ভিক্ষুক সম্মেলন
পশ্চিমবঙ্গে পরিবর্তনের হাওয়ার যুগে বসে নেই ভিক্ষুকেরাও। তারা যে সমাজে এখনো অবহেলিত এবং তাদের অনেক দাবি-দাওয়া রয়েছে, সে কথাটি রাজ্য সরকারের কানে পৌঁছে দেওয়ার জন্য এবার রীতিমতো সম্মেলন করেছে পশ্চিমবঙ্গের ভিক্ষুকেরা। গত সোমবার উত্তর চব্বিশ পরগনা জেলার বারাসাত সদর থানার খড়িবাড়িতে অনুষ্ঠিত হয় এ ভিক্ষুক সম্মেলন। এতে যোগ দেয় রাজ্যের বিভিন্ন জেলার ভিক্ষুকেরা। পশ্চিমবঙ্গ ভিক্ষুক সমিতি এ সম্মেলনের আয়োজন করে।
এ সম্মেলনে বর্ধমান, বীরভূম, বাঁকুরা, পুরুলিয়া, মেদিনীপুর এবং উত্তর ও দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা থেকে পাঁচ শতাধিক ভিক্ষুক যোগ দেয়। সম্মেলন হয় রীতিমতো রাজনৈতিক দলের মতো। এতে বিভিন্ন জেলা থেকে আসা ভিক্ষুকেরা তাদের নানা সমস্যার কথা তুলে ধরে। সম্মেলনে সিদ্ধান্ত হয়, তাদের ১২ দফা দাবি-সংবলিত একটি স্মারকলিপি দেওয়া হবে পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী বুদ্ধদেব ভট্টাচার্যের কাছে। সম্মেলনে ভিক্ষুকেরা নিজেদের চাঁদায় ভূরিভোজনও করে।
সম্মেলনে সভাপতিত্ব করেন ভিক্ষুক সমিতির আহ্বায়ক আবদুল লতিফ। তিনি ভিক্ষুকদের ১২ দফা দাবি অবিলম্বে মেনে নেওয়ার জন্য সরকারের প্রতি আহ্বান জানান। দাবি মানা না হলে বৃহত্তর আন্দোলন গড়ে তোলারও হুমকি দেন তিনি।
এ সম্মেলনে বর্ধমান, বীরভূম, বাঁকুরা, পুরুলিয়া, মেদিনীপুর এবং উত্তর ও দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা থেকে পাঁচ শতাধিক ভিক্ষুক যোগ দেয়। সম্মেলন হয় রীতিমতো রাজনৈতিক দলের মতো। এতে বিভিন্ন জেলা থেকে আসা ভিক্ষুকেরা তাদের নানা সমস্যার কথা তুলে ধরে। সম্মেলনে সিদ্ধান্ত হয়, তাদের ১২ দফা দাবি-সংবলিত একটি স্মারকলিপি দেওয়া হবে পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী বুদ্ধদেব ভট্টাচার্যের কাছে। সম্মেলনে ভিক্ষুকেরা নিজেদের চাঁদায় ভূরিভোজনও করে।
সম্মেলনে সভাপতিত্ব করেন ভিক্ষুক সমিতির আহ্বায়ক আবদুল লতিফ। তিনি ভিক্ষুকদের ১২ দফা দাবি অবিলম্বে মেনে নেওয়ার জন্য সরকারের প্রতি আহ্বান জানান। দাবি মানা না হলে বৃহত্তর আন্দোলন গড়ে তোলারও হুমকি দেন তিনি।
No comments