পাকিস্তানে বোমা হামলায় নিহতের সংখ্যা ১০৪
পাকিস্তানে জোড়া আত্মঘাতী বোমা হামলার ঘটনায় নিহতের সংখ্যা গতকাল শনিবার ১০৪ জনে পৌঁছেছে। এতে আহত হয়েছে ১১৫ জন। সে দেশে এ বছর এটাই সবচেয়ে ভয়াবহ প্রাণঘাতী হামলা। নিহত ব্যক্তিদের শোকসন্তপ্ত পরিবারের সদস্যদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র।
উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলীয় উপজাতীয় এলাকা মোহমান্দের ইয়াকাংহুন্দ গ্রামে গত শুক্রবার একটি সরকারি কার্যালয়ের কাছে কয়েক সেকেন্ডের ব্যবধানে এই আত্মঘাতী বোমা হামলা চালানো হয়। এর মধ্যে একজন বোমা হামলাকারী মোটরসাইকেলসহ নিজেকে উড়িয়ে দিয়ে এই হামলা চালায়। বোমা দুটির মধ্যে একটি ছোট হলেও অপরটির বিধ্বংসী ক্ষমতা ছিল অনেক বেশি। ঘটনাস্থলে বিশাল অংশজুড়ে ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়েছে। কর্তৃপক্ষ এখনো ধ্বংসস্তূপ থেকে ভাঙাচোরা জিনিস সরাতে ব্যস্ত।
টেলিভিশনে প্রচারিত ভিডিওচিত্রে দেখা গেছে, ইটের টুকরা ও কাদায়ভরা ধ্বংসস্তূপের মধ্যে কাজ করছে উদ্ধারকারীরা। ধ্বংসস্তূপে জীবিত কেউ চাপা পড়ে আছে কি না, তা দেখছে তারা। হামলার ঘটনায় হতাহতদের মধ্যে অনেক নারী ও শিশু রয়েছে।
মোহামান্দ হচ্ছে পাকিস্তানের আইনশৃঙ্খলাহীন উপজাতীয় এলাকাগুলোর একটি, যেখানে তালেবান ও আল-কায়েদা নেতারা আত্মগোপন করে আছে বলে ধারণা করা হয়।
মোহামান্দের প্রধান প্রশাসক আমজাদ আলি খান জানান, মোহমান্দের উপপ্রশাসক রাসুল খানের কার্যালয়ের সামনে হামলাকারীরা বোমার বিস্ফোরণ ঘটায়। তিনি অক্ষত অবস্থায় রক্ষা পান। তালেবান জঙ্গিদের সঙ্গে লড়াইয়ের লক্ষ্যে যেসব জ্যেষ্ঠ উপজাতীয় নেতা জড়িত, ঘটনার সময় তাঁরা ওই ভবনে ছিলেন। তবে তাঁরা কেউ হতাহত হননি।
যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
নিহতদের পরিবারের সদস্যদের প্রতি সমবেদনা জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। পররাষ্ট্র দপ্তরের মুখপাত্র মার্ক টোনার এক ব্রিফিংয়ে সাংবাদিকদের বলেন, যুক্তরাষ্ট্র যেমন সন্ত্রাসের শক্তির বিরুদ্ধে লড়ছে, পাকিস্তান তেমনি অস্তিত্বের লড়াইয়ে অবতীর্ণ। এটি ভয়াবহ এক বেদনাদায়ক ঘটনা। পাকিস্তানের প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের পুরোপুরি সমর্থন আছে বলে আমি মনে করি। এ সমর্থন ভবিষ্যতেও থাকবে।
উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলীয় উপজাতীয় এলাকা মোহমান্দের ইয়াকাংহুন্দ গ্রামে গত শুক্রবার একটি সরকারি কার্যালয়ের কাছে কয়েক সেকেন্ডের ব্যবধানে এই আত্মঘাতী বোমা হামলা চালানো হয়। এর মধ্যে একজন বোমা হামলাকারী মোটরসাইকেলসহ নিজেকে উড়িয়ে দিয়ে এই হামলা চালায়। বোমা দুটির মধ্যে একটি ছোট হলেও অপরটির বিধ্বংসী ক্ষমতা ছিল অনেক বেশি। ঘটনাস্থলে বিশাল অংশজুড়ে ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়েছে। কর্তৃপক্ষ এখনো ধ্বংসস্তূপ থেকে ভাঙাচোরা জিনিস সরাতে ব্যস্ত।
টেলিভিশনে প্রচারিত ভিডিওচিত্রে দেখা গেছে, ইটের টুকরা ও কাদায়ভরা ধ্বংসস্তূপের মধ্যে কাজ করছে উদ্ধারকারীরা। ধ্বংসস্তূপে জীবিত কেউ চাপা পড়ে আছে কি না, তা দেখছে তারা। হামলার ঘটনায় হতাহতদের মধ্যে অনেক নারী ও শিশু রয়েছে।
মোহামান্দ হচ্ছে পাকিস্তানের আইনশৃঙ্খলাহীন উপজাতীয় এলাকাগুলোর একটি, যেখানে তালেবান ও আল-কায়েদা নেতারা আত্মগোপন করে আছে বলে ধারণা করা হয়।
মোহামান্দের প্রধান প্রশাসক আমজাদ আলি খান জানান, মোহমান্দের উপপ্রশাসক রাসুল খানের কার্যালয়ের সামনে হামলাকারীরা বোমার বিস্ফোরণ ঘটায়। তিনি অক্ষত অবস্থায় রক্ষা পান। তালেবান জঙ্গিদের সঙ্গে লড়াইয়ের লক্ষ্যে যেসব জ্যেষ্ঠ উপজাতীয় নেতা জড়িত, ঘটনার সময় তাঁরা ওই ভবনে ছিলেন। তবে তাঁরা কেউ হতাহত হননি।
যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
নিহতদের পরিবারের সদস্যদের প্রতি সমবেদনা জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। পররাষ্ট্র দপ্তরের মুখপাত্র মার্ক টোনার এক ব্রিফিংয়ে সাংবাদিকদের বলেন, যুক্তরাষ্ট্র যেমন সন্ত্রাসের শক্তির বিরুদ্ধে লড়ছে, পাকিস্তান তেমনি অস্তিত্বের লড়াইয়ে অবতীর্ণ। এটি ভয়াবহ এক বেদনাদায়ক ঘটনা। পাকিস্তানের প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের পুরোপুরি সমর্থন আছে বলে আমি মনে করি। এ সমর্থন ভবিষ্যতেও থাকবে।
No comments