মিয়ানমারের নতুন বিরোধী দলের আদর্শ সু চি
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় লড়াই অব্যাহত রাখার অঙ্গীকার করেছে মিয়ানমারের নতুন বিরোধী দল ন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক ফোর্স (এনডিএফ)। সে দেশের গণতন্ত্রপন্থী নেত্রী অং সান সু চির ন্যাশনাল লিগ ফর ডেমোক্রেসি (এনএলডি) ভেঙে যাওয়ার পর প্রতিষ্ঠা করা হলো এই এনডিএফ। নতুন দলটি জানিয়েছে, তারা সু চির প্রতি অনুগত। সু চিই তাঁদের আদর্শ।
রাজনৈতিক দল হিসেবে শুক্রবার নিবন্ধনের অনুমতি পায় এনডিএফ। দলীয় নেতা-কর্মীদের মধ্যে অন্তর্দ্বন্দ্ব থাকার গুজব উড়িয়ে দিয়ে এনডিএফের চেয়ারম্যান থান নায়েইন গতকাল শনিবার বলেছেন, ‘সু চিই মিয়ানমারের গণতন্ত্রের প্রকৃত আদর্শ। দলীয় নেতা-কর্মীরা এখনো তাঁর প্রতি অনুগত। তাঁর আদর্শেই অনুপ্রাণিত। আমরা সব সময়ই তাঁর বিশ্বাস ও আত্মত্যাগের প্রশংসা করে আসছি এবং তা অব্যাহত রাখব।’ তিনি আরও বলেন, দেশের প্রচলিত আইন মেনে গণতন্ত্রের জন্য লড়াই অব্যাহত রাখার লক্ষ্যেই এই নতুন দল গঠন করা হয়েছে।
সু চির নেতৃত্বে ১৯৮৮ সালে এনএলডি প্রতিষ্ঠা করা হয়। এরপর দলটি বেশ জনপ্রিয়তা লাভ করে। ১৯৯০ সালে সাধারণ নির্বাচনে নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা লাভ করে এনএলডি। কিন্তু দেশটির জান্তা সরকার ওই ফল কখনো মেনে নেয়নি। এনএলডিকে ক্ষমতা গ্রহণের সুযোগ দেয়নি। এর পর থেকে সু চিকে গত ২০ বছরের অধিকাংশ সময়ই কারাবন্দী অথবা গৃহবন্দী করে রাখা হয়।
এদিকে সু চিকে বাদ দিয়ে ৬ মের মধ্যে এনএলডির পুনরায় নিবন্ধীকরণের শর্ত দেয় জান্তা সরকার। কিন্তু এনএলডি এই শর্ত পূরণে রাজি হয়নি। সমালোচকেরা বলে আসছেন, জান্তা সরকার ক্ষমতা ধরে রাখতে দেশটিতে পাতানো নির্বাচনের আয়োজন করছে। নোবেলজয়ী নেত্রী সু চিকে নির্বাচন থেকে দূরে সরিয়ে রাখার ফন্দিতেই ওই শর্ত দিয়েছিল সরকার।
রাজনৈতিক দল হিসেবে শুক্রবার নিবন্ধনের অনুমতি পায় এনডিএফ। দলীয় নেতা-কর্মীদের মধ্যে অন্তর্দ্বন্দ্ব থাকার গুজব উড়িয়ে দিয়ে এনডিএফের চেয়ারম্যান থান নায়েইন গতকাল শনিবার বলেছেন, ‘সু চিই মিয়ানমারের গণতন্ত্রের প্রকৃত আদর্শ। দলীয় নেতা-কর্মীরা এখনো তাঁর প্রতি অনুগত। তাঁর আদর্শেই অনুপ্রাণিত। আমরা সব সময়ই তাঁর বিশ্বাস ও আত্মত্যাগের প্রশংসা করে আসছি এবং তা অব্যাহত রাখব।’ তিনি আরও বলেন, দেশের প্রচলিত আইন মেনে গণতন্ত্রের জন্য লড়াই অব্যাহত রাখার লক্ষ্যেই এই নতুন দল গঠন করা হয়েছে।
সু চির নেতৃত্বে ১৯৮৮ সালে এনএলডি প্রতিষ্ঠা করা হয়। এরপর দলটি বেশ জনপ্রিয়তা লাভ করে। ১৯৯০ সালে সাধারণ নির্বাচনে নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা লাভ করে এনএলডি। কিন্তু দেশটির জান্তা সরকার ওই ফল কখনো মেনে নেয়নি। এনএলডিকে ক্ষমতা গ্রহণের সুযোগ দেয়নি। এর পর থেকে সু চিকে গত ২০ বছরের অধিকাংশ সময়ই কারাবন্দী অথবা গৃহবন্দী করে রাখা হয়।
এদিকে সু চিকে বাদ দিয়ে ৬ মের মধ্যে এনএলডির পুনরায় নিবন্ধীকরণের শর্ত দেয় জান্তা সরকার। কিন্তু এনএলডি এই শর্ত পূরণে রাজি হয়নি। সমালোচকেরা বলে আসছেন, জান্তা সরকার ক্ষমতা ধরে রাখতে দেশটিতে পাতানো নির্বাচনের আয়োজন করছে। নোবেলজয়ী নেত্রী সু চিকে নির্বাচন থেকে দূরে সরিয়ে রাখার ফন্দিতেই ওই শর্ত দিয়েছিল সরকার।
No comments