নিত্যপণ্যে ২৫% নিয়ন্ত্রণ চায় টিসিবি
নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের মোট চাহিদার ২৫ শতাংশ সরবরাহ নিজের নিয়ন্ত্রণে রাখতে চায় সরকারি বিক্রয় সংস্থা ট্রেডিং করপোরেশন বাংলাদেশ (টিসিবি)। এ জন্য বিদেশ থেকে পণ্য আমদানিতে গণখাতে ক্রয়বিধি (পিপিআর) পরিপালনের শর্ত থেকেও সম্পূর্ণভাবে অব্যাহতি চায় সংস্থাটি।
একই সঙ্গে দেশের বরিশাল, সিলেট ও নবগঠিত রংপুর বিভাগীয় শহরে সংস্থাটি শাখা স্থাপনের প্রস্তাব দিয়েছে টিসিবি।
বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে গতকাল বুধবার দ্রব্যমূল্য সহনশীল পর্যায়ে রাখতে টিসিবির পুনর্গঠন ও শক্তিশালী করাসংক্রান্ত এক বৈঠকে টিসিবির পক্ষ থেকে এমন প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। ভারপ্রাপ্ত বাণিজ্যসচিব গোলাম হোসেন, টিসিবির চেয়ারম্যান মো. খলিলুর রহমানসহ মন্ত্রণালয়ের সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি ও টিসিবির কর্মকর্তারা এতে উপস্থিত ছিলেন।
সূত্র জানায়, টিসিবি দ্রব্যমূল্য সহনশীল পর্যায়ে রাখতে স্বল্প ও দীর্ঘ দুই মেয়াদেই কিছু ব্যবস্থা নেওয়ার সুপারিশ করেছে। সংস্থাটি মনে করে, কার্যকর কিছু করতে হলে টিসিবির জনবল কমপক্ষে তিন গুণ বাড়াতে হবে। বর্তমানে টিসিবিতে মোট জনবল ১৫৬। এ সংখ্যা কমপক্ষে ৪৭৮ জনে উন্নীত করতে হবে। আর পরিচালনা পর্ষদের সদস্য বর্তমানের দুজন থেকে বাড়িয়ে করতে হবে চারজন। একজন চেয়ারম্যান ও বাকি তিনজন হবেন পরিচালক।
এ ছাড়া বছরব্যাপী খাদ্যপণ্যের মূল্য পরিস্থিতি সহনীয় পর্যায়ে রাখতে নিয়মিত আমদানি করে যেতে হবে। পণ্যের উত্পাদন মৌসুমেই রপ্তানিকারক দেশ থেকে পণ্য আমদানির ব্যবস্থা নিতে হবে। তা ছাড়া গুদাম ব্যবস্থাপনার সম্প্রসারণ করতে হবে। বিদ্যমান ব্যবস্থায় আট হাজার ৫০০ টন পণ্য রাখা যায়, যা প্রয়োজনের তুলনায় খুবই কম।
বর্তমানে ঢাকা, চট্টগ্রাম, রাজশাহী ও খুলনায় টিসিবির শাখা থাকলেও বরিশাল, সিলেট ও নবগঠিত রংপুর বিভাগেও আঞ্চলিক শাখা গঠন করার প্রস্তাব দিয়েছে টিসিবি।
সূত্র জানায়, বৈঠকে টিসিবিকে শিগগিরই একটি অ্যাকশন প্ল্যান জমা দিতে বলেছেন ভারপ্রাপ্ত বাণিজ্যসচিব গোলাম হোসেন।
যোগাযোগ করলে টিসিবি চেয়ারম্যান খলিলুর রহমান প্রথম আলোকে বলেন, তাঁদের সংস্থাটি অল্প কয়েকটি পণ্যের কিছু পরিমাণ আমদানি ও সংরক্ষণ করে। বাজারে এসব পণ্যের যে সরবরাহ রয়েছে, তার মাত্র পাঁচ শতাংশ হলো টিসিবির। দ্রব্যমূল্য সহনশীল পর্যায়ে নিতে যা মোটেই কোনো ভূমিকা রাখে না। সহনশীল রাখতে ২৫ শতাংশ অংশীদারি টিসিবির থাকা দরকার।
