১১ মাসে আমদানি ব্যয় বেড়েছে ২.৬৮%
সদ্য শেষ হওয়া ২০০৯-১০ অর্থবছরের ১১ মাসে দেশে পণ্য আমদানি বাবদ ব্যয় আগের অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় ২ দশমিক ৬৮ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ পরিসংখ্যান থেকে দেখা যায়, যে গত অর্থবছরের জুলাই-মে সময়কালে পণ্য আমদানি বাবদ ব্যয় হয়েছে দুই হাজার ১৫৩ কোটি ডলার। আর ২০০৮-০৯ অর্থবছরের একই সময়কালে ব্যয় হয়েছিল দুই হাজার ৯৬ কোটি ৮০ লাখ ডলার।
এতে আরও দেখা যায়, আলোচ্য অর্থবছরের মে মাসে আমদানি বাবদ ব্যয় হয়েছে প্রায় ২১২ কোটি ডলার, যেখানে ২০০৮-০৯ অর্থবছরের মে মাসে আমদানি ব্যয় ছিল ১৭৩ কোটি ৯২ লাখ ডলার।
পরিসংখ্যান পর্যালোচনায় প্রতীয়মান হয়, গোটা অর্থবছরে আমদানি ব্যয় শেষ পর্যন্ত তার আগের অর্থবছরের চেয়ে সামান্য বাড়বে।
সিঅ্যান্ডএফভিত্তিতে এই আমদানি ব্যয় ২০০৮-০৯ অর্থবছরে ছিল দুই হাজার ২৫০ কোটি ডলার, যা আবার তার আগের ২০০৭-০৮ অর্থবছরের তুলনায় মাত্র চার শতাংশ বেশি।
২০০৭-০৮ অর্থবছরে আমদানি ব্যয়ের পরিমাণ দাঁড়িয়েছিল দুই হাজার ১৬২ কোটি ৯০ লাখ ডলার।
বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিসংখ্যান থেকে আরও জানা যায়, ২০০৯-১০ অর্থবছরের ১১ মাসের মধ্যে সবচেয়ে বেশি পণ্য আমদানি হয়েছে মার্চ মাসে, যার পরিমাণ ছিল ২৩৫ কোটি ৩৬ লাখ ডলার।
আবার আলোচ্য বছরের মধ্যে আমদানি বাবদ সবচেয়ে কম ব্যয় হয়েছে আগস্ট মাসে, যখন ১৫৮ কোটি ৪৭ লাখ ডলারের পণ্য আমদানি করা হয়েছে।
মূলত অর্থবছরে তৃতীয় প্রান্তিকে এসে আমদানি ব্যয় বাড়তে শুরু করেছে। বিশ্ব মন্দা কাটিয়ে উঠতে শুরু করার ফলে বিশ্ববাজারে খাদ্যশস্যসহ বিভিন্ন পণ্যের দাম বাড়তে থাকায় আমদানি ব্যয় বাড়ছে।
তবে আমদানি ব্যয় যে হারে বাড়ছে, রপ্তানি সে হারে না বাড়ায় পণ্য বাণিজ্যে ঘাটতি শেষ পর্যন্ত আগের বছরের চেয়ে বেশি হবে বলেই মনে করা যায়।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের লেনদেনের ভারসাম্যের হিসাব অনুসারে ২০০৯-১০ অর্থবছরের জুলাই-এপ্রিল সময়কালে পণ্য বাণিজ্যে ঘাটতি দাঁড়িয়েছে ৪৫০ কোটি ডলার, যা তার আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় মাত্র এক কোটি ডলার বেশি।
লেনদেনের ভারসাম্য নির্ণয়ের সময় আমদানি ব্যয় ও রপ্তানি আয়কে এফওবি হিসেবে সমন্বয় করা হয়। ফলে আমদানি ব্যয় সিঅ্যান্ডএফ ব্যয় থেকে এখানে কিছুটা কম দেখায়।
আলোচ্য বছরের ১১ মাসের সিঅ্যান্ডএফ আমদানি ব্যয় ও রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর প্রকাশিত রপ্তানি আয় বিবেচনায় নিলে দেখা যায়, ১১ মাসে বাণিজ্য ঘাটতি প্রায় ৭০০ কোটি ডলারে পৌঁছে যায়।
বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ পরিসংখ্যান থেকে দেখা যায়, যে গত অর্থবছরের জুলাই-মে সময়কালে পণ্য আমদানি বাবদ ব্যয় হয়েছে দুই হাজার ১৫৩ কোটি ডলার। আর ২০০৮-০৯ অর্থবছরের একই সময়কালে ব্যয় হয়েছিল দুই হাজার ৯৬ কোটি ৮০ লাখ ডলার।
এতে আরও দেখা যায়, আলোচ্য অর্থবছরের মে মাসে আমদানি বাবদ ব্যয় হয়েছে প্রায় ২১২ কোটি ডলার, যেখানে ২০০৮-০৯ অর্থবছরের মে মাসে আমদানি ব্যয় ছিল ১৭৩ কোটি ৯২ লাখ ডলার।
পরিসংখ্যান পর্যালোচনায় প্রতীয়মান হয়, গোটা অর্থবছরে আমদানি ব্যয় শেষ পর্যন্ত তার আগের অর্থবছরের চেয়ে সামান্য বাড়বে।
সিঅ্যান্ডএফভিত্তিতে এই আমদানি ব্যয় ২০০৮-০৯ অর্থবছরে ছিল দুই হাজার ২৫০ কোটি ডলার, যা আবার তার আগের ২০০৭-০৮ অর্থবছরের তুলনায় মাত্র চার শতাংশ বেশি।
২০০৭-০৮ অর্থবছরে আমদানি ব্যয়ের পরিমাণ দাঁড়িয়েছিল দুই হাজার ১৬২ কোটি ৯০ লাখ ডলার।
বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিসংখ্যান থেকে আরও জানা যায়, ২০০৯-১০ অর্থবছরের ১১ মাসের মধ্যে সবচেয়ে বেশি পণ্য আমদানি হয়েছে মার্চ মাসে, যার পরিমাণ ছিল ২৩৫ কোটি ৩৬ লাখ ডলার।
আবার আলোচ্য বছরের মধ্যে আমদানি বাবদ সবচেয়ে কম ব্যয় হয়েছে আগস্ট মাসে, যখন ১৫৮ কোটি ৪৭ লাখ ডলারের পণ্য আমদানি করা হয়েছে।
মূলত অর্থবছরে তৃতীয় প্রান্তিকে এসে আমদানি ব্যয় বাড়তে শুরু করেছে। বিশ্ব মন্দা কাটিয়ে উঠতে শুরু করার ফলে বিশ্ববাজারে খাদ্যশস্যসহ বিভিন্ন পণ্যের দাম বাড়তে থাকায় আমদানি ব্যয় বাড়ছে।
তবে আমদানি ব্যয় যে হারে বাড়ছে, রপ্তানি সে হারে না বাড়ায় পণ্য বাণিজ্যে ঘাটতি শেষ পর্যন্ত আগের বছরের চেয়ে বেশি হবে বলেই মনে করা যায়।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের লেনদেনের ভারসাম্যের হিসাব অনুসারে ২০০৯-১০ অর্থবছরের জুলাই-এপ্রিল সময়কালে পণ্য বাণিজ্যে ঘাটতি দাঁড়িয়েছে ৪৫০ কোটি ডলার, যা তার আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় মাত্র এক কোটি ডলার বেশি।
লেনদেনের ভারসাম্য নির্ণয়ের সময় আমদানি ব্যয় ও রপ্তানি আয়কে এফওবি হিসেবে সমন্বয় করা হয়। ফলে আমদানি ব্যয় সিঅ্যান্ডএফ ব্যয় থেকে এখানে কিছুটা কম দেখায়।
আলোচ্য বছরের ১১ মাসের সিঅ্যান্ডএফ আমদানি ব্যয় ও রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর প্রকাশিত রপ্তানি আয় বিবেচনায় নিলে দেখা যায়, ১১ মাসে বাণিজ্য ঘাটতি প্রায় ৭০০ কোটি ডলারে পৌঁছে যায়।
No comments