ব্রাজিল-আর্জেন্টিনা লড়াই
ফাইনালের আগে দুই দলের দেখা হওয়ার সম্ভাবনা নেই। তবে এর আগেই একখণ্ড ব্রাজিল-আর্জেন্টিনা লড়াই দেখা যাবে আজ প্রিটোরিয়ার লফটাস ভার্সফেল্ড স্টেডিয়ামে। অবাক হচ্ছেন? জাপানের রক্ষণ আর প্যারাগুয়ের আক্রমণভাগের বড় দুই ভরসা যে ব্রাজিল ও আর্জেন্টিনার! একজন মার্কাস তুলিও তানাকা, ব্রাজিলিয়ান বংশোদ্ভূত জাপানিজ। আরেকজন লুকাস ব্যারিয়স। জন্ম, বেড়ে ওঠা—সব আর্জেন্টিনায় হলেও এখন খেলছেন প্যারাগুয়েতে।
বিশ্বকাপের আগে তুমুল আলোচনায় ছিলেন দুজনই। প্রস্তুতি ম্যাচে ৩টি গোল করেছিলেন দুজনই। তবে ব্যারিয়স তিনবারই গোল করেছেন প্রতিপক্ষের জালে, আর তুলিও দুবার নিজেদের জালে! দিদিয়ের দ্রগবার হাতটাও কিন্তু তিনিও ভেঙেছিলেন!
ব্যারিয়সের ইচ্ছে ছিল আর্জেন্টিনার হয়েই খেলার। কিন্তু এত এত তারকার ভিড়ে সুযোগ পাচ্ছিলেন না দেখে কদিন আগে বেছে নিয়েছেন মায়ের দেশ প্যারাগুয়েকে। ৩টি প্রস্তুতি ম্যাচে ৩ গোল করে বুঝিয়ে দিয়েছেন তাঁকে নিয়ে ভুল করেনি প্যারাগুয়ে। গ্রুপের তিন ম্যাচে গোল না পেলেও নিজের জাত চিনিয়েছেন অসংখ্য সুযোগ সৃষ্টি করে। বক্সের ভেতর ক্ষিপ্রতার জন্য ‘প্যান্থার’ উপাধি পেয়ে যাওয়া স্ট্রাইকার আজ গোলটাও পেতে চাইবেন।
জন্ম-বেড়ে ওঠা ব্রাজিলে বলেই হয়তো বল পায়ে তানাকা রোমাঞ্চ-প্রিয়, ডিফেন্ডার হলেও ঘোরাফেরা করেন প্রতিপক্ষের সীমানায়। ক্লাব ফুটবলে মিডফিল্ডার ও স্ট্রাইকার হিসেবে খেলেছেনও বেশ কিছু ম্যাচ। তবে রক্ষণ সামলানোটাই সবচেয়ে ভালো পারেন। বছর চারেক ধরেই ‘ব্লু সামুরাই’দের ডিফেন্সের বড় ভরসা। এই বিশ্বকাপেও খেলেছেন দুর্দান্ত। ব্যারিয়স-সান্তা ক্রুজদের সামলানোর পাশাপাশি আজ তিনি হানা দেবেন প্যারাগুয়ের ডিফেন্সেও।
বিশ্বকাপের আগে তুমুল আলোচনায় ছিলেন দুজনই। প্রস্তুতি ম্যাচে ৩টি গোল করেছিলেন দুজনই। তবে ব্যারিয়স তিনবারই গোল করেছেন প্রতিপক্ষের জালে, আর তুলিও দুবার নিজেদের জালে! দিদিয়ের দ্রগবার হাতটাও কিন্তু তিনিও ভেঙেছিলেন!
ব্যারিয়সের ইচ্ছে ছিল আর্জেন্টিনার হয়েই খেলার। কিন্তু এত এত তারকার ভিড়ে সুযোগ পাচ্ছিলেন না দেখে কদিন আগে বেছে নিয়েছেন মায়ের দেশ প্যারাগুয়েকে। ৩টি প্রস্তুতি ম্যাচে ৩ গোল করে বুঝিয়ে দিয়েছেন তাঁকে নিয়ে ভুল করেনি প্যারাগুয়ে। গ্রুপের তিন ম্যাচে গোল না পেলেও নিজের জাত চিনিয়েছেন অসংখ্য সুযোগ সৃষ্টি করে। বক্সের ভেতর ক্ষিপ্রতার জন্য ‘প্যান্থার’ উপাধি পেয়ে যাওয়া স্ট্রাইকার আজ গোলটাও পেতে চাইবেন।
জন্ম-বেড়ে ওঠা ব্রাজিলে বলেই হয়তো বল পায়ে তানাকা রোমাঞ্চ-প্রিয়, ডিফেন্ডার হলেও ঘোরাফেরা করেন প্রতিপক্ষের সীমানায়। ক্লাব ফুটবলে মিডফিল্ডার ও স্ট্রাইকার হিসেবে খেলেছেনও বেশ কিছু ম্যাচ। তবে রক্ষণ সামলানোটাই সবচেয়ে ভালো পারেন। বছর চারেক ধরেই ‘ব্লু সামুরাই’দের ডিফেন্সের বড় ভরসা। এই বিশ্বকাপেও খেলেছেন দুর্দান্ত। ব্যারিয়স-সান্তা ক্রুজদের সামলানোর পাশাপাশি আজ তিনি হানা দেবেন প্যারাগুয়ের ডিফেন্সেও।
No comments