মঙ্গলে রহস্যজনক গহ্বর চিহ্নিত করেছে স্কুলের শিক্ষার্থীরা
যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়ার সপ্তম গ্রেডের শিক্ষার্থীদের একটি দল মঙ্গল গ্রহে রহস্যজনক একটি গহ্বর বা জ্বালামুখ চিহ্নিত করেছে। মার্কিন মহাকাশ কেন্দ্র নাসার মঙ্গল গ্রহ প্রদক্ষিণরত নভোযানের ক্যামেরায় তোলা ছবি পর্যবেক্ষণ করে এই গহ্বরটি খুঁজে পায় ক্ষুদে এসব গবেষক। অ্যারিজোনা স্টেট ইউনিভার্সিটি আয়োজিত একটি শিক্ষা কর্মসূচিতে অংশগ্রহণকারী ১৬ জন ক্ষুদে অনুসন্ধানীর এই দলটি ক্যালিফোর্নিয়ার কটনউডের এভারগ্রিন মিডল স্কুলের শিক্ষার্থী।
‘মার্স স্টুডেন্ট ইমেজিং প্রোগ্রাম’ নামের এই কর্মসূচিতে শিক্ষার্থীরা বিশ্ববিদ্যালয়ে মঙ্গল গ্রহ পর্যবেক্ষণে ব্যবহূত ‘মার্স স্পেস ফ্লাইট ফ্যাসিলিটি’ ব্যবহার করার সুযোগ পায়। কর্মসূচিতে শিক্ষার্থীরা একটি গবেষণা প্রশ্নপত্র তৈরি করে। ওই প্রশ্নপত্রের উত্তর খুঁজতে তারা মঙ্গলকে প্রদক্ষিণকারী নভোযানের ক্যামেরার মাধ্যমে গ্রহটির ছবি তোলার সুযোগ পায়। আর এভাবেই নতুন ওই গহ্বরের সন্ধান মেলে।
মঙ্গলে খুঁজে পাওয়া নতুন গহ্বরটির সঙ্গে এর আগে ওই গ্রহে শনাক্ত করা অন্য গহ্বরের মিল পাওয়া গেছে। ২০০৭ সালে গ্লেন কাশিং নামের একজন মার্কিন বিজ্ঞানীর গবেষণায় ‘মার্সিয়ান স্কাইলাইট’ নামের এ ধরনের গহ্বরের সন্ধান মেলে। বিজ্ঞানীদের ধারণা, মঙ্গলে আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাত থেকে এ ধরনের গহ্বর বা জ্বালামুখের সৃষ্টি।
কাশিং শিক্ষার্থীদের বলেন, ‘এই গুহা বা জ্বালামুখ অবশ্যই আমাদের কাছে নতুন। মঙ্গল গ্রহের দক্ষিণাংশে অবস্থিত প্যাভোনিস মোনস নামের আগ্নেয়গিরির একটি অংশ। এর আগে প্যাভোনিস মোনসের সঙ্গে যুক্ত এ ধরনের মাত্র একটি গহ্বরের সন্ধান পাওয়া গেছে।’
ওই শিক্ষার্থীদের শিক্ষক ডেনিস মিশেল বলেন, ‘মার্স স্টুডেন্ট ইমেজিং প্রোগ্রাম অবশ্যই এ পর্যন্ত হাতে নেওয়া অন্যতম সেরা শিক্ষা কর্মসূচি। গবেষণা কীভাবে হয় এবং গবেষণা বিজ্ঞানী সম্প্রদায়ের জন্য কেন দরকার সে সম্পর্কে এই কর্মসূচির মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা একটি ভালো ধারণা পায়। এটা খুবই ভালো একটি অভিজ্ঞতা।’
‘মার্স স্টুডেন্ট ইমেজিং প্রোগ্রাম’ নামের এই কর্মসূচিতে শিক্ষার্থীরা বিশ্ববিদ্যালয়ে মঙ্গল গ্রহ পর্যবেক্ষণে ব্যবহূত ‘মার্স স্পেস ফ্লাইট ফ্যাসিলিটি’ ব্যবহার করার সুযোগ পায়। কর্মসূচিতে শিক্ষার্থীরা একটি গবেষণা প্রশ্নপত্র তৈরি করে। ওই প্রশ্নপত্রের উত্তর খুঁজতে তারা মঙ্গলকে প্রদক্ষিণকারী নভোযানের ক্যামেরার মাধ্যমে গ্রহটির ছবি তোলার সুযোগ পায়। আর এভাবেই নতুন ওই গহ্বরের সন্ধান মেলে।
মঙ্গলে খুঁজে পাওয়া নতুন গহ্বরটির সঙ্গে এর আগে ওই গ্রহে শনাক্ত করা অন্য গহ্বরের মিল পাওয়া গেছে। ২০০৭ সালে গ্লেন কাশিং নামের একজন মার্কিন বিজ্ঞানীর গবেষণায় ‘মার্সিয়ান স্কাইলাইট’ নামের এ ধরনের গহ্বরের সন্ধান মেলে। বিজ্ঞানীদের ধারণা, মঙ্গলে আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাত থেকে এ ধরনের গহ্বর বা জ্বালামুখের সৃষ্টি।
কাশিং শিক্ষার্থীদের বলেন, ‘এই গুহা বা জ্বালামুখ অবশ্যই আমাদের কাছে নতুন। মঙ্গল গ্রহের দক্ষিণাংশে অবস্থিত প্যাভোনিস মোনস নামের আগ্নেয়গিরির একটি অংশ। এর আগে প্যাভোনিস মোনসের সঙ্গে যুক্ত এ ধরনের মাত্র একটি গহ্বরের সন্ধান পাওয়া গেছে।’
ওই শিক্ষার্থীদের শিক্ষক ডেনিস মিশেল বলেন, ‘মার্স স্টুডেন্ট ইমেজিং প্রোগ্রাম অবশ্যই এ পর্যন্ত হাতে নেওয়া অন্যতম সেরা শিক্ষা কর্মসূচি। গবেষণা কীভাবে হয় এবং গবেষণা বিজ্ঞানী সম্প্রদায়ের জন্য কেন দরকার সে সম্পর্কে এই কর্মসূচির মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা একটি ভালো ধারণা পায়। এটা খুবই ভালো একটি অভিজ্ঞতা।’
No comments