক্ত স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বিসমিল্লাহ খান গত সপ্তাহে আফগানিস্তানের পুলিশের জন্য উন্নত প্রশিক্ষণ পরিকল্পনার ঘোষণা দিয়েছেন, যাতে আফগান নিরাপত্তা বাহিনী যুক্তরাষ্ট্র ও ন্যাটো বাহিনীর কাছ থেকে দেশটির নিরাপত্তার দায়িত্ব গ্রহণ করতে পারে।
এদিকে কুন্দুজ মাত্র দুই বছর আগেও তালেবান বিদ্রোহীদের আওতার বাইরে ছিল বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা। কিন্তু বর্তমানে কুন্দুজে তালেবান সন্ত্রাসীদের আনাগোনা অনেকটাই বেড়ে যাওয়ার খবর পাওয়া গেছে। সেখানে অবস্থিত জার্মান সেনাসদস্যরা তালেবান বিদ্রোহীদের হামলার সহজ লক্ষ্যে পরিণত হয়েছে। কুন্দুজে প্রায়ই হামলা করে তালেবানরা দেশব্যাপী তাদের অস্তিত্ব প্রমাণ করার চেষ্টা করছে।
গতকাল শনিবার আরও একটি হামলায় পাকিস্তান সীমান্তের কাছে যুক্তরাষ্ট্রের ছয়জন সেনাসদস্য এবং ১২ জন আফগান নাগরিক নিহত হয়েছে। সন্ত্রাসীরা সেখানে একটি বাসে গুলি চালালে এই হতাহতের ঘটনা ঘটে।আফগানিস্তানের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর মুখপাত্র জিমারি বশরী জানান, গত সপ্তাহে একটি অভিযানে আফগান নিরাপত্তা বাহিনী প্রায় ৭০ জন বিদ্রোহীকে হত্যা করে। এ ছাড়া এ অভিযানে ৩৬ জন আহত হয় এবং ১৪০ জনকে আটক করা হয়।
আফগানিস্তানে ন্যাটো বাহিনীতে হতাহতের সংখ্যা জুন মাসে আরও বৃদ্ধি পেয়েছে। সেনা কমান্ডাররা অনুমান করছেন বিদ্রোহীদের বিরুদ্ধে অভিযানের ফলে দেশটিতে সহিংসতা আরও বেড়ে যাবে। এখন প্রশ্ন দেখা দিয়েছে, এসব হামলা থেকে কীভাবে ন্যাটোর সেন্যদের রক্ষা করা যাবে।
কুন্দুজ প্রদেশে অবস্থিত ইমামসাহেব জেলার প্রশাসক আইয়ুব আকিয়ার জানিয়েছেন, শনিবার রাতে সন্ত্রাসীরা জেলার একটি পুলিশের চেকপোস্ট উড়িয়ে দিলে ঘটনাস্থলেই পুলিশের নয়জন সদস্য নিহত হন।এদিকে, কুন্দুজেই এক বোমার আঘাতে নিহত হন কুয়ালেহ জাল জেলা পুলিশের প্রধান। এই হামলায় তাঁর গাড়িচালকও নিহত হন।
অন্যদিকে তুলনামূলক শান্তিপূর্ণ বাদাখশান প্রদেশে রাস্তার পাশে পুঁতে রাখা বোমার আঘাতে নিহত হয়েছেন পুলিশের আরও পাঁচজন সদস্য।নিম্নমানের প্রশিক্ষণ, স্বল্প বেতন ও অপেক্ষকৃত পুরোনো অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে যাত্রা শুরু করা আফগান পুলিশ প্রায়ই তালেবান হামলার শিকার হচ্ছে। দিন দিন এই হামলা বেড়ে চলেছে বলে জানা গেছে।
আফগানিস্তানের নবনিযুক্ত স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বিসমিল্লাহ খান গত সপ্তাহে আফগানিস্তানের পুলিশের জন্য উন্নত প্রশিক্ষণ পরিকল্পনার ঘোষণা দিয়েছেন, যাতে আফগান নিরাপত্তা বাহিনী যুক্তরাষ্ট্র ও ন্যাটো বাহিনীর কাছ থেকে দেশটির নিরাপত্তার দায়িত্ব গ্রহণ করতে পারে।
এদিকে কুন্দুজ মাত্র দুই বছর আগেও তালেবান বিদ্রোহীদের আওতার বাইরে ছিল বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা। কিন্তু বর্তমানে কুন্দুজে তালেবান সন্ত্রাসীদের আনাগোনা অনেকটাই বেড়ে যাওয়ার খবর পাওয়া গেছে। সেখানে অবস্থিত জার্মান সেনাসদস্যরা তালেবান বিদ্রোহীদের হামলার সহজ লক্ষ্যে পরিণত হয়েছে। কুন্দুজে প্রায়ই হামলা করে তালেবানরা দেশব্যাপী তাদের অস্তিত্ব প্রমাণ করার চেষ্টা করছে।
গতকাল শনিবার আরও একটি হামলায় পাকিস্তান সীমান্তের কাছে যুক্তরাষ্ট্রের ছয়জন সেনাসদস্য এবং ১২ জন আফগান নাগরিক নিহত হয়েছে। সন্ত্রাসীরা সেখানে একটি বাসে গুলি চালালে এই হতাহতের ঘটনা ঘটে।আফগানিস্তানের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর মুখপাত্র জিমারি বশরী জানান, গত সপ্তাহে একটি অভিযানে আফগান নিরাপত্তা বাহিনী প্রায় ৭০ জন বিদ্রোহীকে হত্যা করে। এ ছাড়া এ অভিযানে ৩৬ জন আহত হয় এবং ১৪০ জনকে আটক করা হয়।
আফগানিস্তানে ন্যাটো বাহিনীতে হতাহতের সংখ্যা জুন মাসে আরও বৃদ্ধি পেয়েছে। সেনা কমান্ডাররা অনুমান করছেন বিদ্রোহীদের বিরুদ্ধে অভিযানের ফলে দেশটিতে সহিংসতা আরও বেড়ে যাবে। এখন প্রশ্ন দেখা দিয়েছে, এসব হামলা থেকে কীভাবে ন্যাটোর সেন্যদের রক্ষা করা যাবে।
No comments