অনিশ্চয়তার মুখে ফ্যাবিও ক্যাপেলো
ইংল্যান্ডের কোচের দায়িত্ব নিয়েই দলকে সফলতার মুখ দেখিয়েছিলেন ফ্যাবিও ক্যাপেলো। যে দলটি ২০০৮ সালের ইউরো চ্যাম্পিয়নশিপেই খেলার সুযোগ পায়নি, তাদের বিশ্বকাপ বাছাই পর্বে এনে দিয়েছিলেন আশাজাগানিয়া ফলাফল। ইংল্যান্ড বাছাই পর্বের ১০টি ম্যাচের নয়টিতেই জয় পেয়েছিল অসাধারণ পারফরম্যান্স দেখিয়ে। ক্যাপেলোর অধীনে ২৭টি ম্যাচের ১৯টিতেই জয় তুলে নেয় ইংলিশরা। বিশ্বকাপের আগে তাই ইংল্যান্ডকে ঘিরে তৈরি হয়েছিল প্রত্যাশার ফানুস। সেই ফানুস চুপসে গেল কাল বিশ্বকাপের দ্বিতীয় রাউন্ডে জার্মানির কাছে বিধ্বস্ত হয়ে। ৪৪ বছর পর বিশ্বকাপ জয়ের স্বপ্ন দেখা ইংল্যান্ড দল দ্বিতীয় রাউন্ড থেকে বিদায় নিয়ে কাঁদাল লাখো-কোটি দেশবাসীকে।
বিশ্বকাপ থেকে ইংল্যান্ডের এমন লজ্জাজনক বিদায়ে অনিশ্চয়তার মুখে পড়েছে কোচ হিসেবে ক্যাপেলোর চাকরি। অবশ্য এর আগে ইংলিশ ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন জানিয়েছিল, ক্যাপেলো ২০১২ সাল পর্যন্ত ইংল্যান্ডের কোচের দায়িত্ব পালন করবেন। তবে ক্যাপেলো নিজেই যে বিশ্বকাপ ব্যর্থতার পর তাঁর চাকরি নিয়ে অনিশ্চয়তায় আছেন, তা বোঝা যাচ্ছে তাঁর কথাবার্তাতেই। তিনি বলেছেন, ‘আমি এফএর সভাপতির সঙ্গে ব্যাপারটি নিয়ে আলোচনা করব। আমি তাঁর সঙ্গে কথা বলে বুঝব, আমার ওপর তাঁদের আস্থা রয়েছে কি না।’ তবে ক্যাপেলো এ কথা বলতে ভোলেননি যে, নিজে থেকে তিনি পদত্যাগ করবেন না।
জার্মানির বিপক্ষে লজ্জাজনকভাবে ৪-১ গোলের বিশাল ব্যবধানে হারার পর ক্যাপেলো এখন তাঁর কৈফিয়তের ঢাল হিসেবে ব্যবহার করছেন রেফারির ভুল সিদ্ধান্তকে। ৩৮ মিনিটের মাথায় ফ্রাংক ল্যাম্পার্ডের শট গোললাইন অতিক্রম করলেও রেফারির ভুলে গোল পায়নি ইংল্যান্ড। আর এটাই খেলার মোড় ঘুরিয়ে দিয়েছে বলে দাবি ক্যাপেলোর, ‘এই গোলটা পেলে ২-২ গোলে সমতা ফেরাতে পারতাম আমরা। খেলার ধরনটাও তখন অন্য রকম হতো।’ কিন্তু ব্যর্থতার সব দায়ভারই কি রেফারির ওপর চাপিয়ে দিতে পারবেন ক্যাপেলো?
বিশ্বকাপ থেকে ইংল্যান্ডের এমন লজ্জাজনক বিদায়ে অনিশ্চয়তার মুখে পড়েছে কোচ হিসেবে ক্যাপেলোর চাকরি। অবশ্য এর আগে ইংলিশ ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন জানিয়েছিল, ক্যাপেলো ২০১২ সাল পর্যন্ত ইংল্যান্ডের কোচের দায়িত্ব পালন করবেন। তবে ক্যাপেলো নিজেই যে বিশ্বকাপ ব্যর্থতার পর তাঁর চাকরি নিয়ে অনিশ্চয়তায় আছেন, তা বোঝা যাচ্ছে তাঁর কথাবার্তাতেই। তিনি বলেছেন, ‘আমি এফএর সভাপতির সঙ্গে ব্যাপারটি নিয়ে আলোচনা করব। আমি তাঁর সঙ্গে কথা বলে বুঝব, আমার ওপর তাঁদের আস্থা রয়েছে কি না।’ তবে ক্যাপেলো এ কথা বলতে ভোলেননি যে, নিজে থেকে তিনি পদত্যাগ করবেন না।
জার্মানির বিপক্ষে লজ্জাজনকভাবে ৪-১ গোলের বিশাল ব্যবধানে হারার পর ক্যাপেলো এখন তাঁর কৈফিয়তের ঢাল হিসেবে ব্যবহার করছেন রেফারির ভুল সিদ্ধান্তকে। ৩৮ মিনিটের মাথায় ফ্রাংক ল্যাম্পার্ডের শট গোললাইন অতিক্রম করলেও রেফারির ভুলে গোল পায়নি ইংল্যান্ড। আর এটাই খেলার মোড় ঘুরিয়ে দিয়েছে বলে দাবি ক্যাপেলোর, ‘এই গোলটা পেলে ২-২ গোলে সমতা ফেরাতে পারতাম আমরা। খেলার ধরনটাও তখন অন্য রকম হতো।’ কিন্তু ব্যর্থতার সব দায়ভারই কি রেফারির ওপর চাপিয়ে দিতে পারবেন ক্যাপেলো?
No comments