উসকানি দেননি জিদান
২০০৬ বিশ্বকাপে তাঁরা ছিলেন কোচ-অধিনায়ক। কিন্তু রেমন্ড ডমেনেখের সঙ্গে জিনেদিন জিদানের সুসম্পর্কের কথা শোনা যায়নি। বরং সংবাদমাধ্যমের খবর ছিল, দুজনে রীতিমতো গন্ডগোলই চলছে। এক ম্যাচে মাঠ থেকে তুলে নেওয়ার পর ক্যামেরার সামনেই যে প্রতিক্রিয়া দেখিয়েছিলেন, তাতে গুজবটাকে সত্যিই মনে হচ্ছিল।
সে সময়ই ডমেনেখ বারবার বলেছেন, জিদানের সঙ্গে তাঁর কোনো গোলমাল নেই। কিন্তু এত দিন পর আবার সংবাদমাধ্যমে ফিরে আসছে জিদান-ডমেনেখ সম্পর্কের কথা। ফরাসি কিংবদন্তি নিজেই সম্প্রতি ডমেনেখকে ‘কোনো কোচই না’ বলে বিতর্কটা আবার সামনে নিয়ে এসেছেন।
অনেক পত্রিকার ভাষ্য, ডমেনেখের বিরুদ্ধে খেলোয়াড়দের সাম্প্রতিক বিদ্রোহে উসকানি দিয়েছেন আসলে জিদানই। ডমেনেখকে তিনি পছন্দ করেন না, এটা জানিয়ে দিয়েই বিস্মিত জিদান বলছেন, ‘অবসরে যাওয়ার চার বছর পর আমি খেলোয়াড়দের বলব, কোচের ওপর চাপ সৃষ্টি করো; এটা ভাই তো বিপজ্জনক। আমার ডমেনেখের সঙ্গে কখনোই কোনো সমস্যা ছিল না। হ্যাঁ, তাঁকে আমি পছন্দ করতাম না। কিন্তু তাঁর সিদ্ধান্তকে সম্মান করতাম। অধিনায়ক হিসেবে আমি তাঁর সঙ্গে আলোচনা করতাম। কিন্তু তিনিই কোচ ছিলেন, ফলে তাঁর সিদ্ধান্তকে আমি মেনে নিতাম।’
জিদান যে এই বিদ্রোহে উসকানি দেননি, তার স্বপক্ষে বলছেন, ‘খেলোয়াড়েরা যে অনুশীলন করেনি, সেটা আমি সমর্থন করি ন। আগেই এক সাংবাদিককে আমি বলেছি, এই বিশ্বকাপের দুটো জিনিস মানুষ মনে রাখবে—বিজয়ীকে এবং দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে খেলার আগে অনুশীলন বর্জন করা ফ্রান্স দলকে।’
এমনি দলে কে থাকবে না থাকবে, এসব বিষয় নিয়ে খেলোয়াড়দের মাথা ঘামানোও উচিত নয় বলে মনে করছেন বিশ্বকাপজয়ী অধিনায়ক।
সে সময়ই ডমেনেখ বারবার বলেছেন, জিদানের সঙ্গে তাঁর কোনো গোলমাল নেই। কিন্তু এত দিন পর আবার সংবাদমাধ্যমে ফিরে আসছে জিদান-ডমেনেখ সম্পর্কের কথা। ফরাসি কিংবদন্তি নিজেই সম্প্রতি ডমেনেখকে ‘কোনো কোচই না’ বলে বিতর্কটা আবার সামনে নিয়ে এসেছেন।
অনেক পত্রিকার ভাষ্য, ডমেনেখের বিরুদ্ধে খেলোয়াড়দের সাম্প্রতিক বিদ্রোহে উসকানি দিয়েছেন আসলে জিদানই। ডমেনেখকে তিনি পছন্দ করেন না, এটা জানিয়ে দিয়েই বিস্মিত জিদান বলছেন, ‘অবসরে যাওয়ার চার বছর পর আমি খেলোয়াড়দের বলব, কোচের ওপর চাপ সৃষ্টি করো; এটা ভাই তো বিপজ্জনক। আমার ডমেনেখের সঙ্গে কখনোই কোনো সমস্যা ছিল না। হ্যাঁ, তাঁকে আমি পছন্দ করতাম না। কিন্তু তাঁর সিদ্ধান্তকে সম্মান করতাম। অধিনায়ক হিসেবে আমি তাঁর সঙ্গে আলোচনা করতাম। কিন্তু তিনিই কোচ ছিলেন, ফলে তাঁর সিদ্ধান্তকে আমি মেনে নিতাম।’
জিদান যে এই বিদ্রোহে উসকানি দেননি, তার স্বপক্ষে বলছেন, ‘খেলোয়াড়েরা যে অনুশীলন করেনি, সেটা আমি সমর্থন করি ন। আগেই এক সাংবাদিককে আমি বলেছি, এই বিশ্বকাপের দুটো জিনিস মানুষ মনে রাখবে—বিজয়ীকে এবং দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে খেলার আগে অনুশীলন বর্জন করা ফ্রান্স দলকে।’
এমনি দলে কে থাকবে না থাকবে, এসব বিষয় নিয়ে খেলোয়াড়দের মাথা ঘামানোও উচিত নয় বলে মনে করছেন বিশ্বকাপজয়ী অধিনায়ক।
No comments