একই সঙ্গে দেশের বরিশাল, সিলেট ও নবগঠিত রংপুর বিভাগীয় শহরে সংস্থাটি শাখা স্থাপনের প্রস্তাব দিয়েছে টিসিবি।
বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে গতকাল বুধবার দ্রব্যমূল্য সহনশীল পর্যায়ে রাখতে টিসিবির পুনর্গঠন ও শক্তিশালী করাসংক্রান্ত এক বৈঠকে টিসিবির পক্ষ থেকে এমন প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। ভারপ্রাপ্ত বাণিজ্যসচিব গোলাম হোসেন, টিসিবির চেয়ারম্যান মো. খলিলুর রহমানসহ মন্ত্রণালয়ের সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি ও টিসিবির কর্মকর্তারা এতে উপস্থিত ছিলেন।
সূত্র জানায়, টিসিবি দ্রব্যমূল্য সহনশীল পর্যায়ে রাখতে স্বল্প ও দীর্ঘ দুই মেয়াদেই কিছু ব্যবস্থা নেওয়ার সুপারিশ করেছে। সংস্থাটি মনে করে, কার্যকর কিছু করতে হলে টিসিবির জনবল কমপক্ষে তিন গুণ বাড়াতে হবে। বর্তমানে টিসিবিতে মোট জনবল ১৫৬। এ সংখ্যা কমপক্ষে ৪৭৮ জনে উন্নীত করতে হবে। আর পরিচালনা পর্ষদের সদস্য বর্তমানের দুজন থেকে বাড়িয়ে করতে হবে চারজন। একজন চেয়ারম্যান ও বাকি তিনজন হবেন পরিচালক।
এ ছাড়া বছরব্যাপী খাদ্যপণ্যের মূল্য পরিস্থিতি সহনীয় পর্যায়ে রাখতে নিয়মিত আমদানি করে যেতে হবে। পণ্যের উত্পাদন মৌসুমেই রপ্তানিকারক দেশ থেকে পণ্য আমদানির ব্যবস্থা নিতে হবে। তা ছাড়া গুদাম ব্যবস্থাপনার সম্প্রসারণ করতে হবে। বিদ্যমান ব্যবস্থায় আট হাজার ৫০০ টন পণ্য রাখা যায়, যা প্রয়োজনের তুলনায় খুবই কম।
বর্তমানে ঢাকা, চট্টগ্রাম, রাজশাহী ও খুলনায় টিসিবির শাখা থাকলেও বরিশাল, সিলেট ও নবগঠিত রংপুর বিভাগেও আঞ্চলিক শাখা গঠন করার প্রস্তাব দিয়েছে টিসিবি।
সূত্র জানায়, বৈঠকে টিসিবিকে শিগগিরই একটি অ্যাকশন প্ল্যান জমা দিতে বলেছেন ভারপ্রাপ্ত বাণিজ্যসচিব গোলাম হোসেন।
যোগাযোগ করলে টিসিবি চেয়ারম্যান খলিলুর রহমান প্রথম আলোকে বলেন, তাঁদের সংস্থাটি অল্প কয়েকটি পণ্যের কিছু পরিমাণ আমদানি ও সংরক্ষণ করে। বাজারে এসব পণ্যের যে সরবরাহ রয়েছে, তার মাত্র পাঁচ শতাংশ হলো টিসিবির। দ্রব্যমূল্য সহনশীল পর্যায়ে নিতে যা মোটেই কোনো ভূমিকা রাখে না। সহনশীল রাখতে ২৫ শতাংশ অংশীদারি টিসিবির থাকা দরকার।
No comments