ডাচ-ভরসা ‘ওঁরা চার’
দল ভালো খেলছে, জয় আসছে, তার পরও কোথায় যেন খামতি থেকে যাচ্ছিল। কিসের যেন একটা অপূর্ণতা। সেই শূন্যতা মিটেও ঠিক মিটল না। কারণ দুই ম্যাচের অপেক্ষার অবসান ঘটিয়ে আরিয়েন রোবেন মাঠে নামলেন ঠিকই, তাঁকে জায়গা দিতে উঠে আসতে হলো রবিন ফন পার্সিকে। হল্যান্ডের ‘চারমূর্তি’কে একসঙ্গে দেখাই যাবে না মাঠে!
মেসি-কাকা-রোনালদোরা আলোর সবটুকু চুরি করে নিয়ে যাচ্ছেন। কিন্তু তারই ফাঁকে হল্যান্ডের ‘ফ্যাবুলাস ফোর’ও কিন্তু ঠিকই আছেন আলোচনায়। রোবেন, ফন পার্সি, ওয়েসলি স্নাইডার আর রাফায়েল ফন ডার ভার্ট...চারজনই ক্লাব ফুটবলের বড় তারকা। ফন পার্সি খেলেন আর্সেনালে, ফন ডার ভার্ট রিয়াল মাদ্রিদে। বায়ার্ন মিউনিখের রোবেন আর ইন্টার মিলানের স্নাইডার তো মুখোমুখিই হলেন গত চ্যাম্পিয়নস লিগের ফাইনালে।
ক্লাব ফুটবলে সবাই সফল একটা ক্যারিয়ারই কাটাচ্ছেন। কিন্তু জাতীয় দলের হয়ে অর্জনের খাতাটা একেবারেই সাদা। বিশ্বকাপ শিরোপা হল্যান্ড তো এখন পর্যন্ত জেতেইনি, ইউরোপিয়ান চ্যাম্পিয়নশিপের একমাত্র শিরোপাটিও এসেছে ১৯৮৮ সালে। রোবেনরা কি পারবেন এই ইতিহাস পাল্টে দিতে?
মুখে বাগাড়ম্বর নেই। হ্যান কারেঙ্গা-ত্যান কারেঙ্গা বলে ঢাকও পেটাচ্ছেন না। তবে নিঃশব্দে নিজেদের কাজটা ঠিকই করে চলেছে ডাচরা। ফন পার্সি যেমন বলেই দিয়েছেন, এটাই তাঁদের জন্য কিছু করে দেখানোর সবচেয়ে ভালো সুযোগ, ‘যতই সামনে এগিয়ে যাব, কঠিন থেকে কঠিনতর দলের মুখোমুখিই হতে হবে আমাদের। কিন্তু এই দলের ওপর আস্থা আছে আমার, আমাদের পক্ষে কিছু করে দেখানো সম্ভব। এটাই আমার খেলা সেরা দল।’
কেন সেরা সুযোগ মনে করছেন সেটিরও ব্যাখ্যা দিয়েছেন ফন পার্সি, ‘আমাদের সিনিয়র খেলোয়াড়দের বয়স ২৫-২৬। পরের বিশ্বকাপে বয়স হয়ে যাবে ৩০। বয়সটা মন্দ নয়, কিন্তু আমার মনে হচ্ছে, এটাই আমাদের সেরা সময়।
মেসি-কাকা-রোনালদোরা আলোর সবটুকু চুরি করে নিয়ে যাচ্ছেন। কিন্তু তারই ফাঁকে হল্যান্ডের ‘ফ্যাবুলাস ফোর’ও কিন্তু ঠিকই আছেন আলোচনায়। রোবেন, ফন পার্সি, ওয়েসলি স্নাইডার আর রাফায়েল ফন ডার ভার্ট...চারজনই ক্লাব ফুটবলের বড় তারকা। ফন পার্সি খেলেন আর্সেনালে, ফন ডার ভার্ট রিয়াল মাদ্রিদে। বায়ার্ন মিউনিখের রোবেন আর ইন্টার মিলানের স্নাইডার তো মুখোমুখিই হলেন গত চ্যাম্পিয়নস লিগের ফাইনালে।
ক্লাব ফুটবলে সবাই সফল একটা ক্যারিয়ারই কাটাচ্ছেন। কিন্তু জাতীয় দলের হয়ে অর্জনের খাতাটা একেবারেই সাদা। বিশ্বকাপ শিরোপা হল্যান্ড তো এখন পর্যন্ত জেতেইনি, ইউরোপিয়ান চ্যাম্পিয়নশিপের একমাত্র শিরোপাটিও এসেছে ১৯৮৮ সালে। রোবেনরা কি পারবেন এই ইতিহাস পাল্টে দিতে?
মুখে বাগাড়ম্বর নেই। হ্যান কারেঙ্গা-ত্যান কারেঙ্গা বলে ঢাকও পেটাচ্ছেন না। তবে নিঃশব্দে নিজেদের কাজটা ঠিকই করে চলেছে ডাচরা। ফন পার্সি যেমন বলেই দিয়েছেন, এটাই তাঁদের জন্য কিছু করে দেখানোর সবচেয়ে ভালো সুযোগ, ‘যতই সামনে এগিয়ে যাব, কঠিন থেকে কঠিনতর দলের মুখোমুখিই হতে হবে আমাদের। কিন্তু এই দলের ওপর আস্থা আছে আমার, আমাদের পক্ষে কিছু করে দেখানো সম্ভব। এটাই আমার খেলা সেরা দল।’
কেন সেরা সুযোগ মনে করছেন সেটিরও ব্যাখ্যা দিয়েছেন ফন পার্সি, ‘আমাদের সিনিয়র খেলোয়াড়দের বয়স ২৫-২৬। পরের বিশ্বকাপে বয়স হয়ে যাবে ৩০। বয়সটা মন্দ নয়, কিন্তু আমার মনে হচ্ছে, এটাই আমাদের সেরা সময়।
No comments