‘এমভি এজিয়ান গ্লোরি’ ছেড়ে দেওয়ার প্রক্রিয়া চলছে
পশ্চিমবঙ্গে গত শুক্রবার আটক হওয়া জাহাজ ‘এমভি এজিয়ান গ্লোরি’ ছেড়ে দেওয়ার প্রক্রিয়া চলছে। জাহাজটি জাতিসংঘের শান্তিরক্ষী বাহিনীর হওয়ায় কোনো তল্লাশি ছাড়াই তা ছেড়ে দেওয়া হচ্ছে। কলকাতা বন্দর থেকে এটি পাকিস্তানে যাওয়ার কথা।
বেআইনি অস্ত্র ও গোলাবারুদ আছে সন্দেহে ভারতীয় নৌবাহিনী জাহাজটি পশ্চিমবঙ্গের সমুদ্রসীমা থেকে আটক করে। গতকাল রোববার দুপুরে তা কলকাতা বন্দরে নেওয়া হয়। এর আগে জাহাজের ক্যাপ্টেন অস্ত্র ও গোলাবারুদের কাগজপত্র দেখাতে ব্যর্থ হলে পুলিশ জাহাজে তল্লাশি চালানোর সিদ্ধান্ত নেয়।
যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্ক থেকে জাতিসংঘের শান্তিরক্ষী বাহিনীর পাঠানো এক চিঠিতে জানানো হয়, জাহাজটিতে শান্তিরক্ষী বাহিনীর সরঞ্জাম রয়েছে। নথিপত্রের সঙ্গে জাহাজের সরঞ্জামের গরমিল থাকায় চিঠিতে দুঃখ প্রকাশ করা হয়। এতে আরও জানানো হয়, জাহাজের কন্টেইনারে যে অস্ত্র এবং গোলাবারুদ রয়েছে তা জাতিসংঘের শান্তিরক্ষী বাহিনীতে যোগ দেওয়া পাকিস্তান, বাংলাদেশ এবং নেপালের সেনাবাহিনীর। এতে কোনো অবৈধ অস্ত্র নেই। অন্যদিকে, লাইবেরিয়া সরকারও ভারতকে চিঠি দিয়ে দুঃখ প্রকাশ করে। উল্লেখ্য, জাহাজটি লাইবেরিয়া থেকে পাকিস্তানের উদ্দেশে ছেড়ে আসে।
জাহাজটি আটকের পর এর কর্মকর্তাদের দেওয়া তথ্যমতে, ভারত সরকার নিউইয়র্কের জাতিসংঘের সদর দপ্তরে যোগাযোগ করে। তাদের চিঠি পেয়ে জাহাজে তল্লাশি থেকে বিরত হয় ভারত সরকার।
পশ্চিমবঙ্গের পুলিশ সূত্রে জানা যায়, প্রয়োজনীয় প্রক্রিয়া শেষ করে কলকাতা বন্দরে নেপালের কন্টেইনার খালাসের পর জাহাজটি যথারীতি পাকিস্তানের করাচি বন্দরে যাবে।
বেআইনি অস্ত্র ও গোলাবারুদ আছে সন্দেহে ভারতীয় নৌবাহিনী জাহাজটি পশ্চিমবঙ্গের সমুদ্রসীমা থেকে আটক করে। গতকাল রোববার দুপুরে তা কলকাতা বন্দরে নেওয়া হয়। এর আগে জাহাজের ক্যাপ্টেন অস্ত্র ও গোলাবারুদের কাগজপত্র দেখাতে ব্যর্থ হলে পুলিশ জাহাজে তল্লাশি চালানোর সিদ্ধান্ত নেয়।
যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্ক থেকে জাতিসংঘের শান্তিরক্ষী বাহিনীর পাঠানো এক চিঠিতে জানানো হয়, জাহাজটিতে শান্তিরক্ষী বাহিনীর সরঞ্জাম রয়েছে। নথিপত্রের সঙ্গে জাহাজের সরঞ্জামের গরমিল থাকায় চিঠিতে দুঃখ প্রকাশ করা হয়। এতে আরও জানানো হয়, জাহাজের কন্টেইনারে যে অস্ত্র এবং গোলাবারুদ রয়েছে তা জাতিসংঘের শান্তিরক্ষী বাহিনীতে যোগ দেওয়া পাকিস্তান, বাংলাদেশ এবং নেপালের সেনাবাহিনীর। এতে কোনো অবৈধ অস্ত্র নেই। অন্যদিকে, লাইবেরিয়া সরকারও ভারতকে চিঠি দিয়ে দুঃখ প্রকাশ করে। উল্লেখ্য, জাহাজটি লাইবেরিয়া থেকে পাকিস্তানের উদ্দেশে ছেড়ে আসে।
জাহাজটি আটকের পর এর কর্মকর্তাদের দেওয়া তথ্যমতে, ভারত সরকার নিউইয়র্কের জাতিসংঘের সদর দপ্তরে যোগাযোগ করে। তাদের চিঠি পেয়ে জাহাজে তল্লাশি থেকে বিরত হয় ভারত সরকার।
পশ্চিমবঙ্গের পুলিশ সূত্রে জানা যায়, প্রয়োজনীয় প্রক্রিয়া শেষ করে কলকাতা বন্দরে নেপালের কন্টেইনার খালাসের পর জাহাজটি যথারীতি পাকিস্তানের করাচি বন্দরে যাবে।
No comments