চীনের দক্ষিণাঞ্চলে বন্যানিয়ন্ত্রণ বাঁধে ফাটল হুমকির মুখে জনজীবন
চীনের দক্ষিণাঞ্চলে ভারী বর্ষণে ফুঁসে উঠেছে জিয়াংজি প্রদেশের ফু নদীর পানি। পানির প্রবল চাপে গত সোমবার রাতে ফাটল ধরেছে বন্যানিয়ন্ত্রণ বাঁধে। এতে নিকটবর্তী ফুজহাও নগরের জনজীবন এখন হুমকির মুখে।
স্থানীয় কর্মকর্তাদের উদ্ধৃতি দিয়ে চীনের রাষ্ট্রীয় বার্তা সংস্থা সিনহুয়া জানায়, সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা বাঁধ মেরামতের চেষ্টা করছেন। সেনা ও পুলিশের শত শত কর্মকর্তা বালির বস্তা ও অন্যান্য উপকরণ দিয়ে বাঁধ মেরামতে সহযোগিতা করছেন। চ্যাংকাই বাঁধের নিকটবর্তী বাসিন্দাদের নিরাপদ স্থানে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে। প্রায় ৩৫ হাজার লোককে নিরাপদ স্থানে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। উদ্ধার করা হয়েছে এক হাজার ২০০ জন বন্যাকবলিত মানুষকে।
গত সোমবার বেসামরিক-বিষয়ক মন্ত্রণালয় জানায়, এক সপ্তাহ ধরে দক্ষিণাঞ্চলে ভারী বৃষ্টির ফলে কমপক্ষে ১৭৫ জনের মৃত্যু হয়েছে। নিখোঁজ হয়েছে ১০৭ জন। বৃষ্টির কারণে নদীগুলোতে ভাঙন দেখা দিয়েছে, ভূমিধসে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে রাস্তাঘাট। বন্যায় ফসল ডুবে গেছে, যানবাহন চলাচল ব্যাহত হচ্ছে, বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে টেলিযোগাযোগব্যবস্থা। মোট ১৭ লাখ লোককে নিরাপদ স্থানে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে। পরবর্তী কয়েক দিনও ভারী বর্ষণ হবে বলে পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছে।
চায়না ইয়ুথ ডেইলি পত্রিকায় প্রকাশিত প্রতিবেদনে বলা হয়, গুয়াংজি এলাকায় কয়েক শ বাঁধ রয়েছে। এর মধ্যে কিছু বাঁধে নির্মাণসংক্রান্ত ত্রুটি রয়েছে।
স্থানীয় কর্মকর্তাদের উদ্ধৃতি দিয়ে চীনের রাষ্ট্রীয় বার্তা সংস্থা সিনহুয়া জানায়, সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা বাঁধ মেরামতের চেষ্টা করছেন। সেনা ও পুলিশের শত শত কর্মকর্তা বালির বস্তা ও অন্যান্য উপকরণ দিয়ে বাঁধ মেরামতে সহযোগিতা করছেন। চ্যাংকাই বাঁধের নিকটবর্তী বাসিন্দাদের নিরাপদ স্থানে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে। প্রায় ৩৫ হাজার লোককে নিরাপদ স্থানে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। উদ্ধার করা হয়েছে এক হাজার ২০০ জন বন্যাকবলিত মানুষকে।
গত সোমবার বেসামরিক-বিষয়ক মন্ত্রণালয় জানায়, এক সপ্তাহ ধরে দক্ষিণাঞ্চলে ভারী বৃষ্টির ফলে কমপক্ষে ১৭৫ জনের মৃত্যু হয়েছে। নিখোঁজ হয়েছে ১০৭ জন। বৃষ্টির কারণে নদীগুলোতে ভাঙন দেখা দিয়েছে, ভূমিধসে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে রাস্তাঘাট। বন্যায় ফসল ডুবে গেছে, যানবাহন চলাচল ব্যাহত হচ্ছে, বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে টেলিযোগাযোগব্যবস্থা। মোট ১৭ লাখ লোককে নিরাপদ স্থানে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে। পরবর্তী কয়েক দিনও ভারী বর্ষণ হবে বলে পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছে।
চায়না ইয়ুথ ডেইলি পত্রিকায় প্রকাশিত প্রতিবেদনে বলা হয়, গুয়াংজি এলাকায় কয়েক শ বাঁধ রয়েছে। এর মধ্যে কিছু বাঁধে নির্মাণসংক্রান্ত ত্রুটি রয়েছে।
No comments