বাস্তবায়নে জন-অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে হবে
২০১০-১১ অর্থবছরের জাতীয় বাজেটে স্থানীয় সরকারের জন্য বরাদ্দ আগের বারের তুলনায় টাকার অঙ্কে বাড়লেও তা পর্যাপ্ত নয়। বরং স্থানীয় সরকারের স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা প্রতিষ্ঠার জন্য বাজেট প্রণয়ন ও বাস্তবায়ন প্রক্রিয়ায় জনঅংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে হবে।
রাজধানীর সিরডাপ মিলনায়তনে গভর্নেন্স কোয়ালিশনসহ ৩৫টি সংগঠনের প্লাটফর্ম ‘গভর্নেন্স অ্যাডভোকেসি ফোরাম’ আয়োজিত ‘জাতীয় বাজেট ও স্থানীয় সরকার’ শীর্ষক বাজেটোত্তর এক মতবিনিময় সভায় মঙ্গলবার বক্তারা এ অভিমত প্রকাশ করেন।
গভর্নেন্স অ্যাডভোকেসি ফোরামের সমন্বয়কারী মহসিন আলীর সঞ্চালনায় এ মতবিনিময়ে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের অধ্যাপক এম এম আকাশ। প্রধান বক্তা ছিলেন পল্লী কর্ম-সহায়ক ফাউন্ডেশনের (পিকেএসএফ) চেয়ারম্যান কাজী খলীকুজ্জমান আহমদ। বিশেষ অতিথি ছিলেন ভূমি মন্ত্রণালয়সংক্রান্ত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি এ কে এম মোজাম্মেল হক, সাংসদ মো. আকরাম হোসেন চৌধুরী, পরিকল্পনা কমিশনের সদস্য শামসুল আলম, ড্যানিডার প্রোগ্রাম অফিসার কার্তিক চন্দ্র মণ্ডল প্রমুখ। সংগঠনের এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ খবর জানানো হয়।
বক্তারা স্থানীয় সরকারের সঙ্গে যুক্ত সবার দায়দায়িত্ব ও কার্যপরিধি সুনির্দিষ্ট করার আহ্বান জানান। তাঁরা বলেন, বর্তমান সরকারের নির্বাচনী ইশতেহার থেকে শুরু করে অর্থমন্ত্রীর বাজেট বক্তৃতায় বিকেন্দ্রীকরণ ও স্থানীয় সরকারের আর্থিক ক্ষমতায়নের যেসব প্রতিশ্রুতি শোনা যায়, বাজেট বরাদ্দের ক্ষেত্রে তার প্রতিফলন চোখে পড়ে না।
মূল প্রবন্ধে বলা হয়, বাজেটে স্থানীয় সরকারের জন্য আপেক্ষিক বরাদ্দ ১.০৭ থেকে কমে ০.৯৭ শতাংশে নেমে গেছে।
অতিথি ও বক্তারা আরও বলেন, বাজেট বাস্তবায়নের মাধ্যমে সামগ্রিক উন্নয়নের জন্য সব স্থানীয় সরকারের মধ্যে সমন্বয় অত্যন্ত জরুরি। এ ছাড়া স্থানীয় সরকারের সক্ষমতা বৃদ্ধি ও লোকবল প্রয়োজন, যার প্রতিফলন এ বাজেটে ঘটেনি। স্থানীয় সরকারের আইনগুলোতে যেটুকু ভালো বিষয় রয়েছে, তাও কার্যকর করা সম্ভব হয় না লোকবলের অভাবে আর প্রকৃত ক্ষমতা ও সম্পদ না থাকার কারণে।
আলোচনা সভায় স্থানীয় সরকারকে নিজস্ব সম্পদ আহরণে আরও মনোযোগী হওয়ার আহ্বান জানানো হয়।
