পেলের দিকে ছুটছেন স্নাইডার
পেলেকে ছুঁয়ে ফেলার একটা সুযোগ এসেছে ওয়েসলি স্নাইডারের সামনে। না, কিংবদন্তি ফুটবলার পেলেকে গুণে, কৃতিত্বে, ক্ষমতায় ছোঁয়ার কোনো প্রশ্নই আসে না। পেলের অনেক রেকর্ডের একটি ছোঁয়ার কাছাকাছি চলে এসেছেন স্নাইডার—ক্লাবের হয়ে মৌসুমের সবগুলো ট্রফি জয়ের পর বিশ্বকাপ জয়।
১৯৬২ সালে ২১ বছর বয়সী পেলে বিশ্বকাপ খেলতে এসেছিলেন সান্তোসের হয়ে লিগ ও কোপা লিবার্তোদোরেস কাপ জিতে। সে বছর চিলিতে পেলে ব্রাজিলের হয়ে টানা দ্বিতীয় শিরোপাও জিতেছিলেন। সে বছরই পেলে সান্তোসের হয়ে জিতেছিলেন ইন্টারকন্টিনেন্টাল কাপও।
১৯৭৪ সালে জার্মান গ্রেট ফ্রাঞ্জ বেকেনবাওয়ার পেলেকে ছোঁয়ার খুব কাছে চলে এসেছিলেন। বিশ্বকাপ জয়ের পাশাপাশি বায়ার্ন মিউনিখের হয়ে বুন্দেসলিগা ও ইউরোপিয়ান কাপ জিতেছিলেন বেকেনবাওয়ার। কিন্তু মিস করে ফেলেছিলেন জার্মান কাপ।
একই কীর্তি নিয়ে এবার বিশ্বকাপে এসেছিলেন স্নাইডার। ইন্টার মিলানের হয়ে জিতে এসেছেন চ্যাম্পিয়নস লিগ, সিরি আ ও ইতালিয়ান কাপ। এখন বিশ্বকাপটা ছুঁতে পারলেই পেলেকে ছোঁয়া হয়ে যায় তাঁর।
তাহলে স্নাইডার এই রেকর্ড-টেকর্ড নিয়ে খুব ভাবছেন? একটুও না। এখন তাঁর মাথায় রেকর্ড-টেকর্ড কিচ্ছু নেই, আছে শুধু বিশ্বকাপ। ‘এসব পরিসংখ্যান নিয়ে আমি খুব একটা চিন্তাই করি না। বিশ্বাস করুন, আমি এক সেকেন্ডের জন্যও কারও রেকর্ড ভাঙার কথা ভাবছি না। এখন আমি শুধু বিশ্বকাপ জিততে চাই। টুর্নামেন্টের সেরা খেলোয়াড় বা সর্বোচ্চ গোলদাতা হওয়ার কথাও অনেকে বলছে। কিন্তু এসব মাথায় নিয়ে মাঠে নামলে ফুটবল কীভাবে খেলতে হয়, তা-ই তো ভুলে যাব।’
কিন্তু মাথায় না রাখতে চাইলেই কি হয়? কেউ না কেউ তো মনে করিয়ে দেবেই। যেমন টেক্সট মেসেজ পাঠিয়ে দিয়ে তাঁকে এসব কথা মনে করিয়ে দিচ্ছেন সাবেক রিয়াল মাদ্রিদ সতীর্থ সার্জিও রামোস। স্নাইডারই বললেন, ‘ও আমাকে এসএমএসে লিখেছে, “অনেকগুলো ট্রফি তো জিতলে এই মৌসুমে। এবার একটু শান্ত হও”।’
কিন্তু স্নাইডারের কথাবার্তায় মনে হচ্ছে না যে শান্ত হওয়ার কোনো ইচ্ছে তাঁর আছে। রীতিমতো হুংকারের স্বরে বলছেন, ‘আমরা স্পেনকে হারাব। আমরা যদি কথাটা বিশ্বাস না করি, তাহলে কখনোই কাজটা করতে পারব না। আমাদের কোচ এটাই বলেছেন, এটাই গত মৌসুমে ইন্টারে বলতেন হোসে মরিনহো।
১৯৬২ সালে ২১ বছর বয়সী পেলে বিশ্বকাপ খেলতে এসেছিলেন সান্তোসের হয়ে লিগ ও কোপা লিবার্তোদোরেস কাপ জিতে। সে বছর চিলিতে পেলে ব্রাজিলের হয়ে টানা দ্বিতীয় শিরোপাও জিতেছিলেন। সে বছরই পেলে সান্তোসের হয়ে জিতেছিলেন ইন্টারকন্টিনেন্টাল কাপও।
১৯৭৪ সালে জার্মান গ্রেট ফ্রাঞ্জ বেকেনবাওয়ার পেলেকে ছোঁয়ার খুব কাছে চলে এসেছিলেন। বিশ্বকাপ জয়ের পাশাপাশি বায়ার্ন মিউনিখের হয়ে বুন্দেসলিগা ও ইউরোপিয়ান কাপ জিতেছিলেন বেকেনবাওয়ার। কিন্তু মিস করে ফেলেছিলেন জার্মান কাপ।
একই কীর্তি নিয়ে এবার বিশ্বকাপে এসেছিলেন স্নাইডার। ইন্টার মিলানের হয়ে জিতে এসেছেন চ্যাম্পিয়নস লিগ, সিরি আ ও ইতালিয়ান কাপ। এখন বিশ্বকাপটা ছুঁতে পারলেই পেলেকে ছোঁয়া হয়ে যায় তাঁর।
তাহলে স্নাইডার এই রেকর্ড-টেকর্ড নিয়ে খুব ভাবছেন? একটুও না। এখন তাঁর মাথায় রেকর্ড-টেকর্ড কিচ্ছু নেই, আছে শুধু বিশ্বকাপ। ‘এসব পরিসংখ্যান নিয়ে আমি খুব একটা চিন্তাই করি না। বিশ্বাস করুন, আমি এক সেকেন্ডের জন্যও কারও রেকর্ড ভাঙার কথা ভাবছি না। এখন আমি শুধু বিশ্বকাপ জিততে চাই। টুর্নামেন্টের সেরা খেলোয়াড় বা সর্বোচ্চ গোলদাতা হওয়ার কথাও অনেকে বলছে। কিন্তু এসব মাথায় নিয়ে মাঠে নামলে ফুটবল কীভাবে খেলতে হয়, তা-ই তো ভুলে যাব।’
কিন্তু মাথায় না রাখতে চাইলেই কি হয়? কেউ না কেউ তো মনে করিয়ে দেবেই। যেমন টেক্সট মেসেজ পাঠিয়ে দিয়ে তাঁকে এসব কথা মনে করিয়ে দিচ্ছেন সাবেক রিয়াল মাদ্রিদ সতীর্থ সার্জিও রামোস। স্নাইডারই বললেন, ‘ও আমাকে এসএমএসে লিখেছে, “অনেকগুলো ট্রফি তো জিতলে এই মৌসুমে। এবার একটু শান্ত হও”।’
কিন্তু স্নাইডারের কথাবার্তায় মনে হচ্ছে না যে শান্ত হওয়ার কোনো ইচ্ছে তাঁর আছে। রীতিমতো হুংকারের স্বরে বলছেন, ‘আমরা স্পেনকে হারাব। আমরা যদি কথাটা বিশ্বাস না করি, তাহলে কখনোই কাজটা করতে পারব না। আমাদের কোচ এটাই বলেছেন, এটাই গত মৌসুমে ইন্টারে বলতেন হোসে মরিনহো।
No comments