স্থানীয় সরকার প্রতিনিধিদের পক্ষে বক্তব্য দেন মিউনিসিপ্যাল অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ম্যাব) মহাসচিব শামীম আল রাজী, বাংলাদেশ উপজেলা পরিষদ অ্যাসোসিয়েশনের আহ্বায়ক হারুন-অর-রশিদ হাওলাদার, বাংলাদেশ ইউনিয়ন পরিষদ ফোরামের সভাপতি মাহবুবুর রহমান টুলু, পূর্ণিমাগাঁতী ইউপি চেয়ারম্যান গাজী খোরশেদ আলম, উপজেলা নারী ভাইস চেয়ারম্যান রোকেয়া হক প্রমুখ।a
রাজধানীর সিরডাপ মিলনায়তনে গভর্নেন্স কোয়ালিশনসহ ৩৫টি সংগঠনের প্লাটফর্ম ‘গভর্নেন্স অ্যাডভোকেসি ফোরাম’ আয়োজিত ‘জাতীয় বাজেট ও স্থানীয় সরকার’ শীর্ষক বাজেটোত্তর এক মতবিনিময় সভায় মঙ্গলবার বক্তারা এ অভিমত প্রকাশ করেন।
গভর্নেন্স অ্যাডভোকেসি ফোরামের সমন্বয়কারী মহসিন আলীর সঞ্চালনায় এ মতবিনিময়ে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের অধ্যাপক এম এম আকাশ। প্রধান বক্তা ছিলেন পল্লী কর্ম-সহায়ক ফাউন্ডেশনের (পিকেএসএফ) চেয়ারম্যান কাজী খলীকুজ্জমান আহমদ। বিশেষ অতিথি ছিলেন ভূমি মন্ত্রণালয়সংক্রান্ত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি এ কে এম মোজাম্মেল হক, সাংসদ মো. আকরাম হোসেন চৌধুরী, পরিকল্পনা কমিশনের সদস্য শামসুল আলম, ড্যানিডার প্রোগ্রাম অফিসার কার্তিক চন্দ্র মণ্ডল প্রমুখ। সংগঠনের এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ খবর জানানো হয়।
বক্তারা স্থানীয় সরকারের সঙ্গে যুক্ত সবার দায়দায়িত্ব ও কার্যপরিধি সুনির্দিষ্ট করার আহ্বান জানান। তাঁরা বলেন, বর্তমান সরকারের নির্বাচনী ইশতেহার থেকে শুরু করে অর্থমন্ত্রীর বাজেট বক্তৃতায় বিকেন্দ্রীকরণ ও স্থানীয় সরকারের আর্থিক ক্ষমতায়নের যেসব প্রতিশ্রুতি শোনা যায়, বাজেট বরাদ্দের ক্ষেত্রে তার প্রতিফলন চোখে পড়ে না।
মূল প্রবন্ধে বলা হয়, বাজেটে স্থানীয় সরকারের জন্য আপেক্ষিক বরাদ্দ ১.০৭ থেকে কমে ০.৯৭ শতাংশে নেমে গেছে।
অতিথি ও বক্তারা আরও বলেন, বাজেট বাস্তবায়নের মাধ্যমে সামগ্রিক উন্নয়নের জন্য সব স্থানীয় সরকারের মধ্যে সমন্বয় অত্যন্ত জরুরি। এ ছাড়া স্থানীয় সরকারের সক্ষমতা বৃদ্ধি ও লোকবল প্রয়োজন, যার প্রতিফলন এ বাজেটে ঘটেনি। স্থানীয় সরকারের আইনগুলোতে যেটুকু ভালো বিষয় রয়েছে, তাও কার্যকর করা সম্ভব হয় না লোকবলের অভাবে আর প্রকৃত ক্ষমতা ও সম্পদ না থাকার কারণে।
আলোচনা সভায় স্থানীয় সরকারকে নিজস্ব সম্পদ আহরণে আরও মনোযোগী হওয়ার আহ্বান জানানো হয়।
স্থানীয় সরকার প্রতিনিধিদের পক্ষে বক্তব্য দেন মিউনিসিপ্যাল অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ম্যাব) মহাসচিব শামীম আল রাজী, বাংলাদেশ উপজেলা পরিষদ অ্যাসোসিয়েশনের আহ্বায়ক হারুন-অর-রশিদ হাওলাদার, বাংলাদেশ ইউনিয়ন পরিষদ ফোরামের সভাপতি মাহবুবুর রহমান টুলু, পূর্ণিমাগাঁতী ইউপি চেয়ারম্যান গাজী খোরশেদ আলম, উপজেলা নারী ভাইস চেয়ারম্যান রোকেয়া হক প্রমুখ।a
No comments